ঢাকা, রবিবার ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
১০ ফাল্গুন ১৪৩১, ২৩ শাবান ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
১০ ফাল্গুন ১৪৩১, ২৩ শাবান ১৪৪৬
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর নেতৃত্বে গৌরব-অপি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শেয়ার
উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর নেতৃত্বে গৌরব-অপি
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের ২৩ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন যথাক্রমে সংগীত বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের গৌরব ভৌমিক এবং একই বিভাগের ২০২০-২১ বর্ষের আমরিন জাহান অপি।

আজ বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে অবকাশ ভবনের ৪০১ নং রুমে উদীচীর ৮ম সম্মেলন শেষে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, উদীচী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হাফিজুল ইসলাম।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ সভাপতি হালিমা আক্তার বৃষ্টি, ব্রজো গোপাল রায়, রাজিন মোহাম্মদ বাবু, সহ সাধারণ সম্পাদক আবিদুল হক রাহাত এবং কোষাধ্যক্ষ সংযুক্তা রায়।

আরো পড়ুন
তামাকজনিত রোগে মৃত্যু সাধারণ নয়, হত্যাকাণ্ড : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

তামাকজনিত রোগে মৃত্যু সাধারণ নয়, হত্যাকাণ্ড : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

 

এ ছাড়া ছয় সদস্য বিশিষ্ট সম্পাদক মন্ডলীতে আছেন খাদিজা তুল কুবরা, তীর্থ মন্ডল রকি, আরিফ হাসান হৃদয়, শুভ্রা তালুকদার, মৌমিতা রানী সূত্রধর, পুষ্পিতা লোধ। দশ সদস্য বিশিষ্ট সদস্য পর্ষদে আছেন ফতেহ আলী খান আকাশ, সুপ্তি ঘোষ, প্রিয়ন্তী দেবনাথ, চয়ন শিকদার, প্রীতি শীল, বর্ষণ মন্ডল, নিয়াজ মোর্শেদ সম্পদ, পূজা দেবনাথ, মালিহা মেহনাজ, ঐশী বিশ্বাস। 

এছাড়াও জাতীয় পরিষদের সদস্য হিসেবে মনোনীত করা হয় আমরিন জাহান অপিকে।

এ সময় কেন্দ্রীয় সংসদের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অমিত রঞ্জন দে এবং নাজমুল আজাদ।

নির্বাচনী কমিটির (সাবজেক্ট কমিটি) প্রস্তাবনা সর্বসম্মতিক্রমে পাস হওয়ার পর নব গঠিত কমিটির সকলকে শপথ পাঠ করান বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি অমিত রঞ্জন দে।

মন্তব্য

মূল্যবান ধাতুর কারিগর 'স্যাকরা'

সাদিয়া আফরিন হীরা
সাদিয়া আফরিন হীরা
শেয়ার
মূল্যবান ধাতুর কারিগর 'স্যাকরা'
সোনার অলংকার তৈরি করছেন স্যাকরারা। ছবি : সংগৃহীত

বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্বর্ণকারদের বলা হয় স্যাকরা। এরা হলেন সেই কারিগর, যাঁরা সোনা, রুপা ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতুর অলঙ্কার তৈরি করেন। তাঁদের তৈরি চুড়ি, বাজুবন্দ, হার, হাঁসুলি, সীতাপাট, দুল, কানপাশা, নোলক, নথ, নাকছাবি, মলসহ নানাবিধ গয়না আজও নারীদের সৌন্দর্য বৃদ্ধির অন্যতম অনুষঙ্গ।

স্যাকরাদের ইতিহাস হাজার বছরের পুরনো।

মরক্কোতে এক লাখ ৪২ হাজার থেকে এক লাখ ৫০ হাজার বছর আগের কিছু ঝিনুকের গয়না পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, এটি ছিল আদিম মানব সমাজের প্রথম অলংকার। আর প্রথম স্বর্ণের গহনা পাওয়া গেছে প্রায় ছয় হাজার বছর আগের মিসরীয় সভ্যতায়। স্যাকরারা সেখানে রাজপরিবার ও পুরোহিতদের জন্য বিশেষ অলংকার তৈরি করতেন।

ভারতে স্যাকরাদের উল্লেখ পাওয়া যায় বৈদিক যুগে (১৫০০ খ্রিস্টপূর্ব), যখন তাঁরা শুধু অলংকারই নয়, দেব-দেবীর মূর্তিও নির্মাণ করতেন।

ভারতে স্যাকরা সম্প্রদায় ঐতিহ্যগতভাবে স্বর্ণকার, শাঁখরা, সুবর্ণকার নামে পরিচিত। বাংলায় এই সম্প্রদায়কে চারটি অনুসম্প্রদায়ে ভাগ করা হয়েছে—ব্রাহ্মণদেশী, দক্ষিণ রাঢ়ি, খলঙ্গি ও উত্তর রাঢ়ি। শুধু গয়না তৈরি নয়, একজন স্যাকরা কাজ সোনার বিশুদ্ধতা যাচাই, নতুন ডিজাইন তৈরি ও পুরনো গয়নাকে নতুন করে গড়ার।

