বগুড়ায় ট্রাকচাপায় দুইজন নিহত, আহত ২১

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
শেয়ার
বগুড়ায় ট্রাকচাপায় দুইজন নিহত, আহত ২১
সংগৃহীত ছবি

রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা একজনকে চাপা দিয়ে এসে কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়া যাত্রীবাহী একটি ভটভটিকে ধাক্কা দেয় ধুনটের দিক থেকে আসা একটি ট্রাক। এতে দুইজন নিহত হয়েছেন এবং অন্তত ২১ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (২১ মার্চ) সকালে শেরপুর-ধুনট আঞ্চলিক সড়কে রণবীর বালা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

নিহতরা হলেন, শেরপুর খামারকান্দি ইউনিয়নের ঝাজর গ্রামের মৃত কছিম উদ্দিনের ছেলে হারুন অর রশিদ (৫২) এবং একই ইউনিয়নের হোসনাবাদ গ্রামের মৃত হাবিবুর রহমান প্রামানিকের ছেলে হানিফ উদ্দিন (৩৫)।

এদের মধ্যে হারুন পথচারী এবং অপরজন শ্রমিক। 

আহতরা হলেন, সুন্দরী (৪৫), বসন্ত (৫০), সুর্বতি (৪৫), চায়না (৪০), পবিত্র (৪৫), স্বরসতি (৫৫), সাগরিকা (৫০), সুনিল (৫০), মনন্তর (৪৮), পয়ত্রি (৫২), মো: সাত্তার (৬০), বাসরি (৫০), বাশরি (৫০), ক্ষন্নষশি (৫০) সকলে খামারকান্দি ইউনিয়নের ঝাঝর এলাকার বাসিন্দা। 

আরো পড়ুন
বীরগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

বীরগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

 

স্থানীয়রা সাতজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ায় তাদের নাম পাওয়া যায়নি। তারা সবাই ভটভটিতে আলু তোলার কাজের জন্য বের হয়েছিলেন।

এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে না পারলেও ট্রাক জব্দ করেছে পুলিশ। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন শেরপুর থানার উপ-পরিদর্শক তোফাজ্জল হোসেন। 

প্রত্যক্ষদর্শী আমিনুল জানান, ট্রাকটি ধুনটের দিক থেকে আসছিল এ সময় রনবীরবালা বশীর পাগলার মাজারের কাছে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা হানিফ নামের একজনকে চাপা দিয়ে ২০০ গজ দূরে এসে আবার কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়া যাত্রীবাহী ভটভটিকে ধাক্কা দিলে ট্রাক ও ভটভটি উল্টে যায়। এতে পথচারী হানিফ ও ভটভটিতে থাকা হারুন অর রশিদ ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।

এ ঘটনায় আরো ২১ জন আহত হয়েছে।

আহত হারান জানান, আমরা সকালে ঝাঝর এলাকা থেকে ভটভটিতে ১৭ জন মহিলা ও ৫ জন পুরুষসহ আলু তোলার কাজে কুসুম্বি যাচ্ছিলাম। এ সময় রনবীর বালা এলাকায় পৌছালে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।

শেরপুর ফায়ার সার্ভিস ওয়্যার হাউজ ইনচার্জ বখতিয়ার উদ্দিন জনান, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতের উদ্ধার করে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে।

শেরপুর থানার উপ-পরিদর্শক তোফাজ্জল হোসেন জানান,  আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় ও বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

ট্রাকে থাকা কাউকে আটক করা যায়নি। তবে ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সিলেটে বক্তৃতা দেওয়া নিয়ে এনসিপির ইফতার মাহফিলে হট্টগোল

নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
শেয়ার
সিলেটে বক্তৃতা দেওয়া নিয়ে এনসিপির ইফতার মাহফিলে হট্টগোল
ছবি: কালের কণ্ঠ

সিলেটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ইফতার মাহফিলে হট্টগোল হয়েছে। বক্তব্য দেওয়াকে কেন্দ্র করে ইফতার মাহফিলে এ হট্টগোল হয়ে। শনিবার (২২ মার্চ) সিলেট নগরের আমানউল্লাহ কনভেনশন সেন্টারে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে এনসিপি। জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদদের পরিবারের সদস্য, বিভিন্ন পেশাজীবী, সাংবাদিক ও রাজনৈতিকদের নিয়ে এই ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

