মুন্সীগঞ্জে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীর যাবজ্জীবন

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
মুন্সীগঞ্জে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রীর যাবজ্জীবন
ছবি: কালের কণ্ঠ

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে অচেতন করে হাত-পা বেঁধে গলায় ফাঁস লাগিয়ে স্বামী মো. অলিউল্লাহ মোল্লাকে (৪২)’ হত্যার দায়ে স্ত্রী মাজেদা বেগমকে (৩০) যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আরো পড়ুন
চীনের প্রেসিডেন্ট শির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক ২৮ মার্চ

চীনের প্রেসিডেন্ট শির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক ২৮ মার্চ

 

রবিবার (১৬ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ কাজী আব্দুল হান্নান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত মাজেদা বেগম জেলার শ্রীনগর উপজেলার হাষাড়া ঢালী পাড়া গ্রামের মো. নুরু খলিফার মেয়ে।

মামলার বিবরণে জানা যায়, শ্রীনগর উপজেলার পুটিমারা গ্রামের প্রবাসী অলিউল্লাহ তার স্ত্রী মাজেদা ও ৩ সন্তান নিয়ে আলাদা বাড়িতে বসবাস করে আসছিলেন। অলিউল্লাহ সৌদি আরবে থাকতেন। মাঝে মধ্যে দেশের বাড়িতে আসতেন। সর্বশেষ ২০১৭ সালে ছুটিতে তিনি দেশে ফিরে আসেন।

কিন্তু পারিবারিক নানা বিষয় নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে তার বনিবনা হচ্ছিল না। ওই বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘুমাতে যান অলিউল্লাহ। পরদিন ৭ ফেব্রুয়ারি সকালে ২ সন্তান নিয়ে বাড়ি থেকে বাইরে চলে যায় স্ত্রী মাজেদা। এ অবস্থায় ওই দিন দুপুরে ভাই মো. আহসান উল্লাহ বাড়িতে এসে গলায় ওড়না পেঁচানো ও হাত-পা বাঁধা অবস্থায় অলিউল্লাহকে ঘরের ভেতর দেখতে পান।
পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে অলিউল্লাহর মরদেহ উদ্ধার করে।

আরো পড়ুন
ইবির ‘ডি’ ইউনিটে ভর্তির আবেদন শুরু

ইবির ‘ডি’ ইউনিটে ভর্তির আবেদন শুরু

 

এ ঘটনায় নিহতের ভাই মো. আহসান উল্লাহ খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে অচেতন করে হাত-পা বেঁধে গলায় ফাঁস লাগিয়ে হত্যার অভিযোগ এনে স্ত্রী মাজেদা বেগম, শ্বশুর নুরু খলিফা, শ্যালক মো. হাবিব ও মো. মাসুমকে আসামি করে শ্রীনগর থানায় মামলা করেন। মামলার পর নিহতের স্ত্রী মাজেদা বেগম থানা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পন করেন। পরবর্তীতে এ মামলায় স্ত্রী মাজেদা বেগমকে একমাত্র অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. হালিম হোসেন জানান, ১৬ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্য গ্রহণের পর সন্দেহতীত ভাবে প্রমাণিত হওয়ায় এ রায় প্রদান করেন আদালত।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতালে স্বজনদের ভাঙচুর

কুমিল্লা (উত্তর) প্রতিনিধি
কুমিল্লা (উত্তর) প্রতিনিধি
শেয়ার
ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতালে স্বজনদের ভাঙচুর
নিহত ইমরান হোসেন। ছবি : কালের কণ্ঠ

কুমিল্লা নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। রবিবার (১৬ মার্চ) রাতে কুমিল্লা নগরীর ট্রমা হাসপাতালে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই নিহতের  স্বজনরা ভুল চিকিৎসায় মারা গেছে দাবি তুলে হাসপাতালের বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাঙচুর চালায়।

এদিকে হাসপাতাল ভাঙচুর চলাকালে হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরা পালিয়ে গেছে বলে জানায় প্রত্যক্ষদর্শীরা।

পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। 

নিহত ইমরান হোসেন (২১) কুমিল্লা নগরীর ১৪নং ওয়ার্ড ২য় মুরাদপুর এলাকার দুবাই প্রবাসী হুমায়ুন মিয়ার ছেলে। 

