ময়মনসিংহ সিটির উদ্যোগে নির্মিত হলো জয়বাংলা চত্বর

নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
শেয়ার
ময়মনসিংহ সিটির উদ্যোগে নির্মিত হলো জয়বাংলা চত্বর

গতকাল বুধবার বিকেলে উদ্বোধন করা হলো জয়বাংলা চত্বর। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি রক্ষার্থে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের অর্থায়নে শম্ভুগঞ্জ ব্রিজের পাশে এ চত্বরটি নির্মিত হলো।  

ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. ইকরামুল হক টিটুর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, এমপি। প্রতিমন্ত্রী ফোনকলের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে সংযুক্ত হয়ে ময়মনসিংহ সিটির প্রতিটি উন্নয়ন কার্যক্রমে মেয়র এবং ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের সাথে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

ময়মনসিংহ সিটি মেয়র সভাপতির বক্তব্যে বলেন, মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা আর জয় বাংলা স্লোগান পরস্পর অবিচ্ছেদ্য। জয় বাংলা চত্বরের মাধ্যমে মানুষ বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধকে জানতে পারবে এবং হৃদয়ে ধারণ করতে পারবে।

এছাড়া অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট জহিরুল হক খোকা, ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল, দি চেম্বার অব কমার্স, ময়মনসিংহের সভাপতি মো. আমিনুল হক শামীম (সিআইপি), জেলা নাগরিক আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. নূরুল আমিন কালাম। 

অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের সচিব রাজীব কুমার সরকার। এছাড়া আরো বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রব, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো আনোয়ার হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্বা আবুল কালাম আজাদ, ময়মনসিংহ, কাউন্সিলর মো আসিফ হোসেন ডন, মো. কামাল খান এবং মো. এমদাদুল হক মন্ডল।

এছাড়া বীর মুক্তিযোদ্ধা, সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর, কর্মকর্তা-কর্মচারি, রাজনৈতিক নেতা এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। 

মন্তব্য

খোলা আকাশের নিচে তিন হাজার বস্তা ইউরিয়া সার

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
শেয়ার
খোলা আকাশের নিচে তিন হাজার বস্তা ইউরিয়া সার

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে বাফার গোডাউনের সামনে খোলা আকাশের নিচে আমদানি করা অন্তত ৩ হাজার বস্তা ইউরিয়া সার পড়ে আছে খোলা আকাশের নিচে। এসব সার দিনের পর দিন পড়ে থেকে জমাট বেঁধে কৃষিক্ষেতে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে। আমদানি করা এসব সার পড়ে থাকলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। বাফা গোডাউন কর্তৃপক্ষের দাবি, তাদের গোডাউনে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় এসব সার স্তুপ করে রাখা হয়েছে।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, কালীগঞ্জ-কোটচাঁদপুর সড়কে অবস্থিত বাফার সার গোডাউনের সামনে হাজার হাজার বস্তা ইউরিয়া সার খোলা আকাশের নিচে পড়ে রয়েছে। এখান থেকে ট্রাকে প্রতিদিন ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গার জেলার তালিকাভুক্ত ডিলারদের কাছে সার পাঠানো হচ্ছে। প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ ট্রাক ইউরিয়া সার দুই জেলার ডিলারদের কাছে যায় এই গোডাউন থেকে। দীর্ঘদিন ধরে খোলা আকাশের নিচে ইউরিয়া সার পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখা হলেও গোডাউন সম্প্রসারণ বা নতুন গোডাউন করার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি কর্তৃপক্ষ।

জানা গেছে, কালীগঞ্জ বাফার সার গোডাউনে ৬ হাজার বস্তা ইউরিয়া সারের ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। এ ছাড়া শহরের আরেকটি অস্থায়ী গোডাউনে ২ হাজার বস্তা সার রাখা হয়। ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা জেলার তালিকাভুক্ত ১২৬ জন ডিলার নিয়মিত ইউরিয়া সার নিয়ে যায় এখান থেকে।

সুমন হোসেন নামের এক ট্রাকচালক বলেন, ‘আমি নিয়মিত এই গোডাউন থেকে একজন ডিলারের সার নিয়ে যাই।

গোডাউনের সামনে সারা বছরই এভাবে সার পড়ে থাকতে দেখি।’

মাজেদ শেখ নামের স্থানীয় এক কৃষক বলেন, ‘খোলা জায়গায় ইউরিয়া সার রাখলে তা এমনিতেই জমাট বেঁধে যায়। এসব সার জমিতে ব্যবহার করলে ফসলের ক্ষতি হয়।’

এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ বাফার সার গোডাউনের সহকারী ব্যবস্থাপক আসাদুজ্জামান শাওন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘নতুন গোডাউন নির্মাণের জন্য আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করছি খুব দ্রুত এ সমস্যার সমাধান ঘটবে।

মন্তব্য

ইজতেমায় ৪৯ দেশের ১৪৪৯ বিদেশি মেহমান, যৌতুকবিহীন বিয়ে আজ

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
শেয়ার
ইজতেমায় ৪৯ দেশের ১৪৪৯ বিদেশি মেহমান, যৌতুকবিহীন বিয়ে আজ
ছবি: কালের কণ্ঠ

৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের দ্বিতীয় দিন আজ। রবিবার আখেরি মোনাজাত। এ পর্যন্ত ৪৯ দেশের ১৪৪৯ জন বিদেশি মেহমান এসেছেন। আজ বাদ আসর অনুষ্ঠিত হবে যৌতুকবিহীন বিয়ে।

 

বিশ্ব ইজতেমার আয়োজক নিজামুদ্দিন অনুসারী তাবলীগ জামাত বাংলাদেশের মিডিয়া সমন্বয়কারী মোহাম্মদ সায়েম কালের কণ্ঠকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

প্রাপ্ত তথ্য মতে, ১৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টা পর্যন্ত মোট ৪৯ দেশের ১৪৪৯ জন বিদেশি মেহমানের নাম এন্ট্রি হয়েছে টঙ্গীর ময়দানে বিদেশি কামরার আমানতে। বিদেশি মেহমান ইজতেমায় শরিক হতে ময়দানের উদ্দেশ্যে আসা চলমান আছে। যেসকল দেশ থেকে মুসল্লিরা এসেছেন তার মধ্যে আরব ৮৯ জন, পশ্চিমবঙ্গ ২৬৪ জন, উর্দু ৪২৬ জন, ইংলিশ ৫১৭ জন, ছাত্র ১১২ জন, প্রবাসী ৪১ জন।

এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি মেহমান রয়েছে ভারতের ৬৫৮, এরপর ইন্দোনেশিয়া ২৬৭ জন। বিদেশি রাষ্ট্রের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, আলজেরিয়া, বাহরাইন, ব্রুনাই, কম্বোডিয়া, কানাডা, চায়না, ফিজি, ফ্রান্স, জার্মানী, গ্রীস, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, মালয়েশিয়া, মরক্কো, মায়ানমার, নাইজেরিয়া, ওমান, পাকিস্তান, ফিলিপাইনস, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর, শ্রীলংকা, সুদান, থাইল্যান্ড, তিউনেশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, উজবেকিস্তান, ইয়েমেন অন্যতম।

এদিকে বিশ্ব ইজতেমায় বিদেশি মেহমানদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ইজতেমা প্রশাসন। বিদেশি মেহমানদের খিত্তাকে ঘিরে বিশেষ নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে।

বিদেশি খিত্তার পাশে পুলিশ র‌্যাবসহ সকল বাহিনীর উপ-নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপন করা হয়েছে। বিশ্ব ইজতেমায় বিদেশি মেহমানদের থাকা খাওয়া যাওয়াত ও ভ্রমণের ওপর নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, বিদেশি মেহমানদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

বয়ান করছেন যারা : আজ শনিবার বাদ ফজর বয়ান করবেন মাওলানা ইলিয়াস বিন সাদ (দিল্লি নিজামউদ্দিন), তরজমা-মাওলানা ওসামা ইসলাম। সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে তালিমের মওজু (ফজিলত ও আদব)-মুফতি ইয়াকুব (নিজামুদ্দিন)।

১০টা থেকে খিত্তায় খিত্তায় তালিম হবে। জোহরের নামাজের পরে বয়ান করবেন আরব মেহমান, তরজমা করবেন - মাওলানা মোস্তফা খলিল। আসরের পরে বয়ান-হাফেজ মঞ্জুর, (নিজামুদ্দিন), তরজমা-মাওলানার রুহুল আমিন। আসরের বয়ানের পরে যৌতুকবিহীন বিবাহ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর বাদ মাগরিব বয়ান করবেন মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ, তরজমা মাওলানা মুনির বিন ইউসুফ। রবিবার ফজর বাদ বয়ান করবেন মোরসালিন (নিজামুদ্দিন) তরজমা করবেন মাওলানা ওসামা ইসলাম। এরপর হেদায়েতের কথা বলবেন মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ। তরজমা মাওলানা মুনির বিন ইউসুফ।

