গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা
সংগৃহীত ছবি

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ওপর হামলার ঘটনায় ৩৩ জনকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করা হয়েছে। রবিবার (২৬ জানুয়ারি) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফয়সাল জামান ফাহিম বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন।

গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর মোহাম্মদ সাজেদুর রহমান জানান, শনিবার বিকেলে বশেমুরবিপ্রবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফয়সাল জামান ফাহিম বাদী হয়ে ১৩ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতপরিচয় ২০ জনকে আসামি করে মামলাটি করেন।

তিনি আরো জানান, মামলাটি তদন্ত করা হচ্ছে। তবে এখন পযর্ন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।

শনিবার বিকেলে গোপালগঞ্জের বশেমুরবিপ্রবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ওপর হামলার অভিযোগ ওঠে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে। এ হামলায় দুই সমন্বয়কসহ পাঁচজন আহত হন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

‘মা কোথাও যেতে দিত না, তাই মেরে ফেলি’

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
শেয়ার
‘মা কোথাও যেতে দিত না, তাই মেরে ফেলি’
সংগৃহীত ছবি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় নাসিমা আক্তার নামের এক নারী হত্যার ঘটনায় তার ছেলে সিয়াম মোল্লা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আসমা জাহান নিপার আদালতে জবানবন্দি দেয় সে।

জবানবন্দিতে সিয়াম বলে, ‘মা আমাকে অনেক আদর করত, কোথাও যেতে দিত না। এই জেদ থেকে তাকে মেরে ফেলি।

ঘরে আমি আর মা ছিলাম।’

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে সিয়াম জানায়, তার মা ঘুমিয়ে ছিল। এ সময় সে ছেহাইট (এক প্রকার কাঠের দণ্ড) দিয়ে আঘাত করে। এতে তার মা না মরলে বঁটি-দা দিয়ে কোপ দেয় সে।

ঘটনার পর সিয়াম তার মায়ের পাশে বসে বিলাপ করতে থাকে। জমি নিয়ে বিরোধে স্বজনরা হত্যা করেছে বলে অভিযোগ করতে থাকে সে। এক পর্যায়ে সাত বছরের ভাগিনা ফারুক জানিয়ে দেয়, মামা তার নানিকে হত্যা করেছে।

শুক্রবার ভোরে শয়নকক্ষের বিছানাতে নাসিমার রক্তাক্ত লাশ পড়েছিল।

প্রাথমিক তদন্ত করে পুলিশ সিয়ামকে আটক করলে সে হত্যার কথা স্বীকার করে। 

নাসিমা আনন্দপুর গ্রামের মিজান মোল্লার স্ত্রী। তার লাশের ময়নাতদন্ত জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে সম্পন্ন হয়। এ ঘটনায় মিজান মোল্লা বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয়দের আসামি করে মামলা করেন। 

স্থানীয় ইউপি মেম্বার মুসা মিয়া জানান, ওই নারীর স্বামী শুক্রবার ভোরে নামাজ পড়তে মসজিদে যান।

ফিরে এসে দেখেন, বিছানায় নাসিমার লাশ পড়ে আছে। খবর পেয়ে পুলিশ আসে। পরে জানা যায়, সিয়াম তার মাকে হত্যা করে। সিয়াম মানসিক প্রতিবন্ধী। সে প্রায়ই বাড়ি থেকে বের হয়ে যেত। তাকে বারবার ফিরিয়ে আনার ক্ষোভ থেকে সে মাকে হত্যা করে বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে।

আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন জানান, পুলিশের কাছে হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে সিয়াম। পরে সে আদালতে জবানবন্দি দেয়।

মন্তব্য

যারা ইসলামের কথা বলে, তারা ধর্ম ব্যবসায়ী নয় : আজহারি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
শেয়ার
যারা ইসলামের কথা বলে, তারা ধর্ম ব্যবসায়ী নয় : আজহারি
ছবি : কালের কণ্ঠ

জনপ্রিয় ইসলামী স্কলার ও গবেষক ড. মিজানুর রহমান আজহারি বলেছেন, ‘এ দেশের আসল পরিচয় হলো ইসলাম। যারা ইসলামের কথা বলে, যারা কুরআনের কথা বলে, এরা ধর্ম ব্যবসায়ী নয়। আলেমদের বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন না। আলেমবিদ্বেষী হবেন না।

তাহলে দুনিয়াও শেষ, আখেরাতও শেষ। নিজেকে ইসলামের বিরুদ্ধে দাঁড় করাবেন না।’

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ময়মনসিংহের সার্কিট হাউস মাঠে লাখো জনতার উদ্দেশে তিনি এসব কথা বলেন।

