নখের রং ও গঠনে শরীরের অসুস্থতার সংকেত, জানুন গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
নখের রং ও গঠনে শরীরের অসুস্থতার সংকেত, জানুন গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ
সংগৃহীত ছবি

নখের মাধ্যমে শরীরের নানা অবস্থা বোঝা সম্ভব। কারণ নখের রং, গঠন, বা আকৃতির পরিবর্তন শরীরের পুষ্টির ঘাটতি, সংক্রমণ বা দীর্ঘস্থায়ী রোগের লক্ষণ হতে পারে। শরীরের স্বাস্থ্যের ইঙ্গিত পাওয়া যায় নখের বিভিন্ন পরিবর্তনে। যেমন-

ভিটামিন এ এবং বি-এর অভাবে নখে আড়াআড়ি ও লম্বালম্বি দাগ দেখা দেয়।

ভিটামিন বি-১২ এর অভাবে নখ দুর্বল, কালো, এবড়োখেবড়ো এবং কুঁকড়ে যাওয়ার মতো লক্ষণ দেখা দেয়।

নখের গঠন এবং বৃদ্ধি প্রোটিনের উপর নির্ভর করে। প্রোটিনের অভাবে শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি হয়, যা অ্যানিমিয়ার লক্ষণ। এতে নখ পাতলা হয়ে যায়।

এছাড়া ফ্যাটি অ্যাসিড (লিনোলেনিক অ্যাসিড) নখ ফাটতে বাধা দেয়, এবং আয়রনের ঘাটতি নখকে ভঙ্গুর করে তোলে। যদি আপনার বা আপনার পরিচিত কারও নখে এই ধরনের পরিবর্তন দেখা যায়, তবে দ্রুত বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ভঙ্গুর নখ

নখ ভেঙে যাওয়ার মানে হতে পারে আয়রনের অভাব বা শরীরে জলের অভাব অথবা থাইরয়েডের সমস্যা। তবে সঠিক কারণে নিশ্চিত হওয়ার জন্য পরীক্ষা করা প্রয়োজন।

বায়োটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিম, বাদাম, শাক, এবং পাতাযুক্ত সবজি এই সমস্যার সমাধান করতে পারে।

হলুদ নখ

হলুদ নখ ছত্রাকের সংক্রমণ, ধূমপানজনিত অসুস্থতা, ডায়াবেটিস অথবা ফুসফুসের রোগের ইঙ্গিত হতে পারে। সাধারণত সঠিক স্বাস্থ্যবিধি, অ্যান্টিফাঙ্গাল চিকিৎসা এবং ভিটামিন-ই এই সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করে।

সাদা দাগ

নখে সাদা দাগ হলে এটি শরীরে জিঙ্ক বা ক্যালসিয়ামের ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে। এই সমস্যা দূর করতে পুষ্টিকর খাবার সহায়ক হতে পারে।

ফ্যাকাশে নখ

ফ্যাকাশে বা সাদা নখ রক্তাল্পতা, লিভারের রোগ অথবা অপুষ্টির লক্ষণ হতে পারে। শাক, পাতাযুক্ত সবজি, ডাল এবং চর্বিহীন মাংস খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ হয়।

নীল নখ

নখের নীল রঙ শরীরে অক্সিজেনের অভাবের ইঙ্গিত দেয়। এটি ফুসফুসের রোগ, হৃদরোগ হতে পারে। দীর্ঘস্থায়ী হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

কালো রেখা

নখের নিচে বাদামি বা কালো রেখা মেলানোমার (গুরুতর ত্বকের ক্যান্সার) লক্ষণ হতে পারে। নখের যে কোনও অস্বাভাবিক পরিবর্তনই গুরুত্বপূর্ণ সংকেত হতে পারে, তাই দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।

সূত্র: এই সময়

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

গরমে ফিট থাকতে যে ধরনের পানীয় এড়িয়ে চলবেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গরমে ফিট থাকতে যে ধরনের পানীয় এড়িয়ে চলবেন
সংগৃহীত ছবি