অনেক পরিবারে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম এই পেশা চলে আসছে। তাঁদের মধ্যে কিছু গোপন কৌশল বা ডিজাইন পরম্পরাগতভাবে মুখে মুখে শেখানো হয়, সাধারণত যা বাইরের কেউ জানে না। প্রাচীনকালে স্বর্ণকাররা সোনার বিশুদ্ধতা পরীক্ষার জন্য সেটিকে দাঁতে কামড় দিতেন। কারণ খাঁটি সোনা নরম হয় এবং এতে কামড়ের দাগ পড়ে যায়। অনেকেই আবার শব্দ শুনে সোনার বিশুদ্ধতা বুঝতে পারেন।

এটি তাঁদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার ফল।

প্রাচীনকালে সোনার পাতের ওজন ও আকার ঠিক রাখার জন্য স্যাকরারা গণিত ব্যবহার করতেন, যা আজকের আধুনিক ইঞ্জিনিয়ারদের মতোই নিখুঁত ছিল। ইউরোপ ও এশিয়ার অনেক রাজসভায় স্যাকরাদের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে গণ্য করা হতো। অনেক সময় শত্রুদের কাছে গোপন তথ্য পৌঁছে দিতে তাঁরা গুপ্তচরের ভূমিকাও পালন করতেন।

স্যাকরারা আমাদের ঐতিহ্যকে ধরে রাখেন। তাঁরা সোনার পাতের মধ্যে শিল্পের একটি অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি স্থাপন করেন, যা শতাব্দী ধরে চলে আসছে।

মন্তব্য

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্দেশে কুয়েট শিক্ষার্থীরা

খুলনা অফিস
খুলনা অফিস
শেয়ার
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্দেশে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
ছবি: কালের কণ্ঠ

মাথায় লাল কাপড় বেঁধে, হল বন্ধ করে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের উদ্দেশে যাত্রা করেছেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল পৌনে ৮টায় সংবাদ সম্মেলনের পর এই যাত্রা শুরু করেন তাঁরা। দুই বাসে করে তাঁরা ঢাকার উদ্দেশে যাচ্ছেন।

যাত্রা শুরুর আগে কুয়েটের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা জানান, তারা সেখানে গিয়ে কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসির অপসারণ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেবেন।

এরপর সেখান থেকে তারা তাদের বাড়িতে চলে যাবেন। কুয়েটে নিরাপত্তার অভাবজনিত কারণে তারা আর হলে ফিরবেন না বলেও জানিয়েছেন।

প্রসঙ্গত, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে ছাত্রদলের ফরম বিতরণকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সেখানে বহিরাগতরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়।

সেই থেকে কুয়েটে অস্থিতিশীল অবস্থা চলছে। ১৯ ফেব্রুয়ারি কুয়েটের জরুরী সিন্ডিকেট সভায় ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু শিক্ষার্থীরা এখনো প্রতিদিনই কুয়েটে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন। ইতোমধ্যে নির্যাতনের চিত্র সম্বলিত পোস্টার সাঁটানো হয়েছে নগরীর বিভিন্ন স্থানে।
পাশাপাশি বুয়েটের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে হামলাকারীদের ছবি সম্বলিত প্রদর্শনী করা হয়েছে। যেখানে হামলাকারীদের চিত্র ফুটে উঠেছে। এছাড়া ভিসির বাসভবনে শুক্রবার রাতে শিক্ষার্থীরা তালা লাগিয়ে দিয়েছেন। শিক্ষার্থীদের দাবি ১৮ ফেব্রুয়ারির ঘটনায় কুয়েট প্রশাসন বহিরাগতদের হামলার ব্যাপারে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। এজন্য ভিসি-প্রভিসির অপসারণ দাবি করেছেন তাঁরা।

মন্তব্য

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অস্ত্রসহ আটক ৫

বাকৃবি প্রতিনিধি
বাকৃবি প্রতিনিধি
শেয়ার
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অস্ত্রসহ আটক ৫
ছবি: কালের কণ্ঠ

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) অস্ত্রসহ সন্দেহভাজন ৫ যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত ব্যক্তিদের কাছ থেকে ধারালো অস্ত্র ও মাদক সেবনের বিভিন্ন উপকরণ জব্দ করা হয়েছে। 

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বিনার সামনের এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাকৃবি পুলিশ ক্যাম্পের দায়িত্বরত সাব-ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমান।

আটককৃতরা হলেন- ময়মনসিংহ সদরের ভাঁটিকেশর (পলাশপুর রোড) এলাকার রিফাত ইসলাম (২৮) এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়ড়া পশ্চিম পাড়ার সুপারি বাগান এলাকার রাজীব-(১৬), মো. কাওসার মিয়া (১৭), মো. নাঈম (১৪) ও শামীম (১৩)। 

