কামরাঙ্গীরচরে চালু হচ্ছে ন্যায্য মূল্যের ‘জনতার বাজার’

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
কামরাঙ্গীরচরে চালু হচ্ছে ন্যায্য মূল্যের ‘জনতার বাজার’

নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের বাজারমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ এবং জনজীবনে স্বস্তি আনতে ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ‘জনতার বাজার’ নামে ন্যায্যমূল্যের বাজার প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। 

শনিবার (১৮ জানুয়ারি) রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর কুড়ারঘাট মেডিক্যাল মোড়ে এক মতবিনিময় সভায় ঢাকা জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ এ তথ্য জানিয়েছেন। 

তানভীর আহমেদ বলেন, ক্রেতাদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ, কৃষকের কাছ থেকে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্য আসা পর্যন্ত কয়েকটি হাত বদল হয়। তাতে পণ্যের দর কয়েক গুণ বাড়ে।

মধ্যস্বত্বভোগীর এই দৌরাত্ম্য কমাতে এমন উদ্যোগ ভূমিকা রাখবে। মূলত সরাসরি কৃষক ও ভোক্তাদের সংযোগ স্থাপনের জন্য এই বিশেষ বাজার স্থাপন করা হচ্ছে। 

তিনি বলেন, এই বাজারের মাধ্যমে ন্যায্য মূল্যে খাদ্যপণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এতে সহায়তা করবে কৃষি বিভাগ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

এ বাজার টেকসইভাবে পরিচালিত হবে এবং রাজধানীর মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণে বড় ভূমিকা রাখবে।

জেলা প্রশাসক বলেন, নিত্যপণ্যের বাজার এখন বেশ চড়া। অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় ক্রেতার নাগালের বাইরে চলে গেছে পণ্যমূল্য। কিছু অসৎ ব্যবসায়ী ইচ্ছামতো দাম বাড়িয়ে বিপুল টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

তাতে ভোক্তার ওপর বাড়ছে চাপ। দেখা দিয়েছে জনঅসন্তোষ। উৎপাদক ও আমদানিকারকের কাছ থেকে সরাসরি পণ্য এনে বিক্রি করলে এসব দৌরাত্ম্য দূর হবে। এ জন্য বিভিন্ন জেলায় এরই মধ্যে প্রশাসনের মাধ্যমে এ ধরনের বাজার বসানো হয়েছে। তা জনমনে ইতিবাচক সাড়া ফেলছে।
এ কারণে আশপাশের বাজারেও পণ্যের দর কমতে শুরু করেছে। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই ঢাকায় বাজার বসানো হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, জনতার বাজারে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, সবজিসহ নিত্যপণ্য সাশ্রয়ী দামে বিক্রি হবে। প্রাথমিকভাবে কামরাঙ্গীরচরসহ ঢাকার ছয় স্থানে বাজার বসলেও পর্যায়ক্রমে পরিসর বাড়বে। বাজার ব্যবস্থাপনার জন্য সরকারি জায়গায় অবকাঠামো নির্মাণ করে স্থানীয় উদ্যোক্তা, শিক্ষার্থী ও বেকার যুবকদের সম্পৃক্ত করা হবে। শুধু খুচরা বিক্রির ব্যবস্থা থাকবে। পণ্য কেনার জন্য একটি নির্ধারিত মূল্য তালিকা অনুসরণ করা হবে। ক্রেতারা ডিজিটাল পদ্ধতিতে টাকা পরিশোধ করে একটি কোড পাবেন, যা দেখিয়ে পণ্য সংগ্রহ করতে পারবেন।