নিহতের স্বজনদের সূত্রে জানা যায়, ইসমাইল হোসেন দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছিল। পরে, কুমিল্লা নগরীর ট্রমা হাসপাতালে ডা. আতাউর রহমানের কাছে চিকিৎসা নিতে আসলে চিকিৎসক ইসমাইলকে সার্জারি করার পরামর্শ দেন।

পরে শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকাল ৮টায় সার্জারি করার উদ্দেশ্যে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাওয়া হয়। চার ঘণ্টার অপারেশনের সময়ের কথা জানালেও অপারেশন সম্পন্ন হয় সাত ঘণ্টায়। পরে রোগীর অবস্থার অবনতি হলে রোগীকে ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়।

ঘটনার দিন রবিবার বিকালে রোগীর কোনো সাড়া শব্দ না পাওয়ায় রোগীর স্বজনরা রোগী মারা গেছে দাবি করলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার কথা বলে।

বিকাল পার হয়ে সন্ধ্যা হয়ে গেলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগী মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেনি। বরং রোগীকে আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ওষুধ আনায় রোগীর স্বজনদের দিয়ে।

নিহত ইসমাইলের চাচা জাকির হোসেন বলেন, আমার ভাতিজাকে তারা সামান্য অপারেশনের কথা বলেছিল। কিন্তু, তারা সাত ঘণ্টা ওটিতে রেখেছিল। পরে রোগীর সমস্যা হয়েছে এ কথা বলে লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার কথা বলে।

আমরা রাজি হই। কিন্তু লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার পর প্রায় ৩ দিন হয়ে গেলেও তারা আমাদের রোগীকে দেখতে দেয়নি। পরে নানা অজুহাতে আইসিউতে ঢুকে দেখি যে আমাদের রোগী মৃত। কিন্তু তারপরও তারা মৃত রোগীর চিকিৎসা করানোর জন্য পরীক্ষা ফি ও ওষুধ কিনিয়েছে আমাদেরকে দিয়ে। তারা আমাদেরকে ২৫ হাজার টাকার অপারেশনের কথা বলে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা নেয় ধাপে ধাপে। একজন রোগীর ৩ দিনে লাখ টাকার ওষুধ কিভাবে লাগে। তাদের গাফিলতির কারণে আমাদের রোগী মারা গেছে। আমরা এর বিচার চাই। এদিকে, রোগী মারা যাওয়ার খবর জানাজানি হলে বিক্ষুব্ধ স্বজনরা হাসপাতাল ভাঙচুর চালায়।

রোগীর মা নাজমা বেগম বলেন, ট্রমা হাসপাতালের ডা. আতাউর রহমান শুক্রবার সকাল ৮টায় আমার ছেলের অপারেশন করায়। মারা গেছে রবিবার বিকাল ৫টা বাজে, কিন্তু সন্ধ্যা পার হয়ে গেলেও তারা জানায়নি। রাতে আমরা মারা যাওয়ার খবর পাই। তারা মারা যাওয়ার পরেও ওষুধ আনতে বলেছিল আমাদের। আমরা রোগী মারা গেছে দাবি করার পর তারা ওষুধ ফেরত পাঠায়। এটা রাত ৯টার ঘটনা। ডাক্তারের কেউ আমাদের সঙ্গে কথা বলতেও রাজী হয়নি। তারা আমার ছেলেকে অবহেলায় মেরে ফেলেছে। তারা কয়েক দফায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার কথা বলে টাকা নিয়েছে। কিন্তু একবারও বলেনি আমার ছেলে মারা গেছে।

রাতে কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মহিনুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী হাসপাতালে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

মন্তব্য

কক্সবাজারে ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
শেয়ার
কক্সবাজারে ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

কক্সবাজার শহরের পাহাড়তলীতে মুজিবুর রহমান (৩৭) নামের এক ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে।

রবিবার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যা ৭টার দিকে শহরের পাহাড়তলী বাজারে এই ঘটনা ঘটে। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত মুজিবুর স্থানীয় হালিমাপাড়া এলাকার মৃত আবদুল জলিলের ছেলে।

