<p>ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। দিনাজপুরের হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন তিনি।</p> <p>রবিবার (৫ জানুয়ারি) বিকেলে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।</p> <p>গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতার নাম শাহাজাদা আলম (৩২)। তিনি নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলার পৌর সদরের সাহেবপাড়া গ্রামের সৈয়দ মনজুর আলমের ছেলে। সৈয়দপুর পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন শাহাজাদা।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি শুরু" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/06/1736143481-a0442c73ddbfebfdfde0c5c40b716613.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি শুরু</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/Politics/2025/01/06/1465574" target="_blank"> </a></div> </div> <p>পুলিশ জানিয়েছে, হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে শাহাজাদা নামের ওই ব্যক্তি রবিবার দুপুরের দিকে ভারতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে আসেন। এ সময় ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য তার পাসপোর্ট আমাদের অফিসে জমা দেন। তার সম্পর্কে তথ্য জানতে খোঁজখবর নিলে সৈয়দপুর থানায় তার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলা থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।</p> <p>ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের উপপরিদর্শক (এসআই) আরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও মারামারির অভিযোগে মামলা রয়েছে। ছাত্রলীগ নেতার বিষয়ে রিকুইজিশন থাকায় আমরা তাকে হাকিমপুর থানায় হস্তান্তর করেছি।</p>