আবুধাবিতে দেশীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু

এম আবদুল মন্নান, আমিরাত থেকে
এম আবদুল মন্নান, আমিরাত থেকে
শেয়ার
আবুধাবিতে দেশীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু

দেশীয় প্রবাসীদের সূলভ মূল্যে বিমান টিকেট ও দেশে-বিদেশে ভ্রমণের যাবতীয় সুব্যবস্থা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবির মোচ্ছাফ্ফার ৩৬ নম্বর সানাইয়ায় দেশীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মিরাকল ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরিজমের যাত্রা শুরু হলো।

গত শনিবার সন্ধ্যায় প্রতিষ্ঠানটির স্থানীয় স্পন্সর হায়দার সালাহ আহমদ আলী আল মুসাবি ফিতা কেটে এ প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু করেন। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ ইসমাইলসহ দেশ বিদেশের বিশিষ্ট প্রবাসী ও ব্যবসায়ীগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিষ্ঠানটির উদ্বোধনপরবতী আয়োজিত এক আলোচনাসভায় মালিকসহ দেশীয় ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা, প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন আমিরাত সফরের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের বন্ধ থাকা ভিসা শিগগিরই চালু হবে।

অনুষ্ঠানে প্রবাসী সাংবাদিক সমিতির সাধারন সম্পাদক এম আবদুল মন্নান, ধর্মীয় সম্পাদক আলী রেজাসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নামাজ শেষে ৬৫ কোটি টাকা জেতার খবর পেলেন প্রবাসী জাহাঙ্গীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
নামাজ শেষে ৬৫ কোটি টাকা জেতার খবর পেলেন প্রবাসী জাহাঙ্গীর
জাহাঙ্গীর আলম।

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ‘আবুধাবি বিগ টিকিট র‌্যাফেল ড্র’ লটারিতে ২ কোটি দিরহাম জিতেছেন প্রবাসী এক বাংলাদেশি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৬৬ কোটি টাকা। ওই বাংলাদেশির নাম জাহাঙ্গীর আলম।

সোমবার (৩ মার্চ) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমস।

পেশায় জাহাঙ্গীর আলম জাহাজ নির্মাণশ্রমিক। ৪৪ বছর বয়সী এই বাংলাদেশি আবুধাবিতে নির্মাণশ্রমিক হিসেবে কর্মরত।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, সোমবার অনুষ্ঠিত সর্বশেষ আবুধাবি বিগ টিকেট ড্রতে ২ কোটি দিরহাম জিতেছেন দুবাইয়ে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসী জাহাঙ্গীর আলম। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৬৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

জাহাঙ্গীরের টিকেট নম্বর ছিল ১৩৪৪৬৮ এবং এটি তিনি গত ১১ ফেব্রুয়ারিতে কিনেছিলেন। গত তিন বছরে তিনি প্রতি মাসে এন্ট্রি কেনার জন্য ১৪ জন বন্ধুর একটি গ্রুপের সাথে দল বেঁধে বিগ টিকেট ড্র-তে অংশগ্রহণ করেছেন।

নামাজ পড়া শেষেই জাহাঙ্গীর লটারি জেতার খবর শোনেন। তিনি বলেন, “আমার ফোনে যখন কল আসে তখন আমি নামাজে ছিলাম।

যখন আমি বেরিয়ে এলাম, তখন আমার বন্ধু আমাকে এই খবর জানায়। কিন্তু যা এই জয়টিকে সত্যিই বিশেষ কিছু করে তুলেছে তা হলো— এটি শুধু আমার নয়; এটি আরো ১৪ জনের এবং তাদের পরিবারেরও অর্জন।”

‘বিগ টিকিট আবুধাবি র‌্যাফেল ড্র’ লটারির একটি টিকিটের দাম ১৫০ দিরহাম। যদি কেউ দু’টি টিকিট কিনেন তাহলে আরেকটি টিকিট বিনামূল্যে দেওয়া হয়। 

