ভারতে পালাচ্ছিলেন শাহাজাদা, অতঃপর...

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভারতে পালাচ্ছিলেন শাহাজাদা, অতঃপর...
শাহাজাদা আলম।

ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। দিনাজপুরের হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন তিনি।

রবিবার (৫ জানুয়ারি) বিকেলে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতার নাম শাহাজাদা আলম (৩২)।

তিনি নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলার পৌর সদরের সাহেবপাড়া গ্রামের সৈয়দ মনজুর আলমের ছেলে। সৈয়দপুর পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন শাহাজাদা।

আরো পড়ুন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি শুরু

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি শুরু

 

পুলিশ জানিয়েছে, হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে শাহাজাদা নামের ওই ব্যক্তি রবিবার দুপুরের দিকে ভারতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে আসেন। এ সময় ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য তার পাসপোর্ট আমাদের অফিসে জমা দেন।

তার সম্পর্কে তথ্য জানতে খোঁজখবর নিলে সৈয়দপুর থানায় তার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলা থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।

ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের উপপরিদর্শক (এসআই) আরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও মারামারির অভিযোগে মামলা রয়েছে। ছাত্রলীগ নেতার বিষয়ে রিকুইজিশন থাকায় আমরা তাকে হাকিমপুর থানায় হস্তান্তর করেছি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পুকুর খননকালে মিলল রাইফেলের বুলেট

হালুয়াঘাট (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
হালুয়াঘাট (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
শেয়ার
পুকুর খননকালে মিলল রাইফেলের বুলেট
সংগৃহীত ছবি

ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় একটি পুকুর খনন করতে গিয়ে মিলেছে রাইফেলের ৬০টি বুলেট। উপজেলার গোয়াতলা ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের তালুকদার বাড়ির একটি পুকুরে এই বুলেট মিলছে। শনিবার (১৫ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধোবাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল-মামুন সরকার।

এলাকাবাসী ও থানা পুলিশ জানায়, ধোবাউড়ার গোয়াতলা ইউনিয়নের গবিন্দপুর এলাকায় ইকলাছ তালুকদারের বাড়িতে পুকুর খনন কাজ চলছিলো।

এ সময় পরিত্যক্ত অবস্থায় কিছু গুলি দেখতে পায় শ্রমিক রমজান আলী। পরে স্থানীয়দের জানালে এলাকায় খবর ছড়িয়ে পড়ে। পরে পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে ৬০ টি বুলেট উদ্ধার করে। এলাকাবাসীর ধারণা এগুলো ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ের হতে পারে।

আরো পড়ুন
পুত্রবধূর শ্লীলতাহানির অভিযোগে শ্বশুর গ্রেপ্তার

পুত্রবধূর শ্লীলতাহানির অভিযোগে শ্বশুর গ্রেপ্তার

 

হালুয়াঘাট সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সাগর সরকার বলেন, খবর পেয়ে ৬০ রাউন্ড বুলেট উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। এ ধরনের বুলেট দীর্ঘদিন আগের। এলাকাবাসী ধারণা করছেন এগুলো ১৯৭১ সালের হতে পারে। তবে এ বিষয়ে আমাদের তদন্ত চলছে।

মন্তব্য

হরিণাকুন্ডে কৃষিজমি নষ্ট করে সড়ক নির্মাণের অভিযোগ

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
শেয়ার
হরিণাকুন্ডে কৃষিজমি নষ্ট করে সড়ক নির্মাণের অভিযোগ
ছবি: কালের কণ্ঠ

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলার শাখারীদহ গ্রামে কৃষিজমি নষ্ট করে সড়ক নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে শরাফত-উত-দৌলা ঝন্টু নামের এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। 

শুধু কৃষি জমিই নয়, হতদরিদ্র অনেক মানুষের ঘরের পেছন থেকে এস্কেভেটর মেশিন দিয়ে মাটি কেটে বাড়িঘর ঝুঁকির মধ্যে ফেলা হয়েছে। অনেক কৃষকের ধান, ভুট্টাসহ মৌসুমি ফসল নষ্ট করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের কাবিটা প্রকল্পের অধীনে কাপাশহাটিয়া ইউনিয়নের শাখারিদাহ গ্রামের আলতাফের বাড়ি থেকে খলিসাকুড়োর বিল পর্যন্ত সড়ক মাটি ভরাটের জন্য ১৩ লাখ ৪৭ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।