আরো পড়ুন
শবেবরাতের পিঠা বানানোর সময় গ্যাস বিস্ফোরণ, দগ্ধ ১১

শবেবরাতের পিঠা বানানোর সময় গ্যাস বিস্ফোরণ, দগ্ধ ১১

 

মিজানুর রহমান আজহারি বলেন, ‘ইসলাম ছাড়া আমরা অন্য কিছু মানি না, মানব না।

ইসলামবিরোধী কোনো মতবাদ মানব না। ইসলাম আছে, ইসলাম থাকবে। যারা ইসলামকে মাটির নিচে পুঁতে রাখতে চায়, ওরা জানে না ইসলামের ধর্ম কী। ইসলাম চারা বীজের মতো, ইসলামকে জমিনে গেড়ে দিলে শাখা-প্রশাখার মতো আসমানের দিকে উঠে যায়।

মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন শতবর্ষী আলেমে দ্বীন হাফেজ মাওলানা নূরুল ইসলাম। আয়োজক কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক শহীদুল্লাহ কায়সারের সঞ্চালনায় মাহফিলে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মিডিয়া বিভাগের সম্পাদক অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যক্ষ মু. কামরুল হাসান মিলন, যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান সোহেল। বয়ান করেন প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ শায়খ শাহ ওয়ালী উল্লাহ, বেতার ও টেভির তাফসিরকারক শাইখ মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন, মাওনালা মনিরুল ইসলাম মজুমদার।

আরো পড়ুন
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার বাংলার মাটিতেই হবে : রফিকুল ইসলাম

ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার বাংলার মাটিতেই হবে : রফিকুল ইসলাম

 

ড. মিজানুর রহমান আজহারি মঞ্চে এসে উপস্থিত হলে আয়োজক কমিটি আল ইসলাম ট্রাস্ট, বিএনপি এবং বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। মাহফিলের দুই লাখ বর্গফুটের প্যান্ডেল ছাড়াও ১৬ একর সার্কিট হাউস মাঠ উপচে মানুষের ঢল নামে আশপাশের পার্ক ও সড়কগুলোতে।

এ ছাড়া জিলা স্কুল মাঠ, গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি স্কুল মাঠসহ উমেদ আলী মাঠেও মানুষের উপস্থিতি চোখে পড়ে। জিলা স্কুল হোস্টেল মাঠে কয়েক হাজার নারীর উপস্থিতি ছিল। মাঠসহ বিভিন্ন পয়েন্ট ২২টি এলইডি পর্দার ব্যবস্থা করা হয়। তিনটি মেডিক্যাল ক্যাম্প, চার শতাধিক অজুখানা ও ওয়াশরুম এবং পর্যাপ্ত খাবার পানির ব্যবস্থাও ছিল। গোটা নগরীর ছিল অনেকটাই ফাঁকা। যেন মানুষের ঢল নেমেছিল মাহফিল এলাকায়। প্রায় ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবকসহ বিজিবি, বিপুলসংখ্যক র‌্যাব, পুলিশ ও আনসার ভিডিপির সদস্য নিয়োজিত ছিলেন। 

মাহফিলকে কেন্দ্র করে ১০ লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হয়েছে বলে অনেকেরই ধারণা। সকাল ৮টায় মাহফিল শুরু হয়ে বিকেল ৪টায় ড. আজহারির বক্তব্য ও দোয়ার মধ্য দিয়ে শেষ হয়। শুক্রবার রাত থেকেই মাহফিলস্থলে জনতার ঢল নামে। সকাল সাড়ে ১১টার মধ্যেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় ঐতিহাসিক সার্কিট হাউস মাঠ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

নওগাঁয় ৭ দিনব্যাপী অমর একুশে বইমেলা শুরু

নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁ প্রতিনিধি
শেয়ার
নওগাঁয় ৭ দিনব্যাপী অমর একুশে বইমেলা শুরু
ছবি : কালের কণ্ঠ

‘একুশের ভোরে আমি আজও পাই নতুন প্রত্যয়’ স্লোগানে নওগাঁয় ৭ দিনব্যাপী অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টায় বেলুন-ফেস্টুন উড়িয়ে নওগাঁ কৃষ্ণধন (কেডি) সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এ মেলার উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাফিউল সারোয়ার। 

স্থানীয় সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন একুশে পরিষদ নওগাঁ এ মেলার আয়োজন করেছে। মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের আগে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়।

একুশে পরিষদের সভাপতি ডি এম আব্দুল বারী জানান, এবারের মেলায় জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের প্রকাশনা ও বই বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। বইয়ের স্টল ছাড়াও মেলায় হস্তশিল্প ও কুটির শিল্পের পণ্যসামগ্রীর স্টল রয়েছে।  

