দেশে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
দেশে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ছবি : সংগৃহীত

দেশে নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করেছে, যার নাম দেওয়া হয়েছে,  ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক শক্তি’। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নিজেদের জানান দেয় নতুন এই রাজনৈতিক দলটি।

নির্বাচন বা ক্ষমতার জন্য নয়, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায়, রাষ্ট্র বিনির্মাণে ও দেশ পুনর্গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালনের প্রত্যয় নিয়ে এই রাজনৈতিক দলের যাত্রা শুরু বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে দলের আহ্বায়ক মেজর জেনারেল মো. এহতেশাম উল হক দলের অবস্থান সম্পর্কে জানান।

তিনি দলটির কার্যাবলী ও লক্ষ্য তুলে ধরেন।

আরো পড়ুন
দুর্বল ব্যাংকের গ্রাহকদের উদ্দেশে যা বললেন গভর্নর

দুর্বল ব্যাংকের গ্রাহকদের উদ্দেশে যা বললেন গভর্নর

 

সার্বভৌমত্ব আন্দোলন, দেশ, মাটি ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত থাকবে দলটি, এমনটাই দাবি করেছেন মেজর জেনারেল মো. এহতেশাম উল হক। তিনি বলেন, দলের নীতিগুলো দেশপ্রেমের চেতনায় পরিপূর্ণ হবে। ঐক্য, ত্যাগ ও জাতীয় অগ্রগতির জন্য একটি যৌথ প্রতিশ্রুতিকে উৎসাহিত করবে আমাদের দল।

আমরা প্রতিজ্ঞা করছি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীসহ দেশের কোনো নাগরিক বৈষম্যের শিকার হবে না।

দলের বর্তমান কমিটি নিয়ে দ্রুত সরকারের সঙ্গে তারা বৈঠকে বসতে পারবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন আহ্বায়ক। 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

১৮ দিনের কর্মসূচি নিয়ে আজ মাঠে নামতে চায় আ. লীগ

সজিব ঘোষ
সজিব ঘোষ
শেয়ার
১৮ দিনের কর্মসূচি নিয়ে আজ মাঠে নামতে চায় আ. লীগ
সংগৃহীত ছবি

ক্ষমতা হারানোর প্রায় ছয় মাস পর ১৮ দিনের কর্মসূচি দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ শনিবার থেকে মাঠে নামতে চায় তারা। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের পদত্যাগের দাবিতে হরতাল অবরোধের মতো কর্মসূচি পালন করার কথা জানিয়েছে তারা। 

এর আগে শুধু ১০ নভেম্বরের নূর হোসেন দিবস পালন করতে দলীয় নেতাকর্মীদের আনুষ্ঠানিকভাবে আহ্বান জানানো হয়েছিল।

এবারের কর্মসূচি বাস্তবায়নকে মাঠে ফেরার পরীক্ষা হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ।  

গত মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার ট্যাঙ্গরা এলাকায় আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক বসে। সরকার থেকে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর এটিই ছিল দলের প্রথম ওয়ার্কিং কমিটির সভা। ওই অঞ্চলে একটি বাসায় অবস্থান করছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।

তার বাসাতেই স্থানীয় সময় বিকেল ৩টায় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। 

কলকাতাসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ওয়ার্কিং কমিটির যেসব সদস্য অবস্থান করছেন তারা প্রায় সবাই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। ভারতে থাকছেন না এমন সদস্যরা এতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টেলিফোনে সভায় যুক্ত ছিলেন।

সভার কথা শুনেন এবং নিজে নির্দেশনা দেন। ওই বৈঠক থেকেই ফেব্রুয়ারির কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং কর্মসূচি বাস্তবায়নের ঘোষণা দেওয়া হয়।

এতদিন বিদেশের মাটিতে সভা সমাবেশ করেছে আওয়ামী লীগ। বাইরে থেকে ধীরে ধীরে ঘরে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিল দলটি। এ যাত্রায় ১৮ দিনে পাঁচ ধরণের কর্মসূচির প্রস্তাব করে দলের ওয়ার্কিং কমিটি।

সহজ থেকে ধারাবাহিকভাবে কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। 

এর মধ্যে— এর মধ্যে আজ থেকে আগামী বুধবার পর্যন্ত সারা দেশে জনমত গড়ে তুলতে লিফলেট বা প্রচারপত্র বিলি করা হবে। আগামী বৃহস্পতিবার প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ পালন করা হবে। মাঝে তিন দিন বিরতি দিয়ে ১০ ফেব্রুয়ারি সোমবার সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ পালিত হবে। এর পরের সপ্তাহে অবরোধ ও হরতাল ডাকা হয়েছে। ১৬ ফেব্রুয়ারি অবরোধ কর্মসূচি ও ১৮ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক কঠোর হরতাল পালন করবে আওয়ামী লীগ।
 