তিনি দুই সন্তানের জনক।

নিহতের ভাই তানভীর অভিযোগ করেন, পাহাড়তলীর একটি ইজিবাইক গ্যারেজে ইজিবাইক সংক্রান্ত একটি দ্বন্দ্ব নিয়ে মুজিবুর রহমান ও পাশের ইসলামপুর এলাকার হোছনের ছেলে গোলাম মোস্তফার কথা কাটাকাটি হয়।

এসময় ক্ষিপ্ত হয়ে মুজিবুর রহমানকে ছুরিকাঘাত করে গোলাম মোস্তফা। এতে গুরুতর জখম হলে তাকে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি ইলিয়াস খান বলেন, পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘাতক ও তার সহযোগীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

এদিকে হত্যার ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে হত্যাকারীর ঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে গুঁড়িয়ে দেয়।

মন্তব্য

র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য গ্রেপ্তার

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
শেয়ার
র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য গ্রেপ্তার

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে হানিফ খান (৪৫) নামে অবসরপ্রাপ্ত এক আনসার সদস্য গ্রেপ্তার হয়েছেন।

রবিবার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যায় উপজেলার তরফপুর ইউনিয়নের চকবাজার এলাকায় র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা দাবি করলে জনতা তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।

হানিফ খান টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার হাবলা উত্তরপাড়া গ্রামের বক্তার খানের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য হানিফ খান মির্জাপুর উপজেলার তরফপুর চকবাজার এলাকায় একটি গুম ও হত্যা মামলার তদন্ত করতে যান।

একপর্যায়ে তিনি কৌশলে মামলার আসামির কাছে চাঁদা দাবি করেন। এ সময় তিনি ৩০ হাজার টাকায় হত্যা মামলা নিষ্পত্তি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

বিষয়টি নিয়ে তার কথাবার্তা এবং আচরণ ভঙ্গি সন্দেহ হলে স্থানীয়রা তার পরিচয় জানতে চান। প্রথমে তিনি টাঙ্গাইল র‌্যাব-১৪ এর সদস্য বলে জানান।

জনতার বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য বলে স্বীকার করেন। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আনসার সদস্যের পরিচয়পত্র দেখে তার পরিচয় নিশ্চিত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।

এ বিষয়ে তরফপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সাঈদ আনোয়ার বলেন, কয়েকদিন পূর্বে প্রতারক অবসরপ্রাপ্ত ওই আনসার সদস্য র‌্যাব পরিচয় দিয়ে মোবাইল ফোনে স্থানীয় কয়েকজনের কাছে টাকা দাবি করেন।

রবিবার টাকা দেওয়ার কথা বলে কৌশলে তাকে এলাকায় আনা হয়। পরে তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।

মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন বলেন, জনতার হাতে আটক র‌্যাবের সদস্য পরিচয় দেওয়া হানিফ খানকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য

ধামরাইয়ে সাংবাদিকের ছেলেকে অজ্ঞান করে দুই লাখ টাকা লুট

ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
শেয়ার
ধামরাইয়ে সাংবাদিকের ছেলেকে অজ্ঞান করে দুই লাখ টাকা লুট
প্রতীকী ছবি

ধামরাই থানাসংলগ্ন কালের কণ্ঠের সাংবাদিকের বাসায় ঢুকে তাঁর ছেলেকে অজ্ঞান করে আসবাবপত্র তছনছ করে সোয়া দুই লাখ টাকা লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ধামরাই থানার ওসি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল রবিবার দুপুরে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন ভুক্তভোগী।

কালের কণ্ঠের ধামরাই প্রতিনিধি আবু হাসানের ছেলে মোহাম্মদ তানভির জানান, দুপুর সোয়া ১২টার দিকে বোরকা পরা দুজন মহিলা, তাঁদের সঙ্গে বাচ্চা এক ছেলে ও ২০-২২ বছরের এক যুবক বাসা ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রধান ফটকের ভেতরে ঢোকেন। এ সময় আকস্মিকভাবে পেছন থেকে তাঁর (তানভির) মুখে রুমাল চেপে ধরেন ওই যুবক। এরপর ওই যুবক অজ্ঞান হয়ে গেলে ভবনের ভেতরে ঢুকে পাঁচটি কক্ষের আলমারি, ওয়ার্ডরোব, শোকেস ও ট্রাঙ্কের তালা খুলে জিনিসপত্র তছনছ করে ওয়ার্ডরোবে থাকা সোয়া দুই লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।

ধামরাই থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।


 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