মন্তব্য

পর্তুগীজ ভাষা শিক্ষা কোর্সের প্রথম ব্যাচের ১৫৫ জনকে সার্টিফিকেট প্রদান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
পর্তুগীজ ভাষা শিক্ষা কোর্সের প্রথম ব্যাচের ১৫৫ জনকে সার্টিফিকেট প্রদান

পর্তুগাল-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের তত্ত্বাবধানে পর্তুগীজ ভাষা শিক্ষা কোর্সের প্রথম ব্যাচে ১৫৫ জনকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়েছে। বর্তমানে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন সহস্রাধিক ব্যক্তি। গত শুক্রবার বিকালে পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে পর্তুগাল বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্সের কার্যালয়ে সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মো. জীবনের সভাপতিত্বে সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল আহাদ সালমান, ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. জামাল উদ্দিন, এসেম্বলির মির মো. শাহরুজ্জামান, নির্বাহী পরিচালক পেদ্রো জর্জ পিরেস, পর্তুগিজ শিক্ষা বোর্ডের প্রতিনিধি দল, পর্তুগিজ ও বাংলাদেশি ব্যবসায়িক প্রতিনিধিরা।

সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল আহাদ সালমান বলেন, পর্তুগাল-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স শুধু ব্যবসা বৃদ্ধি নয়, দুই দেশের সংস্কৃতি এবং মূল্যবোধের মেলবন্ধন তৈরির কাজ করছে।

আমাদের লক্ষ্য হলো— বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের পর্তুগালে নতুন বাজারে প্রবেশে সহায়তা করা এবং পর্তুগিজ বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে আকৃষ্ট করা। সহজ অভিবাসন আর কম সময়ে নাগরিকত্ব পাওয়ায় বিপুল বাংলাদেশি প্রতি বছর পর্তুগালে পাড়ি জমায়। 

সালমান বলেন, বৈধভাবে পাঁচ বছর বসবাস, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এবং পর্তুগিজ ভাষা শিক্ষা সনদ থাকলে যে কেউই পর্তুগিজ নাগরিকত্বের আবেদন করতে পারেন। শুধুমাত্র নাগরিকত্ব নয় বরং একজন অভিবাসী হিসেবে কাজ বা ব্যবসা-বাণিজ্যের নানা প্রয়োজনে এই কোর্স বা সার্টিফিকেট গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, পর্তুগীজ ভাষা শিক্ষা কোর্সের প্রথম ব্যাচে ১৫৫ জনকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়েছে। পর্তুগীজ ভাষা শিক্ষা কোর্স চলমান রয়েছে। 

বিশ্বের প্রায় ২৫ কোটি মানুষ পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলে এবং এটি বিশ্বের নবম বহুল প্রচলিত ভাষা। পর্তুগাল এবং ব্রাজিল ছাড়াও এঙ্গোলা, মোজাম্বিক, কেপ ভার্দে, গিনে বিসাও, সাও তোমসহ আরো বেশকিছু অঞ্চলে পর্তুগিজ ভাষা প্রচলিত।

তাই ভাষাটি জানা থাকলে বিশ্বের অনেক দেশ বা অঞ্চলে ভ্রমণ বা যোগাযোগে বিশেষ সুবিধা পাওয়া যাবে।

মন্তব্য

বিশ্বের সেরা বিজ্ঞানীর তালিকায় মালয়েশিয়াপ্রবাসী অধ্যাপক সাইদুর

মোহাম্মদ আলী, মালয়েশিয়া
মোহাম্মদ আলী, মালয়েশিয়া
শেয়ার
বিশ্বের সেরা বিজ্ঞানীর তালিকায় মালয়েশিয়াপ্রবাসী অধ্যাপক সাইদুর

