<p><strong>দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার</strong></p> <p>দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ার পর যদি দেখেন পেটে গ্যাস হচ্ছে; তার মানে হলো আপনি ‘লাক্টোজ ইন্টলারেন্ট’ অর্থাৎ আপনার দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার হজমে সমস্যা রয়েছে। এ সমস্যা থাকলে দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।</p> <p><strong>ডাল ও ডালজাতীয় খাবার</strong></p> <p>ডাল, বুট, ছোলা, বিন, সয়াবিন ইত্যাদি খাবার গ্যাস বাড়ায়। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, সুগার ও ফাইবার আছে, যা সহজে হজম হতে চায় না। ফলে পেটে গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করে।</p> <p><strong>বাঁধাকপি</strong></p> <p>বাঁধাকপি এবং এ ধরনের সবজিতে রয়েছে ‘রাফিনোজ’ নামক একধরনের চিনিজাতীয় উপাদান, যা পাকস্থলীর ব্যাকটেরিয়া ফারমেন্ট না করা পর্যন্ত হজম হয় না। এ অবস্থায় পেটে গ্যাসের সমস্যা বেড়ে যায়।</p> <p><strong>আপেল ও পেয়ারা</strong></p> <p>আপেল ও পেয়ারায় রয়েছে ফাইবার, ফ্লুক্টোজ ও সরবিটোল নামক সুগার উপাদান, যা অনেকেরই সহজে হজম হতে চায় না। এতেও গ্যাস হয় পেটে।</p> <p><strong>লবণাক্ত খাবার</strong></p> <p>লবণের সোডিয়াম অনেক বেশি পানি গ্রহণ করে। অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবার খেলে দেহে তাই পানি জমার সমস্যা দেখা দেয়।</p> <p> </p> <p><strong>কোমল পানীয়</strong><br /> কোমল পানীয় নানাভাবে হজমের গণ্ডগোল করে। এমনকি গ্যাসের সমস্যাও তৈরি করে। আর এ কারণে গ্যাস সমস্যা দেখা দিলে কোমল পানীয় বর্জন করতে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।</p> <p><strong>মদ্যপান</strong><br /> মদ্যপানের বহু ক্ষতিকর প্রভাবের মধ্যে এটি একটি। মদ্যপানে আপনার পাকস্থলিতে গ্যাস সমস্যা তৈরি হতে পারে।</p> <p>--ওয়েবসাইট অবলম্বনে ওমর শরীফ পল্লব</p> <p> </p>