ঢাকা, সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫
৩ চৈত্র ১৪৩১, ১৬ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫
৩ চৈত্র ১৪৩১, ১৬ রমজান ১৪৪৬

রাউজানে ছুরিকাঘাত ও পিটিয়ে যুবদল কর্মীকে হত্যা

রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
শেয়ার
রাউজানে ছুরিকাঘাত ও পিটিয়ে যুবদল কর্মীকে হত্যা
প্রতীকী ছবি

মাটিকাটা, মাটি ভরাট, খালের বালু উত্তোলন নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে রাউজানের হলদিয়ায় খুন হন হয়েছেন কমর উদ্দিন (৩৪) নামের ইউনিয়ন যুবদলের এক কর্মী। তিনি হলদিয়া ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর সর্ত্তা গ্রামের মনু পেটান তালুকার বাড়ির আলী মিয়ার ছেলে। 

শনিবার (১৫ মার্চ) রাত পৌনে ১০টার দিকে হলদিয়া আমীর হাট বাজারের পশ্চিম দিকে তাকে ছুরিকাঘাত এবং পিটিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। রাত সোয়া ১০টার দিকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রাউজান থানার ওসি মনিরুল ইসলাম ভুঁইয়া।

বিভিন্ন সূত্র থেকে খবর নিয়ে জানা যায়, কমর উদ্দিন দীর্ঘদিন সৌদি আরবে প্রবাস জীবন কাটান। মাঝে-মধ্যে বাড়ি আসা যাওয়া করতেন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে এসে বিএনপি, যুবদল ও অঙ্গ সংগঠনের সঙ্গে চলাফেরা করতে থাকেন। পাশাপাশি এলাকায় সিন্ডিকেট করে মাটিকাটা, ফসলি জমির ভরাট কাজ এবং সর্ত্তা খালের বালু উত্তোলন করার কাজ শুরু করতে থাকেন।

এ নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয় নিজেদের মধ্যে। তা নিয়ে বিরোধের জেরে শনিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে আমীর হাট বাজারে তার সঙ্গে বিবাদ হয় প্রতিদ্বন্দ্বিদের সঙ্গে। তারই জেরে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে পিটিয়ে এবং উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে। দুর্বৃত্তরা তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যাওয়ার পর স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।
’ 
হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. প্রসেনজিৎ বলেন ‘লোকটিকে (কমর উদ্দিন) সোয়া ১০টার দিকে হাসপাতালে আনা হয়। তখন তাকে আমরা মৃত পাই। তার বুকের দুই পাশে দুটি ধারাল ছুরিকাঘাতের মতো গর্ত পাওয়া গেছে।’

কমর উদ্দিন নামের একজন হত্যার শিকার হওয়ার বিষয়টি উপজেলা বিএনপি নেতা মোছলেহ উদ্দিন ও ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম নিশ্চিত করেছেন। তবে কি কারণে ঘটনা হয়েছে, তা জানে না বলে জানান।

এদিকে ইউনিয়ন বিএনপি ও যুবদল কর্মিরা জানান, নিহত কমর উদ্দিন যুবদল কর্মি। তবে তার কোনো নির্দিষ্ট পদ নেই। তিনি সাধারণ সদস্য। আরেকটি সূত্র জানায়, ৫ আগস্টের পর বাড়ি ফিরে কমর উদ্দিন এলাকায় নানা অপরাধেও জড়িয়ে পড়েন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতালে স্বজনদের ভাঙচুর

কুমিল্লা (উত্তর) প্রতিনিধি
কুমিল্লা (উত্তর) প্রতিনিধি
শেয়ার
ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতালে স্বজনদের ভাঙচুর
নিহত ইমরান হোসেন। ছবি : কালের কণ্ঠ

কুমিল্লা নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। রবিবার (১৬ মার্চ) রাতে কুমিল্লা নগরীর ট্রমা হাসপাতালে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই নিহতের  স্বজনরা ভুল চিকিৎসায় মারা গেছে দাবি তুলে হাসপাতালের বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাঙচুর চালায়।

এদিকে হাসপাতাল ভাঙচুর চলাকালে হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরা পালিয়ে গেছে বলে জানায় প্রত্যক্ষদর্শীরা।

পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। 

নিহত ইমরান হোসেন (২১) কুমিল্লা নগরীর ১৪নং ওয়ার্ড ২য় মুরাদপুর এলাকার দুবাই প্রবাসী হুমায়ুন মিয়ার ছেলে। 