বিশ্বের সেরা বিজ্ঞানীর তালিকায় আবারও স্থান করে নিয়েছেন মালয়েশিয়াপ্রবাসী বাংলাদেশি অধ্যাপক সাইদুর রহমান। অসাধারণ গবেষণাকর্মের জন্য চলতি বছর (২০২৫) এডি সায়েন্টিফিক র‍্যাঙ্কিংয়ের সাত নম্বরে রয়েছেন তিনি। সম্প্রতি ‘এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স’ বিশ্বের ৩৩ হাজার ৫১১ বিজ্ঞানী এইচ-ইনডেক্স ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তি/মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং র‍্যাঙ্কিং ২০২৫ প্রকাশ করে। এর মধ্যে তালিকায় সাত নম্বরে থাকলেও এশিয়ার মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছেন অধ্যাপক সাইদুর।

এর আগে ২০২৪ সালের স্কলারজিপিএস অনুসারে সানওয়ে ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক সাইদুর রহমান সাসটেইনেবল এনার্জি বিষয়ক গবেষণার ক্ষেত্রে বিশ্বের বিজ্ঞানীদের তালিকায় প্রথম স্থান অর্জন করেন। একই বছরে স্ট্যানফোর্ড/এলসেভিয়ারের বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় মালয়েশিয়ার বিজ্ঞানীদের মধ্যেও এনার্জি বিষয়ক গবেষণাক্ষেত্রে প্রথম স্থান অর্জন করেন তিনি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং নেদারল্যান্ডসভিত্তিক বিশ্বের প্রথম সারির চিকিৎসা ও বিজ্ঞানবিষয়ক নিবন্ধ প্রকাশনা সংস্থা ‘এলসেভিয়ার’-এর সমন্বিত জরিপে এ তালিকা প্রকাশ করে। বিজ্ঞানীদের প্রকাশনা, এইচ-ইনডেক্স, সাইটেশন ও অন্যান্য সূচক বিশ্লেষণ করে তালিকাটি প্রস্তুত করা হয়।

গুগল স্কলারের বিশ্লেষণ অনুসারে তার এইচ-ইনডেক্স ১৩৯ এবং ৭৬ হাজারেরও বেশি উদ্ধৃতি দেওয়া হয়েছে।
ময়মনসিংহ জেলার কৃতী সন্তান সাইদুর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাবেক শিক্ষার্থী। বর্তমানে তিনি মালয়েশিয়ার সানওয়ে ইউনিভার্সিটিতে অধ্যাপনা করছেন।

২০১৪ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সাইদুর রহমান বিশ্বসেরা গবেষক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।

সাইদুর রহমান ২০২৪ সালে ‘এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স’-এর প্রকাশিত তালিকায় মালয়েশিয়ার বিজ্ঞানীদের মধ্যে ছিলেন ১ নম্বরে। তিনি রিসার্চ ডটকম এবং স্কলার জিপিএস গবেষণা বিশ্লেষণেও এক নম্বর গবেষক হিসেবে তালিকাভুক্ত আছেন।

তার অসামান্য গবেষণা দক্ষতার জন্য সানওয়ে বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ডিসটিঙ্গুইশড রিসার্চ প্রফেসর হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে, যা শুধু শীর্ষ গবেষকদের মধ্যে দেওয়া একটি মর্যাদাপূর্ণ পদ। ওয়েব অব সায়েন্স ন্যানোফ্লুয়েড গবেষণায় তিনি বিশ্বের গবেষকদের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছেন বলে জানা গেছে। 

অধ্যাপক সাইদুর রহমান সানওয়ে ইউনিভার্সিটিতে অত্যাধুনিক সরঞ্জাম দিয়ে ল্যাব তৈরি করেছেন।

এই ল্যাবটি অ্যাডভান্সড ম্যাটারিয়াল ডেভেলপমেন্ট এবং এনার্জি ট্রান্সফার, সৌর এনার্জি, এনার্জি স্টোরেজ, ক্লিন ওয়াটার ডেভেলপমেন্টে ব্যবহার করা হয়।

