<p><strong>গাড়ির টিকিট</strong><br /> টিকিট কাটার কাজটি সবারই সম্পন্ন হওয়ার কথা। বাস, ট্রেন বা বিমান—যেটাতেই যান না কেন প্রস্তুতি থাকা চাই। ঈদের সময় টিকিট তো সোনার হরিণ হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে প্রথম কাজ হলো হরিণটাকে যত্নে রাখা। যেখানে-সেখানে ভাঁজ করে রাখবেন না। একটা নির্দিষ্ট স্থানে রেখে নিন। এটা যেন পানিতে না ভেজে এবং কুঁচকে না যায়।</p> <p><strong>দিন অনুযায়ী প্রস্তুতি</strong><br /> বাড়িতে কত দিন থাকবেন তার ওপর নির্ভর করবে আপনি কী কী নিচ্ছেন। অযথা বেশি পোশাক নিয়ে ব্যাগ ভারী করার দরকার নেই। আপনজনদের জন্য ঈদের জিনিসপত্র নিলে সেগুলো অবশ্যই আলাদা ব্যাগে রাখতে হবে। কিংবা সব ব্যাগ রাখতে হবে একসঙ্গে কিংবা একটি ব্যাগে। বাচ্চা থাকলে তার খাবার সঙ্গেই রাখতে হবে। আর বয়স্ক কোনো মানুষ থাকলে তাঁর বিশেষ খাবার ও ওষুধপথ্যের ক্ষেত্রেও একই পরামর্শ।</p> <p><strong>কিছু ওষুধ</strong><br /> হঠাৎ অসুস্থতা বা শারীরিক অসুবিধা ঘটতেই পারে। এ জন্য কিছু ওষুধপথ্য এমনিতেই সঙ্গে রাখতে হয়। গ্যাস্ট্রিক, মাথাব্যথা বা পেট খারাপের ওষুধগুলো ভ্রমণকালে এমনিতেই ব্যাগে থাকা দরকার। নারীদের পিরিয়ড চলতে থাকলে বাড়তি স্যানিটারি ন্যাপকিন নিয়ে নিন।</p> <p><strong>সাবধানতা</strong><br /> ভ্রমণের সময়ে কিছু সাবধানতার বিষয় আছে। মলম পার্টি বা অজ্ঞান পার্টির মতো হুমকির কথা সবাই জানে। কাজেই অপরিচিত কারো দেওয়া কোনো খাবার কোনো অবস্থায়ই খাবেন না। যে পথে বাড়িতে যাবেন সেই পথে কোনো আত্মীয়-স্বজন থাকলে তাদের নম্বরটা মোবাইলে সেভ করে রাখুন। আর সহায়তার জন্যে ৯৯৯ নম্বরটি তো আছেই। ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় কোনো যানবাহনে ভ্রমণ করবেন না।</p> <p><strong>হালকা থাকুন</strong><br /> ভ্রমণে যতটা পারেন হালকা-পাতলা থাকবেন। অর্থাৎ অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে ব্যাগের সংখ্যা বাড়াবেন না। এতে আপনারই কষ্ট। যানজটের কথা মাথায় রেখে বাসা থেকে একটু আগেভাগে বের হবেন।</p> <p>সূত্র : ইন্টারনেট অবলম্বনে</p>