ঢাকা, সোমবার ০৩ মার্চ ২০২৫
১৮ ফাল্গুন ১৪৩১, ০২ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, সোমবার ০৩ মার্চ ২০২৫
১৮ ফাল্গুন ১৪৩১, ০২ রমজান ১৪৪৬

৬ বছর পর ফিরলেন লাক্স তারকা সিফাত তাহসিন

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক
শেয়ার
৬ বছর পর ফিরলেন লাক্স তারকা সিফাত তাহসিন
সংগৃহীত ছবি

একটা সময়ে অভিনয়ে নিয়মিত ছিলেন, এরপর অভিনয় ছেড়ে ব্যস্ত ছিলেন চাকুরী নিয়ে। খানিক বিরতি দিয়ে ফিরলেও আবার ছন্দপতন ঘটে। এর পর বিয়ে করে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান লাক্স তারকা সিফাত তাহসিন। এখন সেখানে সংসার, স্বামী ও সন্তান এই তিন ‘স’-তেই নিজেকে আবদ্ধ রেখেছেন তিনি।

নতুন খবর হলো, প্রায় ৬ বছর পর আবারো অভিনয়ে ফিরেছেন তাহসিন। ইতিমধ্যে শেষ করেছেন নাটকের শুটিং, নাম ‘ফাঁদের প্রেমে’। নিউইয়র্কের বিভিন্ন স্থানে শুটিং হওয়া রোমান্টিক থ্রিলার এই নাটকটি নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশিদের প্রেম ও সম্পর্কের জটিলতা নিয়ে। এটি নির্মাণ করেছেন তানভীর তারেক।

সিফাত তাহসিন বলেন, ‘চমৎকার একটা গল্প। এই পরিচালকের সঙ্গে প্রথম কাজ। শুটিংয়ে তিনি এতটাই কমফোর্ট দিয়েছেন, বুঝতেই পারিনি অনেক বছর পর শুটিংয়ে ফিরলাম। আমারও অনেক দিন পর কাজ করে বেশ ভালো লেগেছে।

জানা গেছে, আসছে ভালোবাসা দিবসে যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাভিত্তিক একটি চ্যানেলে ‘ফাঁদের প্রেমে’ নাটকটি প্রচারিত হবে। এতে তাহসিন ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন সাঈদ বাবু, আকাশ রহমান, আনোয়ার হোসেন, শাহ আলম দুলাল, রুমা আলম প্রমুখ।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে লাক্স–চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শোবিজে নাম লেখান সিফাত-ই তাহসিন। এরপর নিয়মিত কাজ করেন নাটক ও বিজ্ঞাপনচিত্রে। ২০১৩ সাল পর্যন্ত অভিনয় করে এরপর বিরতি নেন।

এরপর আবার ২০১৬ সালে দেখা যায় তাকে। ২০১৮ সালে তানভীরকে বিয়ে করে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হন। ২০১৯ সালে তিনি সর্বশেষ অভিনয় করেছিলেন ‘ভাইরাল মাসুদ’ নাটকে, মোশাররফ করিমের বিপরীতে। এরপর তাকে আর অভিনয়ে পাওয়া যায়নি। 
 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

রাশমিকাকে একহাত নিলেন কংগ্রেস বিধায়ক!

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
রাশমিকাকে একহাত নিলেন কংগ্রেস বিধায়ক!
সংগৃহীত ছবি

কর্ণাটকের কন্যা হলেও নিজেকে ‘হায়দরাবাদি’ বলে দাবি করেন রাশমিকা মান্দানা। সম্প্রতি মাতৃভূমির নাম বদলে ফেলায় কম কটু কথা শুনতে হয়নি তাকে। এবার তার নামের সঙ্গে জুড়ল নতুন বিতর্ক। অভিযোগ, বেঙ্গালুরু ফিল্ম ফেস্টিভালে অভিনেত্রীকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও তিনি আসতে নারাজ।

আর মাতৃভূমির প্রতি এমন ‘অবহেলা’, ‘অপমানের’ অভিযোগ তুলে রাশমিকাকে একহাত নিলেন কংগ্রেস বিধায়ক রবি গণিগা।

মাণ্ডিয়ার ক্ষুব্ধ বিধায়কের মন্তব্য, নিজের ক্যারিয়ার যে সিনে ইন্ডাস্ট্রির হাত ধরে শুরু করেছিল, সেই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকেই কিনা অপমান। উচিত শিক্ষা দেওয়া হোক রাশমিকাকে। 

২০১৬ সালে কন্নড় ভাষার ছবি ‘কিরিকি পার্টি’ দিয়ে ফিল্মি ক্যারিয়ার শুরু করেন রাশমিকা মান্দানা।

