<p>শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি হরমোন হলো টেস্টোস্টেরন। কয়েকটি বিষয় মাথাই রাখলেই এ হরমোনের মাত্রা বাড়ানো সম্ভব। এ লেখায় তেমনি কয়েকটি বিষয় তুলে ধরা হলো।</p> <p><strong>পর্যাপ্ত ঘুম</strong></p> <p>ঘুমের অভাবে দেহে হরমোন ও অন্যান্য উপাদানের মধ্যে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। ফলে টেস্টোস্টেরন হরমোনের ঘাটতি দেখা দেয়। ঘুমের সঙ্গে টেস্টোস্টেরনের মাত্রার সম্পর্ক দেখা গেছে বিভিন্ন গবেষণায়। প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমে দেহে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা সর্বাধিক থাকে। গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকলে এই হরমোনের মাত্রা কমে যায়।</p> <p><strong>সঠিক ওজন</strong></p> <p>দেহের ওজন সঠিক মাত্রায় রাখা না গেলে টেস্টোস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ কমে যায়। এ ক্ষেত্রে বডিম্যাস ইনডেস্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিজের উচ্চতা অনুযায়ী দেহের ওজন কম বা বেশি হলে এই হরমোনের ঘাটতি তৈরি হতে পারে।</p> <p><strong>ভালো ফ্যাট</strong></p> <p>ফ্যাট খাবার সব সময় খারাপ নয়। শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা সঠিকভাবে বজায় রাখার জন্য পরিমিত মাত্রায় ফ্যাট গ্রহণ করা উচিত। এ ক্ষেত্রে স্তন্যপায়ী প্রাণীর ফ্যাট নয় বরং তৈলাক্ত মাছ, ডিম ও বাদামের মতো খাবার খাওয়া যেতে পারে।</p> <p><strong>মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ</strong></p> <p>মানসিক চাপ দিন দিন মানুষের যেন সবচেয়ে বড় শত্রু হয়ে উঠছে। আপনি যদি ক্রমাগত মানসিক চাপে থাকেন, তাহলে এটি টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রাও কমিয়ে দেবে।</p> <p><strong>মদ্যপান নয়</strong></p> <p>মদ্যপানের ফলে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায়। গবেষণায় দেখা যায়, তিন সপ্তাহ মদ্যপানে দেহ থেকে ৭ শতাংশ টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যায়।</p> <p>--চিট শিট অবলম্বনে ওমর শরীফ পল্লব</p> <p> </p>