<p style="text-align:justify">রাজধানীর শাহবাগ থানার হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শামসুন্নাহার হল শাখার সভাপতি খাদিজা আক্তার ঊর্মি, সূর্যসেন হল শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মোয়াজ্জেম এইচ রাকিব সরকার ও ছাত্রলীগ নেতা মো. সাহিল হোসেনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাগীব নূরের আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।</p> <p style="text-align:justify">এদিন আসামিদের আদালতে হাজির করে তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক মো. মাহমুদ হাসান। এ সময় আসামি ঊর্মির পক্ষে তার জামিন চেয়ে আবেদন করেন আইনজীবী। পরে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। একই সঙ্গে জামিন শুনানির জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করেন। এর আগে রবিবার রাতে ঢাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="গণভবনে প্রধান উপদেষ্টা, ডিসেম্বরের মধ্যে জাদুঘরের প্রস্তাব চূড়ান্ত করার নির্দেশ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/28/1730112339-d515dc95be25e9e1402d10e15171dc23.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>গণভবনে প্রধান উপদেষ্টা, ডিসেম্বরের মধ্যে জাদুঘরের প্রস্তাব চূড়ান্ত করার নির্দেশ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/10/28/1440078" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">জানা যায়, কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে গত ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর গত ২১ অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের শিক্ষার্থী মো. আবু সায়াদ বিন মাহিন সরকার বাদী হয়ে শেখ হাসিনাসহ ৩৯১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। </p> <p style="text-align:justify">মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামি আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মী, বহিরাগত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর দফায় দফায় দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে হামলা করে। ককটেল বিস্ফোরণ করে হেলমেট পরে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি করে তারা। এতে অনেক শিক্ষার্থী আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।</p>