<p style="text-align:justify">কাগজে-কলমে ১২৮টি সচল রুটে সাত হাজার ৯১টি বাস চলাচল করছে। এর মধ্যে তিন হাজার ৪২৭টি বাস নিজেদের রুটে চলাচল করে। দুই হাজার ১৮টি অন্য রুটের ও এক হাজার ৬৪৬টি বাস রুট পারমিট ছাড়াই চলাচল করছে। এ ছাড়া সাত হাজার ৯১টি বাসের মধ্যে ৯৯২টির ফিটনেস নেই। আজ বৃহস্পতিবার রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোড সংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব তথ্য জানিয়েছে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)।</p> <p style="text-align:justify">ডিটিসিএ জানিয়েছে, ঢাকা শহরে তিন থেকে সাড়ে চার হাজারের মতো বাস চললেও কাগজ-কলমে সাত হাজার ৯১টি বাসের নিবন্ধন রয়েছে। বর্তমানে ঢাকা মহানগরীতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) ৩৮৮টি রুটের অনুমোদন রয়েছে। এর মধ্যে দুটি রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে। বর্তমানে আড়াই শতাধিক রুট অচল রয়েছে, যা সড়কে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করছে।</p> <p style="text-align:justify">ডিটিসিএ আরো জানিয়েছে, গণ-পরিবহনের সমন্বিত ই-টিকেটিং ব্যবস্থা প্রবর্তন ও ভাড়া আদায়ের লক্ষ্যে ডিটিএসএ স্মার্ট কার্ড বা র‍্যাপিড পাস প্রচলন করা হয়েছে। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) কারিগরি সহযোগিতায় স্বয়ংক্রিয় ভাড়া আদায় ব্যবস্থা প্রচলন ও ভাড়া আদায় পদ্ধতি সমন্বয় করার লক্ষ্যে ডিটিসিএতে ক্লিয়ারিং হাউজ স্থাপন করা হয়েছে।</p> <p style="text-align:justify">বিভিন্ন গণ-পরিবহন যেমন মেট্রো রেল, বাস র‍্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি), বাংলাদেশ রেলওয়ে, বিআইডব্লিউটিসির নৌ যান, সরকারি ও বেসরকারি বাস সার্ভিসে স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরবচ্ছিন্নভাবে যাতায়াতে র‍্যাপিড পাস সিস্টেম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ডিটিসিএ কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।</p>