তিনি আরো বলেন, প্রতিদিন এটি হবে স্থানীয় লেখক, গবেষক ও সংস্কৃতিকর্মীদের মিলনমেলা। এ ছাড়া স্থানীয় লেখকদের নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হবে।

মেলায় সাত দিন ধরে একুশে পরিষদের আয়োজনে শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে সাধারণ জ্ঞান, গদ্যপাঠ, হাতে সুন্দর লেখা, চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি ও ভাষার গানের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। মেলা প্রাঙ্গণের অস্থায়ী মঞ্চে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত নওগাঁর স্থানীয় সংগীত একাডেমি ও নৃত্য একাডেমির শিল্পীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হবে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। 

মেলার শেষ দিন ২১ ফেব্রুয়ারি সাহিত্য, সমাজসেবাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় একুশে পরিষদের উদ্যোগে গুণী ব্যক্তি ও সংগঠনকে একুশে পদক দেওয়া হবে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

শবেবরাতের পিঠা বানানোর সময় গ্যাস বিস্ফোরণ, দগ্ধ ১১

সাভার (ঢাকা) সংবাদদাতা
সাভার (ঢাকা) সংবাদদাতা
শেয়ার
শবেবরাতের পিঠা বানানোর সময় গ্যাস বিস্ফোরণ, দগ্ধ ১১
দগ্ধদের স্থানীয় নারী ও শিশু হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ছবি : কালের কণ্ঠ

সাভারের আশুলিয়ায় শবেবরাতে পিঠা বানানোর সময় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে ঘরে থাকা শিশু, নারীসহ ১১ জন অগ্নিদগ্ধ হয়েছে। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। দগ্ধদের স্থানীয় নারী ও শিশু হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১০টার দিকে আশুলিয়ার গুমাইল এলাকার আমজাদ ব্যাপারীর ভাড়া বাড়ির দ্বিতীয় তলায় এই ঘটনা ঘটে।

দগ্ধরা হলো সুমন মিয়া (৩০), মোছা. সূর্য্য বানু (৫৫), জহুরা বেগম (৭০), মো. মনির হোসেন (৪৩), সোহেল (৩৮), শিউলি আক্তার (২৫), শারমিন (২৫), ছামিন মাহমুদ (১৫), মাহাদী (৭), সোয়ায়েদ (৪) ও মোছা. সুরাহা (৩)।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গোমাইল এলাকার আমজাদ বেপারীর মালিকানাধীন দুই তলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় সুমন নামের এক ব্যক্তি দুই সন্তান নিয়ে বসবাস করেন। রাতে তার ভাই সোহেলের পরিবার বেড়াতে আসেন সেখানে।

সোহেল অন্য স্থানে ভাড়া থাকতেন। তার মা সাত দিন সোহেলের বাসায় আর সাত দিন সুমনের বাসায় থাকতেন। শবেবরাত উপলক্ষে পিঠা বানানোর সময় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় পরিবারের শিশু, নারীসহ মোট ১১ জন দগ্ধ হয়।

দগ্ধ সোহেল রানা বলেন, ‘শবেবরাত উপলক্ষে আমার ভাই সুমনের বাসায় পরিবার নিয়ে বেড়াতে গিয়েছিলাম। সেখানে পিঠা বানানোর সময় হঠাৎ ঘরে আগুন ধরে যায়। সেই আগুনে আমাদের পরিবারের সবাই দগ্ধ হয়। দগ্ধদের ঢাকা মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়েছে।’

শনিবার দুপুরে ডিইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার প্রণব চৌধুরী বলেন, ‘প্রথমে আগুনের খবর পেয়ে আমাদের ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে রওনা হয়।

কিছুক্ষণ পরেই আগুন নিভে যাওয়ার খবর আসায় আমরা রাস্তা থেকে ফিরে আসি। পরে বিভিন্ন মাধ্যমে অনেকেই আগুনে দগ্ধ হওয়ার বিষয়টি জানতে পেরে আমাদের জোন কমান্ডারের নির্দেশে পুনরায় ঘটনাস্থলে যাই। প্রাথমিকভাবে তদন্ত করে জানা গেছে, গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে ঘরে গ্যাস জমা হয়। একটি কক্ষে কম্পিউটার ছিল। কেউ কম্পিউটারটি ওপেন করছিল সেখান থেকে শর্টসার্কিটের মাধ্যমে আগুন লাগলে সাথে সাথেই ঘরের ভেতরে জমাকৃত গ্যাসে বিস্ফোরণ হয়।’

নারী ও শিশু হাসপাতালের ম্যানেজার অপারেশন হারুন-অর-রশিদ জানান, রাতে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা নারী, পুরুষ, শিশুসহ ১১ দগ্ধ রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে রেফার করা হয়েছে। এদের মধ্য থেকে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান তিনি।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