কর্মসূচি ঘোষণার বিবৃতিতে দলটি হুঁশিয়ারি দিয়েছে, দেশের মানুষের রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের এ সকল কর্মসূচিতে কোনো প্রকার বাধা দেওয়া হলে আরো কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

ওয়ার্কিং কমিটির সেই বৈঠকে অংশ নেওয়াদের একজন কালের কণ্ঠকে বলেন, দলের নীতিনির্ধারণী ফোরাম থেকে কর্মসূচির ঘোষণা এসেছে। দলের সভাপতি শেখ হাসিনা কর্মসূচি সফল করতে সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন। 

এদিকে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঠেকানার প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়েছে সরকার। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম আওয়ামী লীগকে কর্মসূচি পালন করতে দেওয়া হবে না—এমন কথা জানিয়েছেন। গত বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, 'আওয়ামী লীগকে কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি করতে দেওয়া হবে না'। 

দলীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সরকার, বিরোধী রাজনৈতিক দল ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত নেতারা আওয়ামী লীগের সামনে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে- এটি স্পষ্টত বোঝা যাচ্ছে। দলীয় নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও মামলার প্রকোপ তুলনামূলক কিছুটা কমলেও ভয় কাটেনি। এমন পরিস্থিতিতে কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রে মাঠে হামলা ও মামলার ঝুঁকি দুটোই থাকছে। 

এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম কালের কণ্ঠকে বলেন, আওয়ামী লীগ যুগে যুগে গড়ে ওঠা দল। এই দল একদিনে বড় হয়নি। কোটি কোটি মানুষ আওয়ামী লীগকে হৃদয়ে ধারণ করে। হামলা মামলার ভয় দেখিয়ে আমাদের দমিয়ে রাখা যাবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন আওয়ামী লীগ করবে। 

কর্মসূচী নিয়ে আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতার সঙ্গে কালের কণ্ঠের কথা হয়েছে। তারা বলছেন, এত বড় দল, এটার 'ফাংশন' লাগবে। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের বাগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চলছে। কর্মীদের উজ্জীবিত করতে হবে, মাঠে ফিরতে হবে। গণতন্ত্র চর্চায় এমন কর্মসূচির বিকল্প নেই। 

আওয়ামী লীগের অভিযোগ, তৃণমূল পর্যায়ের কয়েক শ' সাবেক জনপ্রতিনিধির সঙ্গে ছাত্ররা যোগাযোগ করছেন। তারা যে দলটি করবেন সেখানে আওয়ামী লীগের মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের তারা যুক্ত করতে চান। এটিও দল ভাঙ্গার একটি কৌশল হিসেবে কাজ করছে।

আরো পড়ুন
জিপিএস ট্র্যাকারে বাবার ‘প্রেমিকা’কে খুঁজে হত্যা করল কিশোর!

জিপিএস ট্র্যাকারে বাবার ‘প্রেমিকা’কে খুঁজে হত্যা করল কিশোর!

দলের সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য কালের কণ্ঠকে বলেন, দল ভাঙ্গার একটা চেষ্টা চলছে, সামনে এটা আরো বাড়বে। 'ক্লিন' নেতাকর্মীদের ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। দলের ভাঙন ঠেকাতে কর্মসূচি গুরুত্বপূর্ণ। 

মন্তব্য

কাকে বিয়ে করলেন সারজিস, জানা গেল পরিচয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
কাকে বিয়ে করলেন সারজিস, জানা গেল পরিচয়
সংগৃহীত ছবি

জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বিয়ে করেছেন। শুক্রবার (৩১ ডিসেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের এক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

জানা যায়, সারজিস আলমের শ্বশুরের নাম লুৎফর রহমান। তিনি একজন আইনজীবী।

তার বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার ২ নম্বর গৌরীচন্না ইউনিয়নে লাকুরতলা গ্রামে। তিনি স্ত্রী, মেয়ে ও দুই ছেলেকে নিয়ে রাজধানীর বাসাবো এলাকার শাহজাহানপুরে বসবাস করেন।

আরো পড়ুন
বিয়ে করেছেন সারজিস, পাত্রী কে?

বিয়ে করেছেন সারজিস, পাত্রী কে?