২০২২ সালে দেশে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স পাঠিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার অধ্যাপক ড. সাইদুর রহমানকে সিআইপি সম্মাননাও প্রদান করে।

মন্তব্য

ইএসকেএলের টার্মিনেশন স্থগিত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইএসকেএলের টার্মিনেশন স্থগিত
সংগৃহীত ছবি

মালয়েশিয়ায় আলোচিত ওয়ান স্টপ সার্ভিসেস আউটসোর্সিং কম্পানি এক্সপ্যাট সার্ভিস কুয়ালালামপুর (ইএসকেএল)-এর টার্মিনেশন স্থগিত করা হয়েছে। ইএসকেএল-এর পরিচালক গিয়াস উদ্দিন আহমদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ হাইকোর্ট মালয়েশিয়া প্রবাসী ও বড় ইনভেস্টমেন্টের কথা বিবেচনা করে ওই টার্মিনেশনের উপর স্থগিতদেশ দিয়েছে। 

জানা যায়, গত ২০২৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ হাইকমিশন, স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের ভিত্তিতে ই-পাসপোর্ট প্রক্রিয়াকরণ ও ভিসা সেবার জন্য আউটসোর্সিং কোম্পানি এক্সপ্যাট সার্ভিস কুয়ালালামপুর (ইএসকেএল)-এর সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করে।

 

বছর না যেতেই গত বছরের ৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ হাইকমিশন কুয়ালালামপুরের এক নোটিশের মাধ্যমে জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকার ‘এক্সপ্যাট সার্ভিসেস কুয়ালালামপুর এসডিএন, বিএইচডি (ইএসকেএল)’ এবং কুয়ালালামপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন-এর মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তিটি বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয়।

চুক্তির ৮(বি) ধারায় বর্ণিত শর্তাবলী অনুসারে, চুক্তি সমাপ্তির জন্য ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশ হাইকমিশন ইএসকেএল-কে ৩ মাসের লিখিত নোটিশ দেয়। চুক্তির সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী ২ মার্চ ২০২৫ এর মধ্যে চুক্তির আওতাধীন সকল আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে ইএসকেএল-কে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার সময় দেয় বাংলাদেশ হাইকমিশন। 

ইএসকেএলের এমআরপি ও ই-পাসপোর্ট সেবা দেওয়ার সরকারি অনুমতি থাকলেও হাইকমিশনের পাসপোর্ট উইং যাতে দ্রুত ও সহজে এমআরপি প্রসেসিং পরিচালনা করতে পারে সেজন্য ই-পাসপোর্ট ও ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য চুক্তি হয়।

হাইকমিশনের কাউন্সিলর (পাসপোর্ট ও ভিসা) মিয়া মোহাম্মদ কেয়ামুদ্দিনের প্রতিটি আবেদনের জন্য ৩২ রিঙ্গিত সার্ভিস চার্জসহ ইএসকেএলের সঙ্গে চুক্তিতে স্বাক্ষর করা ৮(বি) ধারায় বলছে যে, এক বছর চুক্তির মেয়াদ সফলভাবে পার করার পরে অবশ্যই ৫ বছর বাড়ানো হবে।

এদিকে আউটসোর্সিং কম্পানি এক্সপ্যাট সার্ভিস কুয়ালালামপুর ইএসকেএলকে টার্মিনেট করলে বিপাকে পড়ে মালয়েশিয়া প্রবাসীরা। তাদের কথা বিবেচনা ও বড় ইনভেস্টমেন্টের কথা চিন্তা করে এক্সপ্যাট সার্ভিস কুয়ালালামপুর (ইএসকেএল), ওই টার্মিনেশনের বিপরীতে একটি পিটিশন দাখিল করলে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ হাইকোর্ট ওই টার্মিনেশনের উপর স্থগিতদেশ দিয়েছে। ইএসকেএল-এর পরিচালক গিয়াস উদ্দিন আহমদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