<p>এবার প্রাক- নির্বাচনী (টেস্ট পরীক্ষার) পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করে প্রকাশ্য শিক্ষার্থীদের কাছে বিক্রি করেছে বিদ্যালয়ের এক পরিচ্ছন্নতা কর্মী। ঘটানাটি ঘটেছে গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার রাজপাট বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="৫০ শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে : হাছান মাহমুদ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/06/1730884648-c902dbdd1fcb4af3350e3d618b0a6fec.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>৫০ শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে : হাছান মাহমুদ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Politics/2024/11/06/1443441" target="_blank"> </a></div> </div> <p><br />  <br /> সূত্র জানায়, কাশিয়ানী উপজেলার রাজপাট বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচ্ছন্নতাকর্মী মো, ফজলুর রহমান ওরফে ফজলা মেম্বরের ছেলে আনিচুর রহমান সে চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার জন্য প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস করেন। ওই পরিচ্ছন্নতাকর্মী চারজন পরীক্ষার্থীর কাছে চার হাজার টাকায় ওই প্রশ্ন বিক্রি করেন। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে প্রধান শিক্ষক ও অন্যান্য শিক্ষকরা বিয়ষটি ধামাচাপা দিতে মরিয়া হয়ে ওঠেন। তারা তড়িঘড়ি করে আলোচনায় বসেন। অভিযুক্ত পরিচ্ছন্নতা কর্মীর কাছ থেকে লিখিত স্বীকারোক্তি নেন। ওই পরিচ্ছন্নতা কর্মী আনিচুর রহমান সকলের সামনেই ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।<br />  <br /> এই প্রতিবেদকের কাছে এই ঘটানার সত্যতা নিশ্চিত করে প্রধান শিক্ষক অনাদি রঞ্জন বিশ্বাস ও সহকারী প্রধান শিক্ষক  রমেশ চন্দ্র সমাজদার বলেন, ‘প্রশ্ন বিক্রির অপরাধে তার কাছে থেকে শিক্ষকরা লিখিত নিয়েছেন।’</p> <p>এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মাহফুজা বেগম জানান,ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমাদের কিছুই জানাননি।</p>