এখন বসন্ত ঋতু চললেও সূর্যের তাপে পুড়ছে শরীর। সেটি বোঝা যায় বাইরে বের হলেই। বসন্তের মৃদু বাতাসের বদলে গরম হাওয়ার আঁচ এসে লাগছে চোখে-মুখে। সেই সঙ্গে গরমে অস্বস্তি তো আছেই।

রমজানের এই সময়ে তাই অনেকে বাইরে বের হতে চান না। যারা বের হন তারাও কাজ সেরে তাড়াতাড়ি ফেরার চেষ্টা করেন। তৃষ্ণা মেটাতে অনেকে ইফতারে বিভিন্ন ধরনের পানীয় রাখেন। কিন্তু নিজেকে ফিট রাখতে কী ধরনের পানীয় খাবেন, কী ধরনের পানীয় খাবেন না, তা অনেকেই জানেন না।

চলুন, জেনে নিই।

তীব্র গরমে সুস্থ থাকতে চাইলে বেশি করে পানি খাওয়া ছাড়া উপায় নেই। শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে গেলেই বিপদ। তাই সারা দিন রোজা রাখার পর ইফতারের নির্দিষ্ট সময় পর পর পানি পানের চেষ্টা করুন।

আরো পড়ুন
ইফতারে রাখুন তরমুজের জুস

ইফতারে রাখুন তরমুজের জুস

 

শুধু গরমকাল বলে নয়, রোগবালাই থেকে দূরে থাকতে হলে পানি খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা থেকে অন্য কোনো রোগের ঝুঁকি, পানিতেই লুকিয়ে রয়েছে সুস্থ থাকার রসদ। তবে সারা বছরই প্রাপ্তবয়স্কদের তিন থেকে সাড়ে তিন লিটার পানি খাওয়ার কথা বলা হয়।

গরমে কি পানি খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে

চিকিৎসকদের মতে, যে হারে গরম বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে, তাতে পানি বেশি করে খেতেই হবে। শরীরে পানির পরিমাণ যদি কমে যায়, তাহলে নানা রোগবালাই এই সময় জাঁকিয়ে বসবে।

সেটা ডায়রিয়া থেকে সংক্রমণ, যেকোনো কিছুই। তা ছাড়া ডিহাইড্রেশনের ভয় তো আছেই। তাই কিছুতেই শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হতে দেওয়া যাবে না।

বিশেষজ্ঞদের মতে, তিন থেকে সাড়ে তিন লিটারের বেশি পানি খাওয়ার দরকার নেই। এই পরিমাণ পানি খেলেই হবে। তবে ডায়াবেটিক, হার্টের রোগের ক্ষেত্রে পানি খাওয়ার নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়েছে। সেই পরিমাণটা সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের থেকে জেনে নিতে হবে।

আরো পড়ুন
চুল পড়া কমাবে নারকেলের পানি, কিভাবে ব্যবহার করবেন

চুল পড়া কমাবে নারকেলের পানি, কিভাবে ব্যবহার করবেন

 

অনেকেরই পানি খাওয়ার কথা মনে থাকে না। তাই পানির বিকল্প খোঁজেন। কিন্তু পুষ্টিবিদদের মতে, পানির বিকল্প পানিই। পানি খেলে যে উপকার পাওয়া যাবে, তা আর অন্য কোনো কিছুতেই মিলবে না। তবে কে, কতটা পানি খাবেন সেটা নির্ভর করে ব্যক্তির বয়স, উচ্চতা, ওজনের ওপর।

আবার কে, কোন পরিবেশে থাকছেন, তার ওপরেও পানি খাওয়ার পরিমাণ নির্ভর করে। যিনি বাইরের রোদে ঘুরে কাজ করেন, স্বাভাবিক ভাবেই তার শরীর থেকে বেশি পানি বের হয়। ফলে তাকে পানি খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতেই হবে। অন্যদিকে দিনভর এসিতে থাকলেও যে পানি খাওয়ার প্রয়োজন নেই, তা একেবারেই নয়।