সোমবার সেই প্রেক্ষিতেই নায়িকার উদ্দেশে তোপ দেগেছেন বিধায়ক। তার দাবি, “ইচ্ছে করে রাশমিকা কর্ণাটক এবং কন্নড় ভাষাকে অপমান করছে। এই ইন্ডাস্ট্রি দিয়েই তো উনি ডেবিউ করলেন।” 

বিধায়কের অভিযোগ, ‘রাশমিকা নাকি বলেছেন, আমার বাড়ি হায়দরাবাদে।

আমি জানি না কর্ণাটক কোথায়। তা ছাড়া আমার হাতে সময় নেই ওখানে যাওয়ার। আমি আসতে পারব না।’ 

রবি গণিগা বলেন, ‘আমাদের এক বিধায়ক বন্ধু অন্তত দশ-বারোবার রাশমিকাকে আমন্ত্রণ জানাতে গিয়েছিলেন, কিন্তু তিনি সেটা প্রত্যাখ্যান করেন। এমনকি কন্নড়কে অপমান করেছেন।

যে ইন্ডাস্ট্রিতে ফিল্মি ক্যারিয়ার শুরু করলেন, তার প্রতি এমন অবজ্ঞা। ওকে শিক্ষা দেওয়া উচিত।’

‘পুষ্পা’র পর থেকেই ন্যাশনাল ক্রাশ ‘শ্রীবল্লি’। রাশমিকা আদতে কর্ণাটকের বিরাজ পেটের ভূমিকন্যা। তবে কুর্গে বড় হয়েছেন। কন্নড় সিনে ইন্ডাস্ট্রির হাত ধরে অভিনয় জগতে পা রাখলেও তেলুগু বিনোদন দুনিয়ার সুবাদেই খ্যাতি লাভ করেন তিনি। তার পর থেকে বিগত বছর খানেক ধরেই তার কন্নড় অনুরাগীদের অভিযোগ, তিনি নাকি ‘নিজের শিকড় ভুলে গিয়েছেন’।

মন্তব্য
রিভিউ

সম্পর্ক, দায়িত্ববোধ ও উপলব্ধির গল্প—‘সন্তান’

তন্ময় রহমান
তন্ময় রহমান
শেয়ার
সম্পর্ক, দায়িত্ববোধ ও উপলব্ধির গল্প—‘সন্তান’
সংগৃহীত ছবি

সন্তান কেমন হবে? তাকে লেখাপড়া শিখালাম, বড় করলাম, তার শখ-আহ্লাদ পূরণ করলাম। কিন্তু যদি শেষ বয়সে সে আমাদের খোঁজখবর না নেয়, আমাদের প্রতি উদাসীন হয়ে যায়—তাহলে কেমন লাগবে বাবা-মায়ের? এমনই এক মর্মস্পর্শী প্রশ্ন এবং হৃদয়বিদারক ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়েছে 'সন্তান' সিনেমাটি। এটি পরিচালনা করেছেন রাজ চক্রবর্তী। 'সন্তান' একটি পারিবারিক নাটকীয় সিনেমা, যা পিতা-মাতা এবং তাদের সন্তানের মধ্যে ভেঙে পড়া সম্পর্কের জটিলতা, আবেগ এবং নৈতিক দ্বন্দ্বকে গভীরভাবে ফুটিয়ে তোলে।

এই সিনেমা শুধু বিনোদনের মাধ্যমই নয় বরং সমাজের একটি বাস্তব চিত্র যা দর্শকদের হৃদয় স্পর্শ করে এবং তাদের ভাবনায় নতুন মাত্রা যোগ করে।

গল্পটি শরদিন্দু (মিঠুন চক্রবর্তী) এবং তার স্ত্রী মালা (অনসূয়া মজুমদার) নামে এক বৃদ্ধ দম্পতির জীবন নিয়ে আবর্তিত। তারা তাদের একমাত্র সন্তান ইন্দ্রনীলের (ঋত্বিক চক্রবর্তী) ওপর নির্ভরশীল, যে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কাজ করে এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন করে। কিন্তু ইন্দ্রনীল তার বাবা-মায়ের প্রতি সম্পূর্ণ উদাসীন।

মালার অসুস্থতা এবং অপারেশনের প্রয়োজন দেখা দিলে শরদিন্দু ছেলের কাছে সাহায্য চান, কিন্তু ইন্দ্রনীল বারবার তা প্রত্যাখ্যান করে। এমনকি সে তার বাবাকে অপমান করে এবং অর্থ দিতে অস্বীকার করে। শেষ পর্যন্ত শরদিন্দু আদালতে ছেলের বিরুদ্ধে মামলা করেন, যেখানে আইনজীবী ইন্দ্রাণী (শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়) তার পক্ষে লড়াই করেন।