ইফতারের ছয়-সাত মিনিট আগে যখন হট্টগোল শুরু হয় তখন মঞ্চে বক্তব্য দিচ্ছিলেন এনসিপির জ্যেষ্ট যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। বক্তব্যের মাঝামাঝি সময়ে বক্তব্য দেওয়াকে কেন্দ্র করে হট্টগোলের ঘটনা ঘটে। 

নাম প্রকাশ না করে সংশ্লিষ্ট একজন জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশ মঞ্চে বক্তব্য দিতে চাইলে এই হট্টগোলের ঘটনা ঘটে। এসময় হট্টগোলের ছবি ও ভিডিওচিত্র ধারণ করতে গেলে কয়েকজন গণমাধ্যমকর্মীকে বাঁধা দেওয়া হয়।

সাংবাদিকদের অনেকে ইফতারে অংশ না নিয়েই বেরিয়ে যান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরউদ্দীন পাটোয়ারী। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের সিলেট মহানগরের আমির মুহাম্মদ ফখরল ইসলাম এবং সিলেট প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও সিলেট মিরর সম্পাদক আহমেদ নূর। 

এনসিপির পক্ষে বক্তব্য দেন, এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক এহতেশামুল হক, অনিক রায়, অর্পিতা শ্যামা দেব, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার নুরুল হুদা জুনেদ প্রমুখ।

ইফতার মাহফিলে জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্য, বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

হট্টগোল নিয়ে এনসিপির বক্তব্য

এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষে সদস্য ব্যারিস্টার নুরুল হুদা জুনেদ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘সিলেট জেলার গণ্যমান্য রাজনৈতিক বর্গ, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, বিভিন্ন উপজেলা থেকে আগত এনসিপি’র সমর্থকবৃন্দ, ব্যবসায়ীগণ উপস্থিত হয়ে সিলেট জেলায় একটি সফল ইফতার মাহফিল আয়োজন করেছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দলোনের নাম করে কিছু বিশৃঙ্খল দুষ্কৃতিকারী, এনসিপি সিলেট জেলা কর্তৃক আয়োজিত পবিত্র ইফতারে হট্টগোল করার চেষ্টা করে, এতে কিছু সম্মানিত সাংবাদিকের সঙ্গেও অপমানজনক আচরণ করে, এনসিপি সিলেট জেলার পক্ষ থেকে এহেন অপ্রীতিকর ঘটনার কারণে আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তে জুলাই বিপ্লবকে কুক্ষিগত করে কোনো চাঁদাবাজ, বিশৃঙ্খলাকারী বা সুযোগ সন্ধানীকে এনসিপিতে সুযোগ দেওয়া হবে না।’

মন্তব্য
মির্জাপুর

চার মাটি ব্যবসায়ীর ১০ লাখ টাকা জরিমানা

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
শেয়ার
চার মাটি ব্যবসায়ীর ১০ লাখ টাকা জরিমানা
সংগৃহীত ছবি

টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের পলাশতলী, ভলুয়া ও বেলতৈল এলাকায় লাল মাটি কাটার অপরাধে চার ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। শনিবার বিকেল থেকে রাত ২টা পর্যন্ত ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা আদায় করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম আরিফুল ইসলাম, পৌর প্রশাসক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুর রহমান উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের মাটি কাটার বিভিন্ন স্পটে দীর্ঘ ১০ ঘণ্টা এই অভিযান পরিচালনা করেন।

জানা গেছে, এ উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের পলাশতলী, ভলুয়া, বেলতৈল এলাকায় রাজিব শিকদার, আহাদ হোসেন, সরোয়ার হোসেন ও হৃদয় হোসেন ভেকু মেশিন দিয়ে লাল মাটি কেটে ভারী ড্রাম ট্রাকে ইটভাটায় বিক্রি করছিলেন।

 

খবর পেয়ে শনিবার বিকেল থেকে রাত ২টা পর্যন্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম আরিফুল ইসলাম ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুর রহমান আজগানা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় যৌথ ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করেন।

এ সময় অবৈধভাবে পাহাড়ি এলাকার লাল মাটি কেটে বিক্রি করার অপরাধে চার ব্যবসায়ীকে আটক করেন তারা। পরে রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে রাজীব শিকদারকে পাঁচ লাখ, আহাদ হোসেনকে দুই লাখ, সরোয়ার হোসেনকে দুই লাখ ও হৃদয় হোসেনের কাছ থেকে এক লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেন বিচারক।