প্রকল্পের নিয়ম অনুযায়ী অনুমোদিত উৎস থেকে মাটি সংগ্রহ না করে কৃষকদের জমি থেকে জোরপূর্বক মাটি কেটে নেওয়া হয়েছে।

আরো পড়ুন
ঠাকুরগাঁওয়ে ভুট্টাক্ষেতে মিলল নারীর লাশ

ঠাকুরগাঁওয়ে ভুট্টাক্ষেতে মিলল নারীর লাশ

 

ভুক্তভোগী কৃষকরা জানায়, কোদালের পরিবর্তে এস্কেভেটর মেশিন দিয়ে রাতের আঁধারে তাদের চাষযোগ্য জমি থেকে মাটি কেটে নেওয়া হয়েছে। এতে আবাদি ফসল নষ্ট হচ্ছে।

কৃষক আজিজুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কাছ থেকে কোনো অনুমতি না নিয়ে জমি থেকে মাটি কেটে নিচ্ছেন চেয়ারম্যান শরাফত-উত-দৌলা ঝন্টুর লোকজন।

এতে করে ফসলের চরম ক্ষতি হচ্ছে। ফলে ভবিষ্যতে জমি চাষের অনুপযোগী হয়ে পড়বে।’

আব্দুর রহমান নামের আরেক কৃষক বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী শ্রমিক দিয়ে কোদালের মাধ্যমে মাটি কাটার কথা। কিন্তু চেয়ারম্যান সেটা করছেন না।

অভিযোগের বিষয়ে কাপাশহাটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শরাফত-উত-দৌলা ঝন্টু বলেন, ‘আমরা কোনো কৃষকের ক্ষতি করি নাই। প্রকল্পের স্বার্থে বিভিন্ন জায়গা থেকে মাটি সংগ্রহ করা হয়েছে। যদি কোনো কৃষকের ক্ষতি হয়ে থাকে, তাহলে আলোচনা করে সমাধান করা হবে।’

এ ব্যাপারে হরিণাকুন্ডু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম তারিক-উজ-জামান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘বিষয়টি আমি লোকমুখে শুনেছি। সরেজমিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

তিনি আরো বলেন, ‘ওই প্রকল্পের বিল এখন পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। ফলে কাবিটা প্রকল্পে অনিয়ম হলে বিল আটকে দেওয়া হবে।’

মন্তব্য

চৌদ্দগ্রামে ডাম্প ট্রাকের পেছনে পিকআপের ধাক্কা, হেলপার নিহত

চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
শেয়ার
চৌদ্দগ্রামে ডাম্প ট্রাকের পেছনে পিকআপের ধাক্কা, হেলপার নিহত

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ডাম্প ট্রাকের পেছনে পিকআপের ধাক্কায় হেলপার মোবারক আলী রকি নামের একজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (১৫ মার্চ) ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের নানকরা নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

নিহত হেলপার মোবারক আলী রকি চট্টগ্রাম জেলার খুলশি থানার লালখান বাজার এলাকার মৃত রমজান আলীর ছেলে। বিষয়টি কালের কণ্ঠকে নিশ্চিত করেন মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম।

স্থানীয়রা জানায়, শনিবার ভোরে মহাসড়কের নানকরা এলাকায় একটি পিকআপ ফেনীগামী ডাম্প ট্রাকে ধাক্কা দেয়। এতে পিকআপের সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যায়। এ সময় পিকআপে বসে থাকা হেলপার মোবারক আলী রকি গুরুতর আহত হন। পরে হাইওয়ে পুলিশ স্থানীয়দের সহযোগিতায় গুরুতর আহত হেলপারকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জাবেদ মিয়া জানান, গুরুতর আহত হেলপার মোবারক আলী রকিকে হাসপাতালে আনার পথেই মৃত্যু হয়েছে।

মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে গুরুতর আহত হেলপারকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে, সেখানে তার মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনাকবলিত গাড়িটি উদ্ধার শেষে ফাঁড়িতে আনা হয়েছে।’

তিনি আরো জানান, আইনগত পদক্ষেপ শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

মন্তব্য

‘বাঁচতে চাইলে এক লাখ টাকা বিকাশ করো’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘বাঁচতে চাইলে এক লাখ টাকা বিকাশ করো’
আনোয়ার হোসেন নয়ন। সংগৃহীত ছবি

নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন নয়নের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার চাঁদা দাবির কথোপকথনের বেশ কিছু অডিও রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

একটি অডিওতে শোনা যায় ডে, তিনি আইন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মচারীকে মোবাইল ফোনে বলছেন, ‘বাঁচতে চাইলে দ্রুত এক লাখ টাকা বিকাশ করো।’