বাজার পরিচালনা সম্পর্কে তিনি বলেন, দেশের যেখানে যে পণ্যের দাম তুলনামূলক কম থাকবে, সেখান থেকে পণ্য এনে সরাসরি এ বাজারে বিক্রি করা হবে। বেচাকেনা ও পরিবহন ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় উদ্যোক্তা, ছাত্র-জনতাকে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। প্রতিটি পণ্য জেলা প্রশাসন বা সংশ্লিষ্ট কমিটির মাধ্যমে নির্ধারিত দরে বিক্রি করা হবে। ক্রয়মূল্যের সঙ্গে প্রকৃত পরিবহন খরচ এবং উদ্যোক্তাদের প্রদেয় যৌক্তিক মুনাফা যোগ করে বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ হবে। তবে ইচ্ছা করলে যেকোনো চাষি, খামারি বা উৎপাদনকারী তার উৎপাদিত পণ্য সরাসরি এনেও বিক্রি করতে পারবেন। হিসাবসংরক্ষণ ও সার্বিক কার্যক্রম ব্যবস্থাপনার জন্য সফটওয়্যার নির্মাণ করা হবে। এর মাধ্যমে পণ্যের ক্রয় ও বিক্রয়মূল্য অনলাইনে দেখা যাবে।

মতবিনিময় সভায় উপপরিচালক মো. ইকবাল হোসেন (স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়), ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. শামীম হুসাইন (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা), সিনিয়র সহকারী কমিশনার এবং এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তানজিল পারভেজ, লালবাগ জোনের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শরীফুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন: ২ দিনে ডিএমপির ২৭৫০ মামলা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন: ২ দিনে ডিএমপির ২৭৫০ মামলা

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে গত দুইদিনে ২ হাজার ৭৫০টি মামলা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ। এ ছাড়াও অভিযানকালে ৩৫৯টি গাড়ি ডাম্পিং ও ১৪৩টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার ও গতকাল শুক্রবার ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অভিযানে এসব মামলা করা হয়।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানানো হয়।

মন্তব্য

প্যারিসের হেলদি সামিটে ডিএনসিসি প্রশাসক

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
প্যারিসের হেলদি সামিটে ডিএনসিসি প্রশাসক

প্যারিসে আয়োজিত পার্টনারশিপ ফর হেলদি সিটি সামিটে অংশ নিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।

শনিবার (২২ মার্চ) ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মুখপাত্র মকবুল হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে বিশ্বব্যাপী নগর উন্নয়ন ও জনস্বাস্থ্য বিষয়ক সম্মেলন ‘পার্টনারশিপ ফর হেলদি সিটিজ সামিট ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিজ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ভাইটাল স্ট্র্যাটেজিজ ও প্যারিস সিটি কর্তৃপক্ষের আয়োজনে আয়োজিত এই সম্মেলনে ৬১টি শহরের ১২ জন মেয়রসহ মোট ৩৩০ জন প্রতিনিধি অংশ নিয়েছেন।

২০১৭ সালে শুরু হওয়া ‘পার্টনারশিপ ফর হেলদি সিটিজ’ এখন ৭৪টি শহরের একটি বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক। জনস্বাস্থ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত সমস্যা মোকাবিলা ও অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে বিভিন্ন শহরের মডেল ও কার্যক্রমের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার মাধ্যমে হেলদি সিটি গড়ার লক্ষ্যে এটি বিশ্বব্যাপী কাজ করছে। এই নেটওয়ার্কের পার্টনার হিসেবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন শহরের বায়ু দূষণ রোধে কাজ শুরু করেছে।

মকবুল হোসাইন আরো বলেন, প্যারিসে আয়োজিত এই সম্মেলনে বাংলাদেশ থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।

রাজধানী ঢাকাসহ বাংলাদেশের অন্যান্য শহরে নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। বর্তমানে ঢাকায় বায়ুদূষণ এর মধ্যে একটি বড় সমস্যা। যেহেতু দূষণের কোনো বাউন্ডারি নেই, তাই আমরা প্রতিনিয়ত আশেপাশের শহর ও দেশের শিল্পায়নের দ্বারা সৃষ্ট দূষণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। আন্তর্জাতিক এই নেটওয়ার্ক ঢাকার মতো ক্ষতিগ্রস্ত শহরগুলোর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা দিতে পারে।
এর ফলে পার্টনারশিপ ফর হেলদি সিটিজ নেটওয়ার্কের লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে।

সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, আমাদের শহরের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উন্নত দেশ ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কাছ থেকে ঋণ সহায়তা পাওয়ার বিষয়ে আমরা আগ্রহী না। যেহেতু জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী শিল্পোন্নত দেশগুলো লস অ্যান্ড ড্যামেজ তহবিলের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আর্থিক সহায়তা দিতে দায়বদ্ধ। তাই ঋণের পরিবর্তে তাদের প্রতি আর্থিক অনুদানের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।

ঢাকাকে একটি ন্যায্য শহর গড়ার লক্ষ্যে কাজ করছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঢাকাকে শুধু হেলদি বা গ্রিন সিটি বললেই চলবে না— আমরা চাই এটি হোক ন্যায্যতার শহর’।

পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন না হলে শহরের সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। এসময় হেলদি ঢাকা গড়তে নগর ছাত্রাবাস, বিশ্রাম কেন্দ্র ও পাবলিক টয়লেট নির্মাণের পরিকল্পনার কথাও জানান তিনি।

ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, পার্টনারশিপ ফর হেলদি সিটিজ ইতিমধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনকে বায়ুদূষণ পরিমাপের যন্ত্রসহ বিভিন্নভাবে সহায়তা করছে। সামিটে বিশ্বের বিভিন্ন শহরে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে গৃহীত কার্যক্রম বিষয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। আমার জন্য এই অভিজ্ঞতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মন্তব্য

হাতিরঝিলে ৫ কোটি টাকার ইয়াবা জব্দ, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
হাতিরঝিলে ৫ কোটি টাকার ইয়াবা জব্দ, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচ কোটি টাকার ইয়াবাসহ চার মাদককারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। এ সময় এক লাখ ৬০ হাজার পিস ইয়াবাসহ একটি নতুন গাড়ি জব্দ করা হয়।

শনিবার (২২ মার্চ) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ঢাকা মেট্রো কার্যালয়ের (উত্তর) উপপরিচালক শামীম আহমেদ এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, 'এ অভিযানে মাদক পাচারের একটি বড় সিন্ডিকেটের সন্ধান পাওয়া গেছে।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে ৩ জন পুরুষ ও একজন নারী রয়েছেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হবে।'

মন্তব্য

বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা, বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা, বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
ছবি: কালের কণ্ঠ

বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় আজ শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ২২৪ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

ঢাকার বায়ুদূষণের প্রধান উপাদান হলো বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫-এর উপস্থিতি।

আজ সকালে বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণার পরিমাণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানদণ্ডের চেয়ে প্রায় ৩০ গুণ বেশি রয়েছে। 

এ সময় ঢাকার সবচেয়ে দূষিত বাতাস বিরাজ করছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস (২৭৩) এলাকায়। তালিকায় এরপরেই রয়েছে মাদানি সরণির বেজ এজওয়াটার (২৬৪), মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিং (২৪৭), সাভারের হেমায়েতপুর (২২৯), গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২২৬), বেচারাম দেউড়ি (২২৪), মহাখালীর আইসিডিডিআরবি এলাকা (২২০), তেজগাঁওয়ের শান্তা ফোরাম (২১৭), গুলশান লেক পার্ক (২১৬) ও কল্যাণপুর (২০৭)। সকালে এসব এলাকায় বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে।

এদিন বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (১৯১)। তৃতীয়, চতুর্থ পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে যথাক্রমে ভারতের দিল্লি (১৮৩), থাইল্যান্ডের চেইং মাই (১৭৪) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৬৭) এবং হো চি মিন সিটি (১৫৬)। এ সময় শহরগুলোর বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। 

একটি শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, তার লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক জানিয়ে থাকে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার।

প্রতিষ্ঠানটির মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়।
এ ছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