 

সার্জিস আলমের শ্বশুরের পরিবার সূত্র জানায়, গাজিপুরের রাজিন্দ্র রিসোর্টে শুক্রবার আসরের নামাজের পর পারিবারিকভাবে তাদের বিবাহ কার্য সম্পন্ন হয়েছে।

এক বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে সার্জিস আলমের স্ত্রী সবার বড়।

তিনি কোরআনের হাফেজা। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে তার নাম জানানো হয়নি।

আরো পড়ুন
হাসনাতের পর সারজিস, এরপর কে; জানালেন আব্দুল কাদের

হাসনাতের পর সারজিস, এরপর কে; জানালেন আব্দুল কাদের

 

সারজিস আলমের বিবাহ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ প্রমুখ।

মন্তব্য

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক : ভবিষ্যৎ কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা

ইউএনবি
ইউএনবি
শেয়ার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক : ভবিষ্যৎ কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা
ছবি : বিএনপি মিডিয়া সেল

দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়ন শেষে দ্রুত আগামী নির্বাচন আয়োজনে সরকারকে চাপ দিতে পরবর্তী রাজনৈতিক কৌশল ঠিক করতে যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করছে বিএনপি।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের সঙ্গে বৈঠক করে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের একটি প্রতিনিধিদল।

এর আগে, ১২ দলীয় জোটের নেতাদের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা।

যোগাযোগ করা হলে ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘দ্রুত নির্বাচন আয়োজনে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ, রমজানে দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘বিএনপির লক্ষ্য দেশের অন্যান্য গণতান্ত্রিক, বামপন্থী ও ইসলামী দলগুলোকে সম্পৃক্ত করে জোটের সম্প্রসারণ করা। এ বিষয়টিকে আমরা ইতিবাচকভাবে নিয়েছি এবং এ ব্যাপারে কিছু পরামর্শও দিয়েছি।’

এক প্রশ্নের ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক বলেন, ‘দ্রুত নির্বাচনের জন্য সরকারকে চাপ দিতে রাজপথে নামা হবে কি না, এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি। আমরা ভবিষ্যৎ কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করেছি, তবে অন্য দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বিএনপি।

তিনি বলেন, ‘বিএনপি এই আন্দোলনে অংশ নেওয়া অন্যান্য গণতান্ত্রিক দল এবং জোটে যোগ দিতে ইচ্ছুক দলগুলোর সঙ্গেও বৈঠক করবে। তারা বিএনপির সঙ্গে একযোগে অথবা পৃথকভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করতে পারে।’

মন্তব্য

বিএনপি-জামায়াতকে কড়া হুঁশিয়ারি শিবির নেতার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বিএনপি-জামায়াতকে কড়া হুঁশিয়ারি শিবির নেতার
ছবি ভিডিও থেকে নেওয়া।

পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের গুম, খুন, দুর্নীতিসহ সব রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে আজ শুক্রবার সারা দেশের ন্যায় চট্টগ্রাম নগরীতে গণমিছিল করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

এদিন জুমার নামাজ শেষে মিছিলটি শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপি ও জামায়াতকে কড়া হুশিয়ারি দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবিরের সভাপতি মোহাম্মদ ইব্রাহিম। 

বিএনপি-জামায়াতকে নিয়ে সমালোচনা করে দেওয়া শিবির নেতার বক্তব্যটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

আরো পড়ুন
আল বদর নিয়ে ঠাট্টা-মস্করা একদম ভালো লাগছে না : রনি

আল বদর নিয়ে ঠাট্টা-মস্করা একদম ভালো লাগছে না : রনি

 

বক্তব্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবিরের সভাপতি মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, ছাত্রশিবির স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ভয় পায়নি, আগামীতেও পাবে না। একইসঙ্গে বর্তমান সময়ে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীকে সতর্ক করতে চাই- কোনো সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার হওয়ার পরে আপনারা যে সুপারিশ করেন, এটা বন্ধ করেন। আপনাদের পক্ষ থেকে কোনো সন্ত্রাসীর পক্ষে সুপারিশ আমরা আশা করি না। 

বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশে তিনি আরো বলেন, আমরা এ রকম কোনো নমনীয়তা প্রত্যাশা করি না।

আপনাদের নমনীয়তা ও সুশীলতার কারণে বর্তমান সরকার একটি নির্বাচনের সরকার হয়ে যাচ্ছে, বিপ্লবী সরকার হচ্ছে না। আমরা এ সরকারকে বিপ্লবী সরকার হিসেবে দেখতে চাই।
 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