অভিযুক্ত আনোয়ার হোসেন নয়ন কবিরহাট পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ফতেহজঙ্গপুর গ্রামের মৃত আবদুল মান্নানের ছেলে।

তিনি জেলা যুবদলের ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক এবং কবিরহাট উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।

আরো পড়ুন
গাড়িতে অগ্নিকাণ্ড, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন সংগীতশিল্পী পারশা

গাড়িতে অগ্নিকাণ্ড, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন সংগীতশিল্পী পারশা

 

অন্যদিকে ভুক্তভোগী মো. সাকায়েত উল্যাহ শিপন একই উপজেলার বাটইয়া ইউনিয়নের চন্দ্রশুদ্ধি গ্রামের আবদুল ওহাবের ছেলে। তিনি আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অফিস সহকারী কাম মুদ্রাক্ষরিক হিসেবে কর্মরত।

একটি ফোনকলে যুবদল নেতা আনোয়ার হোসেন নয়ন সরকারি কর্মচারী সাকায়েত উল্যাকে বলেন, ‘আপনাকে চাকরি দিয়েছেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য)।

কিন্তু গত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে আপনি নৌকা মার্কার পক্ষে ভোট করেছেন, ডোনেশনও দিয়েছেন। তাই আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে আমাকে এক লাখ টাকা  দেবেন। না দিলে এটার পরিণাম কী হবে তা চিন্তাও করতে পারবেন না। আর এ কথা যদি আপনি-আমি ছাড়া তৃতীয় কানে যায় তাহলে আপনার ঘাড় বাঁকা করে ফেলব।
এটা যেন মনে থাকে। এটাকে থ্রেড (হুমকি) মনে করলেও করতে পারেন।’

ভুক্তভোগী মো. সাকায়েত উল্যা শিপন বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে যুবদল নেতা আনোয়ার হোসেন নয়ন উদ্ভট কথা বলে প্রতিনিয়ত এক লাখ টাকার জন্য ফোনে আমাকে হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছেন। না দিলে হত্যাসহ আমার বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়ারও হুমকি দিচ্ছেন। গ্রামের বাড়িতে আমার স্কুল শিক্ষিকা স্ত্রী, চার শিশু সন্তান ও মা-বাবা থাকে।

আমি তাদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে কলরেকর্ড ও মোবাইল নম্বরসহ ঢাকার শাহবাগ থানায় সাধারণ জিডি করেছি।’

শাহবাগ থানা সূত্র জানায়, আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মচারী মো. সাকায়েত উল্যার অভিযোগটি সাধারণ ডায়রিতে নথিভুক্ত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মামুনুর রশিদকে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এদিকে ভাইরাল ও ফাঁস হওয়া অডিও রেকর্ড নিজের বলে নিশ্চিত করে অভিযুক্ত যুবদল নেতা আনোয়ার হোসেন নয়ন বলেন, ‘এই সাকায়েত উল্যা শিপন বিগত সময়ে আমাকে বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। যার পরিমাণ আড়াই থেকে তিন লাখ টাকা হবে। তাই তাকে এক লাখ টাকা পরিশোধ করতে বলেছি। কথাগুলো বলতে গিয়ে ঝগড়ার মতো হয়ে গেছে। তাই কিছু গালমন্দও করেছি।’

আনোয়ার হোসেন নয়ন আরো বলেন, ‘স্থানীয় নেতারা জানার পর এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন। আমি চুপচাপ আছি। এখন আমাদের কমিটি ঘোষণার কথা চলছে। আমি উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী। এ মুহূর্তে কেউ ষড়যন্ত্র করে আমার কাটছাঁট করা অডিও ভাইরাল করে দিয়েছে। আমি আইনগত ব্যবস্থা নেব।’

জেলা যুবদলের সভাপতি মঞ্জুরুল আজিম সুমন বলেন, ‘বিষয়টি আমাদেরও নজরে এসেছে। বিষয়টি আমরা অনুসন্ধান করছি। এভাবে টাকা দাবি করা অন্যায়। কিন্তু দলের কতিপয় নেতার জন্য আমরা কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না।’

জেলা বিএনপির সদস্যসচিব হারুনুর রশিদ আজাদ বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি। আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এসব বিষয়ে খুবই কঠোর। দলীয় ফোরামে আলোচনা করে এ ব্যাপারে সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত নেব।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