গল্পের নাটকীয়তা এবং আবেগপ্রবণ মুহূর্তগুলো দর্শকদের গভীরভাবে আবদ্ধ করে রাখে।

বিশেষ করে মালার চরিত্রটি, যিনি মাতৃত্বের দায়িত্বকে অগ্রাধিকার দিয়ে মামলা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন, তা গল্পে একটি নতুন মোড় আনে। আদালতের ভেতরে-বাইরে চলা সম্পর্কের টানাপোড়েন এবং আবেগময় সংঘাত গল্পটিকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। শেষ পর্যন্ত ইন্দ্রনীল তার ভুল বুঝতে পারে এবং তার বাবা-মায়ের প্রতি দায়িত্বের গুরুত্ব উপলব্ধি করে।

সিনেমাটির সবচেয়ে বড় শক্তি হলো এর অভিনয়শিল্পীদের অসাধারণ পারফরম্যান্স। মিঠুন চক্রবর্তী শরদিন্দুর চরিত্রে যে আবেগ এবং সংগ্রাম ফুটিয়ে তুলেছেন, তা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।

অনসূয়া মজুমদার মালার চরিত্রে মাতৃত্বের মমতা এবং কষ্টকে এতটাই জীবন্ত করে তুলেছেন যে দর্শকদের চোখে পানি আনা ছাড়া উপায় থাকে না। ঋত্বিক চক্রবর্তী ইন্দ্রনীলের চরিত্রে স্বার্থপরতা এবং পরবর্তীতে অনুশোচনার যে দ্বন্দ্ব ফুটিয়ে তুলেছেন, তা তার অভিনয় দক্ষতার পরিচয় দেয়। শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ও আইনজীবী ইন্দ্রাণীর চরিত্রে বলিষ্ঠ এবং স্মরণীয় অভিনয় করেছেন।

সিনেমাটির গল্প যদিও কিছুটা পুরনো, রাজ চক্রবর্তীর পরিচালনা এবং চরিত্রায়ণের গভীরতা এটিকে একটি অনবদ্য সৃষ্টিতে পরিণত করেছে। দ্বিতীয়ার্ধ কিছুটা দীর্ঘ মনে হলেও, আবেগপ্রবণ দৃশ্যগুলো সেই দুর্বলতা পুষিয়ে দেয়। সিনেমাটি আমাদের সমাজের একটি বাস্তব চিত্র উপস্থাপন করে, যেখানে বাবা-মা এবং সন্তানের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি এবং এর পরিণতি গভীরভাবে প্রতিফলিত হয়।

‘সন্তান’ শুধু একটি সিনেমা নয়, এটি একটি নৈতিক বার্তা যা দর্শকদের মনে গভীর প্রভাব ফেলে। এটি পিতা-মাতা এবং সন্তানদের তাদের সম্পর্ক নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে। সিনেমাটি দেখার পর দর্শকরা তাদের নিজেদের জীবনের দিকে তাকাবে এবং পরিবারের মূল্যবোধকে নতুন করে উপলব্ধি করবে।

সব মিলিয়ে ‘সন্তান’ একটি আবেগময় ও হৃদয়স্পর্শী সিনেমা, যা পারিবারিক বন্ধন এবং দায়িত্বের গুরুত্বকে সুন্দরভাবে তুলে ধরে। এটি শুধু বিনোদনই দেয় না বরং জীবনের একটি গভীর পাঠও শেখায়।

মন্তব্য

যতই কাজ থাকুক, রোজা রাখি : মিশা সওদাগর

বিনোদন প্রতিবেদক
বিনোদন প্রতিবেদক
শেয়ার
যতই কাজ থাকুক, রোজা রাখি : মিশা সওদাগর
মিশা সওদাগর

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় খলনায়ক মিশা সওদাগর। ক্যারিয়ারে ইতোমধ্যেই হাজারের কাছাকাছি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন মিশা। তাকে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় খলনায়ক হিসেবে। প্রভাবশালী এ অভিনেতা পর্দায় যেমন দাপটের সঙ্গে খল চরিত্রে নিজেকে মেলে ধরেন, বাস্তব জীবনে তিনি অবশ্য ভিন্ন মানুষ।

এমনকি ধর্মীয় অনুশাসনেই নিজেকে রাখতে দেখা যায় তাকে। নিয়মিত নামাজ পড়েন। রোজার মাসটাও সিয়াম সাধনার মাধ্যমেই কাটান বলে জানিয়েছেন অভিনেতা।

আরো পড়ুন
জামিল আহমেদ ও ফারুকীর প্রসঙ্গে এবার মুখ খুললেন প্রিন্স মাহমুদ

জামিল আহমেদ ও ফারুকীর প্রসঙ্গে এবার মুখ খুললেন প্রিন্স মাহমুদ

 

সম্প্রতি ‘টেলিপ্যাব পিকনিক ২০২৫’-এর আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন মিশা সওদাগর।

