মায়ের ফুসফুস ক্যানসারের চিকিৎসা করাতে এসে রাজধানী ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে এক শিশু নিখোঁজ হয়েছে। তার নাম আরাবি ইসলাম সুবা। বরিশাল থেকে মায়ের চিকিৎসা করাতে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় আসে সুবা। সে বরিশালের একটি স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
মায়ের ফুসফুস ক্যানসারের চিকিৎসা করাতে এসে রাজধানী ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে এক শিশু নিখোঁজ হয়েছে। তার নাম আরাবি ইসলাম সুবা। বরিশাল থেকে মায়ের চিকিৎসা করাতে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় আসে সুবা। সে বরিশালের একটি স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
গত রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে কৃষি মার্কেট এলাকা থেকে নিখোঁজ হয় সুবা। গতকাল সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) মোহাম্মদপুর থানায় এ বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন তার বাবা ইমরান রাজীব।
সুবার বাবা ইমরান রাজীব রবিবার দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ বিষয়ে একটি পোস্ট দিয়েছেন। পোস্টে তিনি লিখেছেন, আমার মেয়ে আরাবি ইসলাম সুবা।
সুবার আত্মীয় মাইদুল রাকিব জানান, সুবার মা প্রথমে গুলশানের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা শুরু করান, তার পরিবার মহাখালী এলাকায় একটি বাসা নিয়ে বসবাস শুরু করে।
এর মধ্যে রবিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে বয়সে ছোট এক ফুফাতো ভাইকে নিয়ে বাসা থেকে বের হয় সুবা। কৃষি মার্কেটের পাশে প্রিন্স বাজার এলাকায় রাস্তা পার হওয়ার সময় তার ভাই একটি গাড়িকে পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যায়। এরপর সুবাকে আর পাওয়া যায়নি।
মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাফিজুর রহমান জানান, তারা ঘটনাটিকে গুরুত্ব দিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধারে একাধিক দল মোতায়েন করেছেন তার অবস্থান জানতে পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজও খতিয়ে দেখছে।
সম্পর্কিত খবর
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) ভবনের ভেতরে সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ঢাকার চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে ভুক্তভোগী সাংবাদিক মো. শিহাব উদ্দিন মামলাটি করেন।
মামলায় চারজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১০ থেকে ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী শিহাব উদ্দিন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার বাসিন্দা।
মামলার আসামিরা হলেন, ইউজিসির সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ খান, অফিস সহায়ক আমিনুল ইসলাম খোকন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের উপ-পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন এবং চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব (অতিরিক্ত পরিচালক) মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বাদীর আইনজীবী মো. আরিফ হোসেন সাগর বলেন, ‘সাংবাদিকদের ওপর হামলা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক ঘটনা। এ ঘটনায় সিএমএম কোর্টে মামলা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ৬ মার্চ বাদী মামলার আসামিদের বিরুদ্ধে প্রাপ্যতার অতিরিক্ত অর্থ ঋণ হিসেবে নেওয়ার ঘটনা নিয়ে সংবাদ প্রচার করেন। পরবর্তীতে গত ১৯ মার্চ সংবাদ সংগ্রহে ইউজিসিতে গেলে সেখানে ‘মব’ সৃষ্টি করে তার ওপর হামলা করা হয়। এ সময় ভুক্তভোগী সাংবাদিককে হত্যাসহ দেখে নেওয়ার হুমকি দেন মামলার আসামিরা।
ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের মধ্যে সংঘর্ষ এড়াতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সঙ্গে উভয় কলেজের অধ্যক্ষ পর্যায়ে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এ ধরনের সংঘর্ষ এড়াতে এই দুই কলেজসহ ধানমণ্ডি এলাকার আরো তিনটি কলেজ মিলে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করবে। সেই সমঝোতা চুক্তি অনুসরণ করলে এই ধরনে সংঘাত হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে শুরু হয়ে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ধানমণ্ডি থানায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর উপস্থিতিতে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ‘দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মঙ্গলবার ঘটে যাওয়া সংঘর্ষের সমঝোতার জন্য আমরা বসেছিলাম। সেখানে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপপ্রাপ্ত) অধ্যাপক পারভীন সুলতানা হায়দার ও সিটি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) এফ এম মোবারক হোসাইনসহ আইডিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। আমরা প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ এড়াতে তারা নিজেদের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি করবেন।
মঙ্গলবারের সংঘর্ষে ঘটনার বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিসি মাসুদ আলম বলেন, ‘যারা সংঘর্ষে জড়িত তাদের শনাক্ত করে অভিভাবকদের ডেকে এনে শেষবারের মতো বোঝানো হবে। পরবর্তীতে এ ধরনের ঘটনায় জড়িত থাকলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর আগে সংর্ঘের দিন মামলা অথবা আইনগত বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, আপাতত মামলা না, যেহেতু দুই পক্ষই শিক্ষার্থী। আমরা সমঝোতার মাধ্যমে এটা শেষ করার চেষ্টা করছি।’
এর আগে গত মঙ্গলবার তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনায় ওই এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রথম কাজ ছিল বরাদ্দের ক্ষেত্রে কোটা বাতিল করা। আমরা এটা করেছি। আমরা কল্পনার নয়, বাস্তবসম্মত ঢাকাকে গড়ে তুলতে চাই। আমরা ঢাকার সঙ্গে পাশের জেলাগুলোর কানেক্টিভিটি বৃদ্ধির চেষ্টা করছি।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাজউক অডিটরিয়ামে রাজউক কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় অংশগ্রহণ করে তিনি এসব কথা বলেন।
আদিলুর রহমান খান বলেন, ‘ঢাকার পাশেই একসময় মধুপুর ভাওয়াল বনাঞ্চল ছিল, নগর তৈরি করতে গিয়ে তা ধ্বংস করে ফেলেছি। অপরিকল্পিত নগরায়ণ যেন না হয়, সে ক্ষেত্রে রাজউকের ভূমিকা রয়েছে। রাজধানীর উন্নয়নে স্থানীয় মানুষের অংশগ্রহণ জরুরি।
এ মতবিনিময়সভায় আরো অংশগ্রহণ করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম এবং রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম।
সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে জনবান্ধব ও যুগোপযোগী করতে টাউন ইমপ্রুভমেন্ট অ্যাক্ট ও বিল্ডিং কন্সট্রাকশন অ্যাক্ট নতুন করে প্রণয়ন করতে হবে।
তিনি বলেন, রাজউকের বোর্ডে শুধু আমলা থাকলে চলবে না। বোর্ডে শহর পরিকল্পনায় দক্ষ বিশেষজ্ঞ রাখতে হবে। ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করে কাজ করতে হবে।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা সবাই একসঙ্গে ভালো কাজ করলে রাজউকের সেবার মান আরো বৃদ্ধি পাবে। রাজউকের যেকোন উন্নয়নে আমার সর্বাত্মক সহযোগিতা থাকবে।’
রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম বলেন, রাজউকের প্রধান সমস্যা ইমেজ সংকট। রাজউকের কর্মকর্তাদের সততা ও দ্রুততার সাথে সেবা দিতে হবে। রাজউক আর প্লট বরাদ্দ করবে না। রাজউকের যেসকল জায়গা অবৈধ দখলে আছে, সেসব জমি উদ্ধার করে নিম্ন বিত্ত ও নিম্ন মধ্য বিত্তদের জন্য ফ্ল্যাট নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ করবে।
মতবিনিময় সভায় রাজউকের সহকারী পরিচালক ও পদমর্যাদার কর্মকর্তারা, সকল প্রকৌশলী ও ইমারত পরিদর্শকরা উপস্থিত ছিলেন। স্বাগত বক্তব্য দেন রাজউকের সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) ড. মো. আলম মোস্তফা এবং রাজউকের সার্বিক কার্যক্রমের উপস্থাপনা করেন প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম। মতবিনিময়সভায় রাজউকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা রাজউকের চলমান কার্যক্রম, কর্মপরিকল্পনা, সমাপ্ত প্রকল্পের এক্সিট প্লান ও কাজের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তুলে ধরেন।