আরো পড়ুন
বিবিসিকে তিন লাখ ৯৮ হাজার মার্কিন ডলার জরিমানা

বিবিসিকে তিন লাখ ৯৮ হাজার মার্কিন ডলার জরিমানা

 

পুলিশ জানায়, শনিবার আনুমানিক সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আমবাগান এলাকায় টহল দিচ্ছিলো বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তায় নিয়োজিত পুলিশ বাহিনী। এসময় একটি অটোরিকশার মধ্যে চারজনকে সন্দেহভাজন মনে হয় এবং অটোরিকশা চালকসহ ওই চারজনকে আটক করে পুলিশ ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। 

এরপর জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করে তাদের কাছে থেকে চাইনিজ ছুড়ি, ক্ষুর, জন্ম নিরোধকের উপকরণ, মাদক সেবনের উপকরণ, কেঁচি, দিয়াশলাই এবং তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।

পরে আটককৃত ওই পাঁচজনকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আনিছুর রহমান মজুমদার বলেন, সন্দেহভাজন ৫ জনকে আটক করা হয়েছে এবং আমরা এ বিষয়ে খবর পেয়েছি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশ ক্যাম্পের সাব-ইন্সপেক্টরকে জানিয়েছি যাতে তাদেরকে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট সকলকে আরো বেশি সজাগ থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পুলিশ ক্যাম্পে কর্মরত পুলিশ সদস্যদের বলা হয়েছে যাতে তারা তাদের টহল কার্যক্রম বাড়িয়ে দেন।

আটককৃতদের বিষয়ে সাব-ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমান বলেন, বিভিন্ন সময় ক্যাম্পাসে চুরি ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ আসলেও উপযুক্ত প্রমাণের অভাবে আমরা অভিযুক্তদের ধরতে ব্যর্থ হই। আজ আমাদের টহল বাহিনী বিনার থেকে একটু সামনে তাদের আটক করে। পরে তল্লাশি করে আমরা ধারালো অস্ত্রসহ বেশ কিছু সরঞ্জাম জব্দ করি। এদের থেকে পাওয়া মোবাইলে আমরা নানা মাদকদ্রব্য ও অস্ত্রের ছবি পাই।

আমরা কোতোয়ালি থানার ওসিকে এই বিষয়ে অবগত করেছি।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সমতা আনার ক্ষেত্রে বড় হাতিয়ার শিক্ষা : অর্থ উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সমতা আনার ক্ষেত্রে বড় হাতিয়ার শিক্ষা : অর্থ উপদেষ্টা
সংগৃহীত ছবি

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, শিক্ষা না থাকলেও অর্থ অর্জন করা যায়, কিন্তু শিক্ষা থাকলে তা কেউ ছিনিয়ে নিতে পারে না। শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা কেউ কেড়ে নিতে পারে না। সমতা আনার ক্ষেত্রে বড় হাতিয়ার হলো শিক্ষা।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২২তম সমাবর্তনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রাজধানীর কুড়িলে বিশ্ববিদ্যালয়টির নিজস্ব ক্যাম্পাসে এ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। 

আরো পড়ুন
‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে সিএনজিচালকদের যৌক্তিক দাবি পূরণ করা হবে’

‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে সিএনজিচালকদের যৌক্তিক দাবি পূরণ করা হবে’

 

সমাবর্তনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ। সমাবর্তন বক্তা  ছিলেন অধ্যাপক ড. সলিমুল্লাহ খান। আরো বক্তব্য দেন এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান নাদিয়া অনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান।

 

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘গ্র্যাজুয়েটরা প্রথমে নিজেদের পরিবারের প্রতি নজর রাখবেন, দেশের প্রতি নজর রাখবেন এবং মানুষের প্রতি যত্নশীল হবেন। শিক্ষকদের মান ও আন্তরিকতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমি এআইইউবিকে ধন্যবাদ জানাই, কারণ তারা এটি অর্জন করতে পেরেছে।’

অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ ডিগ্রিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ভালো-মন্দ সবাই বিচার করতে পারে; তবে যারা শিক্ষায় আলোকিত, তারাই ভালোভাবে বিচার করতে পারে।

 

অধ্যাপক ড. সলিমুল্লাহ খান শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, সমাজে বিশ্ববিদ্যালয় কখনো প্রাইভেট হয় না; বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে দশের সম্পত্তি। সমাজকে আমরা কীভাবে ন্যায়ের পথে, মুক্তির পথে, স্বাধীনতার পথে পরিচালিত করতে পারি, সেই শিক্ষা আমাদের নেওয়া উচিত। 

সমাবর্তন আরে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল আবেদীন হাসান, ইশতিয়াক আবেদীন প্রমুখ। 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য