পুলিশি হেফাজত থেকে ধর্ষণ মামলার আসামির পলায়ন, গ্রেপ্তার করল র‌্যাব

কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
শেয়ার
পুলিশি হেফাজত থেকে ধর্ষণ মামলার আসামির পলায়ন, গ্রেপ্তার করল র‌্যাব
সংগৃহীত ছবি

ঢাকার কেরানীগঞ্জের মডেল থানা পুলিশ হেফাজত থেকে পলাতক গণধর্ষণ মামলার আসামি শহীদুলকে (২২) নেত্রকোণা জেলার কলমাকান্দা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১০। গ্রেপ্তারকৃত শহীদুল কিশোরগঞ্জ জেলার তারাইল থানার সেকেন্দার নগর এলাকার মো. রোকন মিয়ার পুত্র।

আজ শুক্রবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান র‍্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) শামীম হাসান সরদার।

আরো পড়ুন
দোহা‌রে ইউপি চেয়ারম্যান আটক

দোহা‌রে ইউপি চেয়ারম্যান আটক

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকার কেরানীগঞ্জ থানার মামলায় গ্রেপ্তারকৃত আসামি মো. শহীদুল ইসলাম (২২) ঢাকা জেলার বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের উত্তর পার্শ্বের সিড়ির নিচ হতে পুলিশের হেফাজত থেকে সু-কৌশলে পালিয়ে যান।

পরবর্তীতে কোর্টে কর্মরত অফিসার-ফোর্স পলাতক মো. শহীদুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করেন। গ্রেপ্তার করা সম্ভব না হওয়ায় আদালতের বিচারক ও পুলিশ সুপার ঢাকাসহ সমগ্র বাংলাদেশে আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য বেতার বার্তা প্রেরণ করেন। 

ওই ঘটনায় ঢাকা জজ কোর্ট হাজত খানার ইনচার্জ ঢাকার কোতয়ালী থানায় আসামি মো. শহীদুল ইসলামের (২২) নামে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উল্লেখিত মামলার পলাতক আসামিকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে র‌্যাব-১০ এর অধিনায়ক বরাবর একটি পত্র প্রেরণ করেন।

ওই পত্রের ভিত্তিতে র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল উল্লেখিত আসামিকে গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে র‌্যাব-১০ এর আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির হায়তায় এবং র‌্যাব-১৪ এর সহযোগীতায় নেত্রকোণার কলমাকান্দা থানার গোয়াতলা এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। ওই অভিযানে মো. শহীদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

আজ শুক্রবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল-ছাত্রদলের ৪ নেতাকে গণপিটুনির পর পুলিশে সোপর্দ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল-ছাত্রদলের ৪ নেতাকে গণপিটুনির পর পুলিশে সোপর্দ
ছবি : কালের কণ্ঠ

রাজধানীর শান্তিনগর এলাকায় চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে যুবদল-ছাত্রদলের ৪ নেতাকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে জনতা। গত রবিবার রাতে চাঁদাবাজি করার সময় হাতের আটক করে স্থানীয়রা। 

আটকৃতরা হলেন আল মাহমুদ রাজ, মাহিদুর জামান ওরফে মোহন হোসেন, নুর আলম ও মো. মাসুদ। 

স্থানীয়দের উদ্ধৃত করে পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তারকৃতরা ঢাকা দক্ষিণ যুবদলের নেতা নয়নের সহযোগী।

তাদের মধ্যে আল মাহমুদ রাজ নয়ন যুবদল সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্নার ঘনিষ্ঠ সহযোগী। রাজ ওই এলাকার মাদক ব্যবসায়ী। তার ১০-১২ জনের ক্যাডার বাহিনী রয়েছে। তাদের কাছে রয়েছে অবৈধ অস্ত্র।

আরো পড়ুন
ষড়যন্ত্র রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : নজরুল ইসলাম খান

ষড়যন্ত্র রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : নজরুল ইসলাম খান

 

এ ছাড়া গ্রেপ্তারকৃত মাহিদুর রহমান ওরফে মোহন হোসেন ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সদস্য ও নয়নের শ্যালক। আর নুর আলম রমনা থানার ১৯ নং ওয়ার্ড যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক এবং মাসুদ ওই ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য ও নয়নের গাড়িচালক।  

পুলিশ জানায়, আটকৃকতরা স্থানীয় ব্যবসায়ীদের হুমকি দিয়ে চাঁদা আদায় করতেন। তাদের বিরুদ্ধে আরো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ মিলেছে।

এ ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় একটি মামলা হয়েছে। 

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুর রহমান বলেন, গত রবিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শান্তিনগর বাজারে রূপায়ণ এঞ্জেলের সামনে তাদের বেঁধে রেখে মারধর করা হয়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাদের আটক করে থানায় নেয়। প্রাথমিক তদন্তে গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ পাওয়া যায়। পরে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় তদন্ত শুরু হয়েছে।