যে পানীয় থেকে দূরে থাকবেন

গরমে সাময়িক স্বস্তি পেতে অনেকেই আখের রস, কোল্ড ড্রিংকসে গলা ভেজাচ্ছেন। তাৎক্ষণিক তৃপ্তি দিলেও এই ধরনের পানীয় শরীরের জন্য একেবারেই ভালো নয় বলে জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদরা। তারা জানিয়েছেন, কোল্ড ড্রিংক উল্টো শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি করে। রাস্তায় ভ্যানে করে যে আখের রস বিক্রি করা হয় তা কতটা স্বাস্থ্যকর ও পরিষ্কার, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তবে আখ কিনে এনে চিবিয়ে খেতে পারলে ভালো।

আরো পড়ুন
যে ডাল খেলে কমবে ইউরিক এসিড

যে ডাল খেলে কমবে ইউরিক এসিড

 

সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

খেজুরের বিচির এত গুণ!

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
খেজুরের বিচির এত গুণ!
সংগৃহীত ছবি

রোজায় দীর্ঘসময় খাবার বিরতির কারণে শরীর পুষ্টির অভাবে অনেকটাই ক্লান্ত থাকে। কাজের চাপে অফিসে কিংবা বাসায় ইফতার করেন অনেকেই। আর এ ইফতারে প্রায় সবারই প্রথম পছন্দ খেজুর। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই খেজুর খেয়ে ফেলে দেন এর বিচি।

কিন্তু জানলে অবাক হবেন, এই বিচিতেই রয়েছে অনেক গুণাগুণ।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ ১৮-র প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, খেজুরে আছে প্রচুর শক্তি, অ্যামিনো অ্যাসিড, শর্করা ভিটামিন ও মিনারেল। এই খেজুর আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় গ্লুকোজের ঘাটতি জোগান দিতে সাহায্য করে। এই ফলটিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন এ ও বি, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, সালফার, প্রোটিন, ফাইবার এবং আয়রন।

তবে খেজুরের মতো এর বীজেও লুকিয়ে রয়েছে জাদুকরী নানা গুণ! আসুন এক নজরে জেনে নিই খেজুরের বিচির কিছু উপকারিতার কথা-
 
১। খেজুরের বিচি ফেলে না দিয়ে রোদে শুকিয়ে নিন। এরপর তা হালকা বাদামি করে সরিষা তেলে ভেজে নিন। এখন ভাজা বিচিগুলো গুড়া করুন।
তৈরি গুড়া মিষ্টি, স্মুদি, দইয়ে মিশিয়ে খেতে পারেন। বিচিতে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার সমাধানে দারুণ কাজ করে।

২। খেজুরের বিচি থেকে তৈরি করা যায় তেলও। এ তেল ত্বক ও চুলের যত্নে ভালো কাজ করে।


 
৩। খেজুরের বিচিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে পারে।
 
৪। পাচনতন্ত্রের কার্যক্ষমতা বাড়াতে চাইলে খেজুর বিচির গুড়া নিয়মিত খেতে পারেন।
 
৫। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারে খেজুরের বিচি।
 
৬। রক্তে শর্করার মাত্রায় ভারসাম্য রেখে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও কাজ করতে পারে খেজুরের বিচি।
 
৭। খেজুরের বিচির গুড়া দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। তাই ওজন কমাতে চাইলে ভরসা রাখতে পারেন এতে।
 
৮। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খেজুরের বিচি কার্যকরভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর সেবন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে।
 
৯। এর গুড়া কফি বা চায়ের মতো করে খাওয়া যেতে পারে। এটি ক্যাফেইন মুক্ত কফি হিসেবে কার্যকরী।
 
১০। শরীরকে প্রাকৃতিকভাবে দূষণমুক্ত করতে পারে খেজুরের বিচির গুড়া। শুধু তাই নয়, পেটের অনেক রোগ নিরাময়ে উপকারী এটি।

মন্তব্য

কিডনি সুস্থ রাখার উপায়

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
কিডনি সুস্থ রাখার উপায়
সংগৃহীত ছবি