উল্লেখ্য, ৩১ জানুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি শুরায়ি নেজামের (জুবায়েরপন্থী) ইজতেমা সম্পন্ন হয়। এখন বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বে মাওলানা সা’দ আহমদ কান্ধলভী অনুসারী মুসল্লিরা অংশ নিচ্ছেন। বৃহস্পতিবার বাদ আসর প্রাথমিকভাবে ইজতেমা শুরু হলেও শুক্রবার বাদ ফজর আম বয়ানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয়। ১৬ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে দ্বিতীয় পর্ব তথা বিশ্ব ইজতেমার ৫৮তম আসর।

মন্তব্য

গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজে বিস্ফোরণ, নারী ও শিশুসহ ১১ জন দগ্ধ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজে বিস্ফোরণ, নারী ও শিশুসহ ১১ জন দগ্ধ
সংগৃহীত ছবি

ঢাকার অদূরে সাভার উপজেলার আশুলিয়ায় একটি আবাসিক ভবনে গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজে বিস্ফোরণে শিশুসহ অন্তত ১১ জন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিউটে পাঠানো হয়েছে।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টার দিকে আশুলিয়ার গোমাইল এলাকার আমজাদ ব্যাপারীর আবাসিক ভবনে এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান।

তিনি বলেন, দগ্ধদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

দগ্ধরা হলেন- সূর্য বানু (৫৫), জহুরা বেগম (৭০), মো. মনির হোসেন (৪৩), সোহেল  রানা (৩৮), সুমন মিয়া (৩০), শিউলি আক্তার (২৫), শারমিন (২৫), ছামিন মাহমুদ (১৫), মাহাদী (৭), সোয়ায়েদ (৪) ও সুরাহা (৩)।

স্থানীয়রা জানান, আশুলিয়ার গোমাইল এলাকার আমজাদ ব্যাপারীর আবাসিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় সুমন মিয়া তার পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকেন। শুক্রবার রাতে তার ভাই সোহেল রানা পরিবার নিয়ে সুমনের বাসায় বেড়াতে আসেন।

পরে শবে বরাত উপলক্ষে রান্না ঘরে পিঠা বানানোর সময় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজে বিস্ফোরণ হয়। এতে আগুন ধরে গেলে বাসার ভেতরে থাকা শিশু ও নারীসহ মোট ১১ জন দগ্ধ হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে আশুলিয়ার নারী ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে দগ্ধদের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিউটে পাঠানো হয়।

আশুলিয়ার নারী ও শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার সময় দগ্ধ সোহেল রানা উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, শবেবরাত উপলক্ষে আমার ভাই সুমনের বাসায় পরিবার নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলাম। সেখানে পিঠা বানানোর সময় হঠাৎ সিলিন্ডার লিকেজে বিস্ফোরণ হয়। এতে ঘরে আগুন ধরে গেলে পরিবারের সবাই দগ্ধ হয়।

আশুলিয়ার নারী ও শিশু হাসপাতালের কাস্টমার কেয়ার অফিসার মেসবাহ বলেন, রাত সাড়ে ১০টার দিকে নারী ও শিশুসহ দগ্ধ ১১ জনকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাদের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিউটে পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্য

চট্টগ্রামে প্লাস্টিকের গোডাউন ও পাশের সাত তলা ভবনে আগুন

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
চট্টগ্রামে প্লাস্টিকের গোডাউন ও পাশের সাত তলা ভবনে আগুন
ছবি: কালের কণ্ঠ

চট্টগ্রামের হালিশহর প্লাস্টিক ক্যারেটের গোডাউন ও পাশের সাত তলা একটি ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

চট্টগ্রামের ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক আবদুল মালেক কালের কণ্ঠকে বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ২৫ মিনিটে হালিশহর মুন্সিপাড়া এলাকায় প্লাস্টিক ক্যারেটের গোডাউন ও পাশের সাত তলা ভবনের ২, ৩, ৪ ও ৫ তলায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট রাত সাড়ে ৮টার দিকে আগুন নির্বাপণ করে।

 

তিনি বলেন, পটকাবাজি থেকে আগুন লেগেছে বলে ধারণা করছি। আগুনে ৩৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে ২ কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