 

পুলিশ জানায়, যুবদল নেতা রবিউল ইসলাম নয়ন ঘনিষ্ঠ আরো অনেকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তারা হলেন তপন, সজল, রনি শিকদার, মাসুদ রানা প্রমুখ।

এদিকে এই চার নেতা গ্রেপ্তার হওয়ার পর গতকাল সোমবার যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট সবার জ্ঞাতার্থে জানানো যাচ্ছে যে, গুলিস্তানসহ রাজধানীর বিভিন্ন সড়কের ফুটপাত দখল করে এক শ্রেণির দুষ্কৃতকারী জনসাধারণের স্বাভাবিক চলাফেরা বিঘ্নিত করার পাশাপাশি ফুটপাতকেন্দ্রিক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রায়ই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছে। গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সংগ্রামরত বিএনপির অন্যতম অঙ্গসংগঠন হিসেবে যুবদল এসব অবৈধ দখল-বাণিজ্যকেন্দ্রিক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সবসময়ই সোচ্চার ভূমিকা পালন করে আসছে।’

এতে বলা হয়, ‘জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী এ ধরনের কাজে যুবদলের কারো ন্যূনতম সংশ্লিষ্টতা দৃষ্টিগোচর হওয়া মাত্রই অভ্যন্তরীণ তদন্তের মাধ্যমে বহিষ্কারসহ তার বিরুদ্ধে দলীয় ও আইনি শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে বিভিন্ন সময় দেখা যাচ্ছে, এ ধরনের অবৈধ দখল বাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কতিপয় দুষ্কৃতকারী নিজেদের অপরাধ আড়াল করতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে যুবদলের পরিচয় ব্যবহার করে সংগঠনের ইমেজ ক্ষুন্ন করছে।’

বিজ্ঞপ্তিতে যুবদল আরো জানায়, ‘দলীয় পরিচয় ব্যবহারকারী এ ধরনের অপরাধীর প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হয়ে সংবাদ প্রকাশের জন্য গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিক বন্ধুদের এবং এ জাতীয় অপরাধীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছন যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়ন।’ 

যুবদলের পরিচয় ব্যবহার করে কোথাও দখল বাণিজ্যের কোনো ঘটনা পরিলক্ষিত হওয়া মাত্রই অপরাধীকে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে আটক করে যুবদলের কেন্দ্রীয় দপ্তরকে জানানোর জন্য জনসাধারণ, ভুক্তভোগীসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়।

মন্তব্য

উন্নয়নকাজে জলাশয় ভরাট না করার অনুরোধ ডিএনসিসি প্রশাসকের

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
উন্নয়নকাজে জলাশয় ভরাট না করার অনুরোধ ডিএনসিসি প্রশাসকের
ছবি : কালের কণ্ঠ

উন্নয়নকাজ চলাকালে জলাশয় ভরাট না করার অনুরোধ জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। সোমবার (১৭ মার্চ) বিকালে বিমানবন্দর রেলস্টেশনসংলগ্ন আশকোনা রেলগেট ও আশপাশের উন্নয়নকাজ পরিদর্শনকালে ডিএনসিসি প্রশাসক এ কথা বলেন। 

ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট বড় বড় শহরে বন্যা থেকে নিরসনের জন্য জলাধার একান্ত প্রয়োজন। তাই সব উন্নয়নকারী সংস্থাকে অনুরোধ করব যেন জলাধার ভরাট না করে।

একান্ত করতে হলে প্রকল্প শেষে যেন সেটা জলাধার হিসেবে ফিরিয়ে দেয়। কোনোভাবেই সেগুলা মাঠ, বাজার কিংবা বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না।’

তিনি বলেন, ‘কয়েকটি মেগাপ্রকল্পের কাজ চলমান থাকায় এ বছর এখানে তীব্র জলজটের আশঙ্কা করছি তাই, বর্ষার পূর্বের সর্বোচ্চ পানি নিষ্কাশনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে। যার ফলস্বরূপ আগামী বর্ষার মৌসুমে এই এলাকার মানুষের কষ্ট কিছুটা লাঘব হবে।

আসন্ন বর্ষা মৌসুমে এয়ারপোর্ট-আশকোনা এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে বাংলাদেশ রেলওয়ে, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন একযোগে কাজ করবে বলেও জানান মোহাম্মদ এজাজ।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ঢাকার জলাবদ্ধতা নিরসন রাতারাতি করা সম্ভব নয়, তবে আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে যেন এই জলাবদ্ধতা পরিস্থিতি সর্বনিম্ন রাখা যায়।’ 

পরিদর্শনকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমোডর এ বি এম সামসুল আলম এবং অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

