<p>ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুমকে (৪৫) পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে তার স্ত্রী ও সন্তানসহ স্থানীয় লোকজন। অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকা অবস্থায় জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এ কল করে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ সময় এক নারী ও উজ্জল মিয়া নামে এক সহযোগিকেও আটক করা হয়।</p> <p>রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকালে পৌর এলাকার সরকার পাড়ার নিজ বাসা থেকে ওই নেতাকে আটক করা হয়। অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগ ও একটি নাশকতা মামলায় তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি দুজনকেও আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="‘তুমি কে? আমি কে? রাজাকার...’ স্লোগান নিয়ে নাহিদ ইসলামের ব্যাখ্যা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/09/15/1726395353-bb475112da7a47a59ab31c40da29d9f6.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>‘তুমি কে? আমি কে? রাজাকার...’ স্লোগান নিয়ে নাহিদ ইসলামের ব্যাখ্যা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/09/15/1425693" target="_blank"> </a></div> </div> <p>স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, আব্দুল কাইয়ুম প্রায়ই এ ধরণের অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হতো। কিছুদিন আগে আখাউড়ার একটি হোটেলেও তিনি নারীসহ ধরা পড়েন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পৌর এলাকার সরকার পাড়ার চারতলায় তার স্ত্রী ও সন্তানেরা থাকলেও সে আলাদাভাবে নিচতলায় থাকতেন। রবিবার সকালে উজ্জলের সহযোগিতায় এক নারীকে বাসায় ডেকে এনে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হন। এ সময় তার স্ত্রী-সন্তান ও এলাকার লোকজন তাকে আটক করে।</p> <p>সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফফর হোসেন জানান, আব্দুল কাইয়ুম এর আগেও এ ধরণের কাজে লিপ্ত হয়ে ধরা খায়। তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।</p>