কৃষকের উৎপাদিত ফসলের জন্য ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে খানি-বাংলাদেশ। সংগঠনের পক্ষ থেকে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান ও চালের মতো অন্যান্য ফসল সরাসরি ক্রয়ের উদ্যোগ গ্রহণ, কৃষিজোনভিত্তিক কমিউনিটি সংরক্ষণাগার এবং হিমাগার তৈরির উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে কৃষকের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই আহ্বান জানানো হয়। প্রান্তিক কৃষকদের দীর্ঘদিনের মূল্য বঞ্চনার চিত্র ও সম্প্রতি মেহেরপুরের পেঁয়াজ চাষী সাইফুল শেখের আত্মহত্যার ঘটনায় সরেজমিন তথ্যানুসন্ধানে প্রাপ্ত তথ্য জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরার লক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেছেন খানির সভাপতি ও কৃষি বিজ্ঞানী ড. জয়নুল আবেদীন।
বক্তৃতা করেন খানির সহ-সভাপতি রেজাউল করিম সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং ও স্ট্যাটিটিক্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোশাহিদা সুলতানা, ইনসিডিন বাংলাদেশের মুশফিক সাব্বির, একশনএইড বাংলাদেশের ডেপুটি ম্যানেজার অমিত রঞ্জন দে, সাংবাদিক সাইফুল মাসুম এবং পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাকশন নেটওয়ার্ক-প্রাণের নির্বাহী প্রধান নুরুল আলম মাসুদ এবং আত্মহত্যার শিকার কৃষক সাইফুল শেখের মেয়ে রোজেফা খাতুন ও মা রমেসা বেগম।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত ২৬ মার্চ পেঁয়াজ চাষে লোকসান এবং ঋণ পরিশোধ করতে না পারার চাপে মেহেরপুর মুজিবনগরের পেঁয়াজ চাষি সাইফুল শেখ নিজ জমিতে বিষপান করেন এবং ২৮ মার্চ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৬ এপ্রিল খানির সদস্য সংগঠন, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি, কৃষি গবেষক, লেখক ও সাংবাদিক সমন্বিত একটি তথ্যানুসন্ধান দল ভুক্তভোগী পরিবার, স্থানীয় কৃষক এবং স্থানীয় প্রশাসনের সাথে সাক্ষাৎ করে মাঠ পর্যায়ের তথ্য সংগ্রহ করেন। এই পরিদর্শন, প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণ এবং ভুক্তভোগীর পরিবার, প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরসহ অন্যান্যদের সাথে সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে উঠে আসা প্রান্তিক কৃষকদের অসহনীয় বাস্তবতার চিত্র এই সংবাদ সম্মেলনে তুলে ধরা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পেঁয়াজ চাষি সাইফুল শেখের মেয়ে রোজেফা খাতুন তার বাবার আত্মহত্যার কারণ হিসেবে চাষাবাদে আর্থিক ক্ষতির ফলে সৃষ্ট গভীর হতাশা ও মানসিক দুশ্চিন্তার কথা উল্লেখ করেন এবং এই ঘটনার পর তাদের পরিবারের চরম দুর্দশার চিত্র তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ‘আমার বাবা বিভিন্ন ঋণদাতা সংস্থা ও সারের দোকান থেকে ঋণ নিয়ে পেঁয়াজ চাষ করেছিলেন। দুই বিঘা জমিতে চাষ করতে যেখানে আমার বাবার দেড় লাখ টাকা খরচ হয়েছিল, সেখানে তিনি বিক্রি করে পেয়েছিলেন মাত্র ৫৮ হাজার টাকা। শ্রমিকের খরচ দেওয়ার পর আর কত টাকাই থাকে? আমার বাবা প্রতি মণ পেঁয়াজ বিক্রি করেছিলেন ৬০০ টাকায় অথচ এখন বাজারে পেঁয়াজের দাম ২০০০ টাকা।
তিনি আরো বলেন, আমার সরকারের কাছে অনুরোধ শ্রমিকের অধিকার কৃষকের অধিকার নিশ্চিত করবেন। যেন আর কেউ তার বাবা না হারায়।
বক্তারা কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ার দীর্ঘদিনের চিত্র এবং এর পেছনের কারণ হিসেবে ফড়িয়াবাজি, সিন্ডিকেট, মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য, পর্যাপ্ত সংরক্ষণ ব্যবস্থার অভাব, দুর্বল বিপণন ব্যবস্থা, নীতিনির্ধারকদের মনযোগের অভাব এবং এক্ষেত্রে সরকারি উদাসীনতাকে প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেন। এছাড়া ধান ও চাল ব্যতীত অন্যান্য কৃষিপণ্য সরকারিভাবে সংগ্রহ না করা ও খাদ্যশস্য সংগ্রহে বিদ্যমান অস্বচ্ছ পদ্ধতির কারণে কৃষকদের নিয়মিত প্রতারিত হওয়ার বিষয়টিতেও বিশেষভাবে আলোকপাত করা হয়।