কিডনি সুস্থ রাখতে প্রতিদিন সুষম খাবার খেতে হবে। যদি আপনার কিডনি ঠিকভাবে কাজ না করে তখন রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হতে থাকে। কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা একটি বিশেষ ডায়েট অনুসরণ করলে উপকার পেতে পারেন, যা কিডনি ডায়েট নামে পরিচিত। ডায়েট চার্টটি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মতো বানানো হয়ে থাকে।

চলুন জেনে নেই কিডনি ভালো রাখতে কি কি খাবার খেতে পারেন।

ফুলকপি
ফুলকপিতে ভিটামিন কে, ফোলেট, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও প্রদাহবিরোধী উপাদান থাকে। এটি কিডনি সুস্থ রাখতে সহায়ক। এক কাপ ফুলকপিতে সোডিয়াম থাকে ৯.৩ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৮৮ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২০ মিলিগ্রাম, প্রোটিন ১ গ্রাম।

ডিমের সাদা অংশ
ডিমের সাদা অংশে ফসফরাসের মাত্রা কম, যা কিডনির জন্য ভালো। ২টি ডিমের সাদা অংশে সোডিয়াম ১১০ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১০৮ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১০ মিলিগ্রাম, প্রোটিন ৭ গ্রাম থাকে।

রসুন
রসুনে ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি-৬, এবং সালফার যৌগ থাকে। ৩ কোয়া রসুনে ৩৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ১৪ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ০.৫ গ্রাম প্রোটিন থাকে।

বাঁধাকপি
বাঁধাকপিতে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ৭০ গ্রাম বাঁধাকপিতে ৬ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ১১৯ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ১৮ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ০.৯ গ্রাম প্রোটিন থাকে।

মুরগির মাংস
৮৫ গ্রাম মুরগির মাংসে সোডিয়াম ৬৪ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ২২০ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৯৬ মিলিগ্রাম, এবং প্রোটিন ২৭ গ্রাম থাকে। তবে কিডনির অসুখ থাকলে প্রতিদিন ২-৩ আউন্সের বেশি মুরগির মাংস খাওয়া উচিত নয়।

ফল
জাম, স্ট্রবেরি, আপেল, ব্লুবেরি, আনারস, এবং লাল আঙুরের মতো ফল কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

আদা
আদা রক্ত চলাচল বাড়িয়ে কিডনির ভালো রাখতে সাহায্য করে।

ব্রকলি ও ক্যাপসিকাম
এই দুইটি সবজিতে ভিটামিন কে, সি, বি-৬, ফলিক অ্যাসিড, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে। যা কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

সূত্র: হেলথলাইন

মন্তব্য

তেলতেলে চুল? ঘরোয়া সমাধান জেনে নিন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
তেলতেলে চুল? ঘরোয়া সমাধান জেনে নিন
সংগৃহীত ছবি

তৈলাক্ত ত্বক এবং চুলের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। চুলের তেলতেলে ভাব দূর করতে অনেকেই নিয়মিত শ্যাম্পু করেন। নিয়মিত শ্যাম্পু করার ফলে মাথার ত্বক আর্দ্রতা হারায়।

মাথার ত্বক তৈলাক্ত হলে ঘরোয়া কয়েকটি উপাদান দিয়ে আপনি এই সমস্যা সমাধান করতে পারেন।

    

আমলকি
চুলের জন্য আমলকি অত্যন্ত কার্যকরী। আমলকি পাউডারের সঙ্গে টক দই মিশিয়ে মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ভালো করে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।

অ্যাপল সিডার ভিনিগার
এটি মাথার ত্বক পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

অ্যাপল সিডার ভিনেগার পানির সঙ্গে মিশিয়ে চুলে দিন। কিছু সময় অপেক্ষা করে চুল ধুয়ে ফেলুন।

লেবু 
তৈলাক্ত চুলের জন্য লেবু খুবই উপকারী। লেবুর রসের সঙ্গে পানি মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন।

শুকিয়ে এলে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২-৩ দিন এটি ব্যবহার করলে ভালো ফল পাবেন।

সূত্র: এই সময় 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