নিহতের স্বজনদের সূত্রে জানা যায়, ইসমাইল হোসেন দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছিল। পরে, কুমিল্লা নগরীর ট্রমা হাসপাতালে ডা. আতাউর রহমানের কাছে চিকিৎসা নিতে আসলে চিকিৎসক ইসমাইলকে সার্জারি করার পরামর্শ দেন।

পরে শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকাল ৮টায় সার্জারি করার উদ্দেশ্যে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাওয়া হয়। চার ঘণ্টার অপারেশনের সময়ের কথা জানালেও অপারেশন সম্পন্ন হয় সাত ঘণ্টায়। পরে রোগীর অবস্থার অবনতি হলে রোগীকে ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়।

ঘটনার দিন রবিবার বিকালে রোগীর কোনো সাড়া শব্দ না পাওয়ায় রোগীর স্বজনরা রোগী মারা গেছে দাবি করলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার কথা বলে।

বিকাল পার হয়ে সন্ধ্যা হয়ে গেলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগী মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেনি। বরং রোগীকে আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ওষুধ আনায় রোগীর স্বজনদের দিয়ে।

নিহত ইসমাইলের চাচা জাকির হোসেন বলেন, আমার ভাতিজাকে তারা সামান্য অপারেশনের কথা বলেছিল। কিন্তু, তারা সাত ঘণ্টা ওটিতে রেখেছিল। পরে রোগীর সমস্যা হয়েছে এ কথা বলে লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার কথা বলে।

আমরা রাজি হই। কিন্তু লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার পর প্রায় ৩ দিন হয়ে গেলেও তারা আমাদের রোগীকে দেখতে দেয়নি। পরে নানা অজুহাতে আইসিউতে ঢুকে দেখি যে আমাদের রোগী মৃত। কিন্তু তারপরও তারা মৃত রোগীর চিকিৎসা করানোর জন্য পরীক্ষা ফি ও ওষুধ কিনিয়েছে আমাদেরকে দিয়ে। তারা আমাদেরকে ২৫ হাজার টাকার অপারেশনের কথা বলে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা নেয় ধাপে ধাপে। একজন রোগীর ৩ দিনে লাখ টাকার ওষুধ কিভাবে লাগে। তাদের গাফিলতির কারণে আমাদের রোগী মারা গেছে। আমরা এর বিচার চাই। এদিকে, রোগী মারা যাওয়ার খবর জানাজানি হলে বিক্ষুব্ধ স্বজনরা হাসপাতাল ভাঙচুর চালায়।

রোগীর মা নাজমা বেগম বলেন, ট্রমা হাসপাতালের ডা. আতাউর রহমান শুক্রবার সকাল ৮টায় আমার ছেলের অপারেশন করায়। মারা গেছে রবিবার বিকাল ৫টা বাজে, কিন্তু সন্ধ্যা পার হয়ে গেলেও তারা জানায়নি। রাতে আমরা মারা যাওয়ার খবর পাই। তারা মারা যাওয়ার পরেও ওষুধ আনতে বলেছিল আমাদের। আমরা রোগী মারা গেছে দাবি করার পর তারা ওষুধ ফেরত পাঠায়। এটা রাত ৯টার ঘটনা। ডাক্তারের কেউ আমাদের সঙ্গে কথা বলতেও রাজী হয়নি। তারা আমার ছেলেকে অবহেলায় মেরে ফেলেছে। তারা কয়েক দফায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার কথা বলে টাকা নিয়েছে। কিন্তু একবারও বলেনি আমার ছেলে মারা গেছে।

রাতে কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মহিনুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী হাসপাতালে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

মন্তব্য

কক্সবাজারে ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
শেয়ার
কক্সবাজারে ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

কক্সবাজার শহরের পাহাড়তলীতে মুজিবুর রহমান (৩৭) নামের এক ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে।

রবিবার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যা ৭টার দিকে শহরের পাহাড়তলী বাজারে এই ঘটনা ঘটে। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত মুজিবুর স্থানীয় হালিমাপাড়া এলাকার মৃত আবদুল জলিলের ছেলে।

