পৌষ মাসের শেষে এসে আট দিন ধরে দেশজুড়ে বইছে শৈত্যপ্রবাহ। এ সময় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছিল তেঁতুলিয়ায়। মাঘ মাসের শুরুতেই চলমান শৈত্যপ্রবাহের তীব্রতা কমে আসার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যশোরে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সব বিভাগের অধিকাংশ এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে।
গোপালগঞ্জ, সাতক্ষীরা, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙা অঞ্চলসহ রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে ভারী শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। শ্রীমঙ্গল, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী অঞ্চলসহ ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগ এবং ঢাকা ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মাঝারী ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে আজ। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অবপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
গত ৩ জানুয়ারি থেকে শৈত্যপ্রবাহ বইছে। বৃহস্পতিবারও টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, ময়মনসিংহ, শ্রীমঙ্গল, কুমিল্লা, ফেনী, সীতাকুণ্ড ও হাতিয়া অঞ্চলসহ রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছিল।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, উত্তরী হাওয়ার সঙ্গে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য কমে আসায় সর্বত্র তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। বিরাজমান শৈত্য প্রবাহ আরো দু’দিন অব্যাহত থাকতে পারে। ১৪ জানুয়ারির পর কোথাও কোথাও রাতের তাপমাত্রা বাড়বে। এতে পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
মন্তব্য
আলোচিত সংবাদ
ব্যাখ্যা ছাড়া সর্বসাধারণের পক্ষে কোরআন বোঝা সম্ভব নয়
আমাদের জাহিদ গুগলের ম্যানেজার
বিশ্বের যেসব দেশ ভ্রমণে ভিসা লাগে না...
সিগারেট তৈরির একটি মূল উপাদান ইঁদুরের বিষ্ঠা!
সারাদিন বিছানায় শুয়ে অন্যের রক্ত যোগাড় করেই দিন কাটে মিমের
সীমান্তে সেনা, অস্ত্রের মহড়া মিয়ানমারের