সেখানেই গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন অভিনেতা। তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক ভাগ্যবান। আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখলে ৩০টা রোজা রাখবে সবাই। যে কারণেই আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন বা আমাদের উপরে বাধ্য করেছেন যাতে এটা আমরা সবাইকে নিয়েই করি।
সম্মানের সাথেই করি এবং নিজেও সিয়াম সাধনার মাধ্যমে রোজাটা উদযাপন করি। আমি ব্যক্তিগতভাবে বলব, ‘আমরা ঢাকাইয়া মানুষ। আমরা অনেক আগে থেকে রোজা রাখি। ছোটবেলা থেকেই রোজার সিস্টেমের মধ্যেই পড়ি।’

আরো পড়ুন
অস্কারে সেরা ‘আনোরা’, যাদের হাতে উঠল পুরস্কার

অস্কারে সেরা ‘আনোরা’, যাদের হাতে উঠল পুরস্কার

 

কাজের ব্যস্ততা থাকলেও রোজা ঠিকই রাখেন জানিয়ে অভিনেতা বলেন, ‘যারা যারা কাজ করি, যতই কাজ করি না কেন অবশ্যই রোজা রাখব।

অবশ্যই নামাজ পড়ব। এবং যারা সম্ভব তারা সবাই তারাবি পড়ে। আমি পড়ব। সুরা তারাবি হলেও আমি পড়ব। কারণ শুটিং যখন থাকে তখন হয়তো খতম তারাবি পড়তে পারি না। তখন সুরা তারাবির উপরেই বেজ করতে হয়।’ 

দেখুন সম্পূর্ণ ভিডিও :

মন্তব্য

এই খুদে এখন জনপ্রিয় নায়িকা, চিনতে পারছেন?

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
এই খুদে এখন জনপ্রিয় নায়িকা, চিনতে পারছেন?
সংগৃহীত ছবি

মায়ের পাশে বসে রয়েছে এক খুদে। তার মা তাকে খাইয়ে দিচ্ছেন। দুজনের সামনেই রাখা প্লেটে রয়েছে খাবারের অবশিষ্ট। খেতে খেতেই সে পোজ দিয়েছে ছবির জন্য।

 এই বাচ্চা মেয়েটির সঙ্গে অভিনেতা দেবের নিবিড় সম্পর্ক। কাছের মানুষও বলা যায়। তিনি নিজেও একজন অভিনেত্রী। দেখুন তো চিনতে পারছেন? হ্যাঁ, ঠিকই আন্দাজ করেছেন, ছবির শিশুটি আর কেউ নন পর্দার বিনোদিনী ওরফে, রুক্মিণী মৈত্র।

May be an image of 2 people and people smiling

গতকাল ২ মার্চ ছিল রুক্মিণী মৈত্রর মায়ের জন্মদিন। আর সেই উপলক্ষে মাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে এদিন অভিনেত্রী সোশ্যাল মিডিয়ায় একগুচ্ছ ছবি পোস্ট করেন। সেখানেই একটি ছোটবেলার ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি। সেই ছবিতেই দেখা যাচ্ছে সোনালি রঙের ফ্রক করে মাটিতে বসে মায়ের সঙ্গে খাচ্ছেন রুক্মিণী।

শুধু ছোটবেলার এই ছবিটিই নয়, তিনি আরো একটি খুদে বয়সের ছবি পোস্ট করেছেন এদিন যেখানে তাকে শীত পোশাক পরে হাসতে দেখা যাচ্ছে, তার মা তাকে আগলে রেখেছেন। তার অন্নপ্রাশন থেকে বড়বেলার নানা মুহূর্তের ছবিও আছে এই পোস্টে।

May be an image of 2 people and people smiling

এদিন রুক্মিণী মৈত্র এই ছবিগুলো পোস্ট করে লেখেন, ‘আমায় যে খাইয়েছে, পথ দেখিয়েছে, বড় করেছে আমার সেই রানিকে জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা। ধন্যবাদ সব সময় আমার পাশে থাকার জন্য, যখন আমার সব থেকে বেশি দরকার সেই সময় আগলে রাখার জন্য। শুভ জন্মদিন আমার বিশ্ব।

এদিন রুক্মিণীর এই পোস্টে মিমি দত্ত, নীলাঞ্জনা শর্মাসহ অনেকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তার অনেক অনুরাগীরাও মন্তব্য করেছেন, জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অভিনেত্রীর মাকে।

রুক্মিণী মৈত্রকে সর্বশেষ দেখা গেছে ‘বিনোদিনী : একটি নটীর উপাখ্যান’ ছবিতে। আগামীতে তাকে দেখা যাবে ‘হাঁটি হাঁটি পা’ ছবিতে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