তিনি দুই সন্তানের জনক।

নিহতের ভাই তানভীর অভিযোগ করেন, পাহাড়তলীর একটি ইজিবাইক গ্যারেজে ইজিবাইক সংক্রান্ত একটি দ্বন্দ্ব নিয়ে মুজিবুর রহমান ও পাশের ইসলামপুর এলাকার হোছনের ছেলে গোলাম মোস্তফার কথা কাটাকাটি হয়।

এসময় ক্ষিপ্ত হয়ে মুজিবুর রহমানকে ছুরিকাঘাত করে গোলাম মোস্তফা। এতে গুরুতর জখম হলে তাকে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি ইলিয়াস খান বলেন, পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘাতক ও তার সহযোগীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

এদিকে হত্যার ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে হত্যাকারীর ঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে গুঁড়িয়ে দেয়।

মন্তব্য

র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য গ্রেপ্তার

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
শেয়ার
র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য গ্রেপ্তার

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে হানিফ খান (৪৫) নামে অবসরপ্রাপ্ত এক আনসার সদস্য গ্রেপ্তার হয়েছেন।

রবিবার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যায় উপজেলার তরফপুর ইউনিয়নের চকবাজার এলাকায় র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা দাবি করলে জনতা তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।

হানিফ খান টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার হাবলা উত্তরপাড়া গ্রামের বক্তার খানের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য হানিফ খান মির্জাপুর উপজেলার তরফপুর চকবাজার এলাকায় একটি গুম ও হত্যা মামলার তদন্ত করতে যান।

একপর্যায়ে তিনি কৌশলে মামলার আসামির কাছে চাঁদা দাবি করেন। এ সময় তিনি ৩০ হাজার টাকায় হত্যা মামলা নিষ্পত্তি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

বিষয়টি নিয়ে তার কথাবার্তা এবং আচরণ ভঙ্গি সন্দেহ হলে স্থানীয়রা তার পরিচয় জানতে চান। প্রথমে তিনি টাঙ্গাইল র‌্যাব-১৪ এর সদস্য বলে জানান।

জনতার বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য বলে স্বীকার করেন। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আনসার সদস্যের পরিচয়পত্র দেখে তার পরিচয় নিশ্চিত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।

এ বিষয়ে তরফপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সাঈদ আনোয়ার বলেন, কয়েকদিন পূর্বে প্রতারক অবসরপ্রাপ্ত ওই আনসার সদস্য র‌্যাব পরিচয় দিয়ে মোবাইল ফোনে স্থানীয় কয়েকজনের কাছে টাকা দাবি করেন।

রবিবার টাকা দেওয়ার কথা বলে কৌশলে তাকে এলাকায় আনা হয়। পরে তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।

মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন বলেন, জনতার হাতে আটক র‌্যাবের সদস্য পরিচয় দেওয়া হানিফ খানকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য

ধামরাইয়ে সাংবাদিকের ছেলেকে অজ্ঞান করে দুই লাখ টাকা লুট

ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
শেয়ার
ধামরাইয়ে সাংবাদিকের ছেলেকে অজ্ঞান করে দুই লাখ টাকা লুট
প্রতীকী ছবি

ধামরাই থানাসংলগ্ন কালের কণ্ঠের সাংবাদিকের বাসায় ঢুকে তাঁর ছেলেকে অজ্ঞান করে আসবাবপত্র তছনছ করে সোয়া দুই লাখ টাকা লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ধামরাই থানার ওসি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল রবিবার দুপুরে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন ভুক্তভোগী।

কালের কণ্ঠের ধামরাই প্রতিনিধি আবু হাসানের ছেলে মোহাম্মদ তানভির জানান, দুপুর সোয়া ১২টার দিকে বোরকা পরা দুজন মহিলা, তাঁদের সঙ্গে বাচ্চা এক ছেলে ও ২০-২২ বছরের এক যুবক বাসা ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রধান ফটকের ভেতরে ঢোকেন। এ সময় আকস্মিকভাবে পেছন থেকে তাঁর (তানভির) মুখে রুমাল চেপে ধরেন ওই যুবক। এরপর ওই যুবক অজ্ঞান হয়ে গেলে ভবনের ভেতরে ঢুকে পাঁচটি কক্ষের আলমারি, ওয়ার্ডরোব, শোকেস ও ট্রাঙ্কের তালা খুলে জিনিসপত্র তছনছ করে ওয়ার্ডরোবে থাকা সোয়া দুই লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।

ধামরাই থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।


 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