মন্তব্য

৫ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ, ১১ বছরের খালাতো ভাই আটক

কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
শেয়ার
৫ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ, ১১ বছরের খালাতো ভাই আটক
প্রতীকী ছবি

ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন আটি নয়াবাজার কলেজ রোড এলাকায় পাঁচ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে তার খালাতো ভাইয়ের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত খালাতো ভাইকে আটক করেছে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পুলিশ।

ভুক্তভোগী শিশুটি বর্তমানে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসাধীন।

আরো পড়ুন
বিয়ে করেছেন সমন্বয়ক রাফি, নববধূর পরিচয়ে যা জানা গেল

বিয়ে করেছেন সমন্বয়ক রাফি, নববধূর পরিচয়ে যা জানা গেল

 

ভুক্তভোগী শিশুটির বাবা বলেন, ‘গতকাল বিকেলে আমার মেয়ের সঙ্গে ছেলেটা মোবাইল নিয়ে বসে ছিল।

পরবর্তীতে আমার মেয়েকে ছাদে নিয়ে গিয়ে এই অত্যাচার করেছে। মেয়ে প্রথমে আমাদের কিছু না জানালেও রাতে তার মাকে সব বলে। পরবর্তীতে মধ্যরাতে হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় অভিযোগ করেছি।

কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ সোহরাব আল হোসাইন বলেন, ‘এ ঘটনায় অভিযোগ পেয়ে আমরা ছেলেটিকে আটক করে থানায় এনেছি। অভিযুক্ত ছেলেটিও ১১ বছরের শিশু। যেটুকু জানতে পেরেছি ভিক্টিমের সঙ্গে অভিযুক্তের ধস্তাধস্তি হয়েছিল। এ বিষয়ে আইনি পক্রিয়া চলমান।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ঈদ উপলক্ষে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন প্রতিবেদক
শেয়ার
ঈদ উপলক্ষে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
ফাইল ছবি

আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাজধানীর পান্থপথ এবং নিউ মার্কেটসহ বেশ কিছু রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করবে ডিএমপি। আজ সোমবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায়।

ঢাকার বিভিন্ন মার্কেটে এলাকায় যানবাহনের চলাচলের সুবিধার্থে এবং মহানগরের অন্যান্য রাস্তা চলমান রাখার জন্য কয়েকটি স্পটে ডাইভারশন দেওয়ার কথা জানায় পুলিশ।

আগামী ২১ ও ২২ মার্চ এবং এর পরে ২৬ মার্চ থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত দুপুর ১টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত এই ডাইভারশনগুলো মোতায়েন থাকবে।

ক্রসিংগুলো হলো :

১. পান্থপথ এলাকা, নিউ মার্কেট এলাকা, ধানমণ্ডি, মোহাম্মদপুর, ঝিগাতলা এবং মিরপুর- এসব এলাকায় যাওয়ার জন্য যানবাহনকে সোনারগাঁও ক্রসিং থেকে শাহবাগ ঘুরে আসতে হবে।

২. পান্থপথ, গ্রিন রোড ক্রসিং থেকে সোনারগাঁও ক্রসিংগামী যানবাহনকে (পান্থপথে ইউটার্নকারী যানবাহনসহ) গ্রিন রোডে, রাসেল স্কয়ার বা ফার্মগেটের দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে।

৩. মিরপুর রোড ও ধানমণ্ডি থেকে আসা নিউ মার্কেটগামী যানবাহনকে সায়েন্সল্যাব ক্রসিং হতে বাঁয়ে মোড় নিয়ে এলিফ্যান্ট রোড বা কাঁটাবন রোড অথবা পলাশী ক্রসিং হয়ে চলাচলের জন্য ডাইভারশন দেওয়া হবে।

৪. নিউ মার্কেটের সামনে দিয়ে মিরপুর সড়কগামী যানবাহনকে (সিটি বাস ছাড়া) নিউ মার্কেট ক্রসিং হতে নীলক্ষেত ক্রসিং বা আজিমপুর ক্রসিং বা নিউ মার্কেট-পিলখানা সড়কের দিকে ডাইভারশন দেওয়া হবে।

এ ছাড়া নিউ মার্কেট ক্রসিং থেকে সায়েন্সল্যাব ক্রসিং পর্যন্ত মিরপুর রোডের উভয় পাশে রিকশা চলাচলের জন্য আলাদা লেন (যে লেন দিয়ে কমপক্ষে ৩টি রিকশা পাশাপাশি চলতে পারবে) তৈরি করা হচ্ছে।

সব রিকশাচালক ও যাত্রীদের ওই লেনে চলাচল করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। যারা কেনাকাটা করবেন না তাদের ওই দিনগুলোয় মার্কেটসংলগ্ন রাস্তা যথাসম্ভব পরিহার করে বিকল্প পথে চলাচলের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