অভিযানে মির্জাপুর থানা ও আনসার সদস্যরা সার্বিক সহযোগিতা করেন।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও পৌর প্রশাসক মাসুদুর রহমান জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম আরিফুল ইসলাম এবং তিনি মির্জাপুর থানা পুলিশ এবং আনসার বাহিনীর সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতায় উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের কয়েকটি মাটি কাটার স্পটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করেন। 

এ সময় লাল মাটি কাটার অপরাধে চার ব্যবসায়ীকে আটক করেন তারা। পরে তাদের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। জনস্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।

মন্তব্য

যশোরে চার বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে গণপিটুনি

যশোর প্রতিনিধি
যশোর প্রতিনিধি
শেয়ার
যশোরে চার বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে গণপিটুনি
ফাইল ছবি

যশোরে চার বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে তরিকুল ইসলাম (২৭) নামে এক যুবককে গণপিটুনি দিয়েছে স্থানীয়রা। খবর পেয়ে অভিযুক্তকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে যশোর কোতোয়ালি থানা পুলিশ। শিশু ধর্ষণচেষ্টার খবর ছড়িয়ে পড়লে গভীর রাতে থানার সামনে বিক্ষোভ করেন ছাত্র-জনতা।

অভিযুক্ত তরিকুল চৌগাছা উপজেলার পাতিবিলা গ্রামের ফাজেল আলীর ছেলে।

তিনি ভেকুটিয়া এয়ারপোর্ট কলোনির একটি বাড়িতে ভাড়া থেকে ও এয়ারপোর্ট রানওয়ের কাছে একটি রেস্টুরেন্টে বাবুর্চির কাজ করেন। তাকে যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ভুক্তভোগী শিশুটির পরিবার একই বাড়িতে ভাড়া থাকে।

যশোর কোতোয়ালি থানার এসআই সাইফুল ইসলাম জানান, শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে তরিকুল কাজ শেষে বাসায় ফিরে শিশুটিকে মোবাইলে অশ্লীল ছবি দেখিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে।

আশপাশের লোকজন টের পেয়ে তরিকুলকে হাতেনাতে ধরে গণধোলাই দেয়। একপর্যায়ে ৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে কোতোয়ালি পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় তরিকুলকে আটক করে থানায় আনতে গেলে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলামও আহত হন। তিনিও জেনারেল হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন।

এদিকে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে রাত ১টার দিকে সেখানে জড়ো হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। এ সময় তারা থানার সামনে বিভিন্ন স্লোগান দেন। 

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে তরিকুল ইসলাম হাসপাতালে সাংবাদিকদের কাছে বলেন, শনিবার রাতে কাজ শেষ করে বাড়িতে ফিরলে শিশুটির নানি স্থানীয় সন্ত্রাসীদের নিয়ে তার ওপর হামলা চালিয়েছে। তবে ঘটনার সময় তিনি নিজ মোবাইলে অশ্লীল ভিডিও দেখছিলেন বলে স্বীকার করেছেন।

যশোর জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার বজলুর রশিদ টুলু জানান, অভিযুক্তকে পুলিশ জরুরি বিভাগে আনলে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

তার মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত রয়েছে। পুলিশের এসআই সাইফুলকেও প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বকশীগঞ্জে পাখি ধরে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা

বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
বকশীগঞ্জে পাখি ধরে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা
প্রতীকী ছবি

জামালপুরের বকশীগঞ্জে পাখি ধরে দেওয়ার কথা বলে ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে এক শিশুকে (৯) ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে রিপন মিয়া (২৩) নামে এক যুবককে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী।

আটক রিপন মিয়া একই এলাকার মিষ্টার আলীর ছেলে। শুক্রবার সন্ধ্যায় বকশীগঞ্জ পৌর শহরের কাগমারীপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় ট্রলি চালক রিপন মিয়া একই এলাকার (৯) বছর বয়সী এক শিশুকে পাখি ধরে দেওয়ার কথা বলে ফুঁসলিয়ে বাড়ির পাশে ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে যায়। ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে শিশুটি ধর্ষণের চেষ্টা করে সে। একপর্যায়ে শিশুটি ডাক চিৎকার দিলে এলাকাবাসী রিপনকে ধরে গণপিটুনি দেয়। পরে পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।

এই ব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শাকের আহম্মেদ জানান, ধর্ষণচেষ্টায় তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। শনিবার দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