<p>নোয়াখালীতে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় হাতিয়া উপজেলা বিএনপির তিন নেতাকে পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।</p> <p>অব্যাহতিপ্রাপ্তরা হলেন হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি মোছলেহ উদ্দিন নিজাম চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক মো. আলমগীর কবির ও আকরাম উদ্দিন রনি।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ভারতে কিভাবে কেটেছে শেখ হাসিনার ১০০ দিন" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/13/1731490730-de2d631cf64ae96008bc39b9fe6bc5f9.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ভারতে কিভাবে কেটেছে শেখ হাসিনার ১০০ দিন</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/11/13/1446164" target="_blank"> </a></div> </div> <p>বুধবার (১৩ নভেম্বর) জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান সই করা চিঠিতে তাদের স্ব স্ব পদ থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে।</p> <p>চিঠিতে বলা হয়, ‘দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত ৯ নভেম্বর আপনাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। পরে ১১ নভেম্বর আপনি নোটিশের জবাব দিয়েছেন। জবাব গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় আপনাকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হইল।’</p> <p>নোয়াখালী জেলা বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক ওমর ফারুক টপি চিঠির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শোকজের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় তাদের স্ব স্ব পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।</p> <p>নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আ্যডভোকেট আবদুর রহমান জানান, গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কিছু নেতা অন্যায়-অত্যাচারের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পক্ষে-বিপক্ষে থাকা নিয়ে অনেকে দলীয় কোন্দলের শিকারও হচ্ছেন। এ বিষয়ে অভিযোগ পাওয়ায় তাদের দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।</p>