উত্তরায় আইসিডিডিআরবির নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্র চালু

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
উত্তরায় আইসিডিডিআরবির নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্র চালু

ঢাকার উত্তরায় গতকাল সন্ধ্যায় আইসিডিডিআরবির ডায়াগনস্টিক ল্যাবরেটরির একটি নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়েছে। 

আইসিডিডিআরবির নির্বাহী পরিচালক ড. তাহমিদ আহমেদ এবং ল্যাবরেটরি সায়েন্সেস অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের ভারপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ পরিচালক ড. দিনেশ মণ্ডল এসএইচ প্রোপার্টিজ, উত্তরার বাড়ি নম্বর ৩৫, গাউসুল আজম এভিনিউ, সেক্টর ১৪-এ  অবস্থিত এই নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ড. তাহমিদ আহমেদ রোগ শনাক্তকরণ ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে ল্যাবরেটরি টেস্টের গুণমান ও সহজলভ্যতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। 

তিনি বলেন, ‘আইসিডিডিআরবির আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ল্যাবরেটরি পরীক্ষার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবাকে শক্তিশালী করার প্রয়াসে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ প্রচেষ্টার জন্য অপরিহার্য।

ড. দিনেশ মণ্ডল আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘এই নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্রটি শুধু উত্তরার মানুষদেরকেই উপকৃত করবে না, বরং এর পার্শ্ববর্তী এলাকা যেমন টঙ্গী ও গাজীপুরে বসবাসকারী মানুষদের জন্যও নির্ভরযোগ্য ডায়াগনস্টিক সেবা প্রদানের মাধ্যমে সঠিক রোগ নির্ণয়ে সহায়তা করবে।’

উল্লেখ্য, আইসিডিডিআরবির ডায়াগনস্টিক সেবা থেকে অর্জিত অর্থ প্রতিবছর আইসিডিডিআরবির ঢাকা ও মতলব হাসপাতালে আগত দুই লাখেরও বেশি রোগীর বিনা মূল্যে জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসাসেবা প্রদানে সহায়তা করে।

আজ শুক্রবার থেকে নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্রটি কার্যক্রম শুরু করবে। সারা বছর প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৭টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত নমুনা সংগ্রহ করা হবে।

তবে কভিড-১৯-এর পরীক্ষা করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের মহাখালী কেন্দ্রে যেতে হবে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

একুশে বইমেলা শুরু আজ, উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
একুশে বইমেলা শুরু আজ, উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
ছবি: কালের কণ্ঠ

‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান : নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ প্রতিপাদ্যে আজ শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী ‘অমর একুশে বইমেলা ২০২৫’। আজ বিকেল ৩টায় বইমেলার উদ্বোধন করবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। 

এবারের মেলায় অংশ নিচ্ছে সর্বোচ্চসংখ্যক ৭০৮টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশ ঘুরে দেখা গেছে, মেলা আয়োজনের জোর প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে।

এরই মধ্যে প্রায় সব অবকাঠামো নির্মাণ শেষ। এখন ঘষামাজা আর রঙের শেষ আঁচড় দিতে ব্যস্ত স্টলগুলোর কর্মীরা। এর পরই স্টল ও প্যাভিলিয়নে তোলা হবে নতুন-পুরনো বই। এরই মধ্যে অনেক প্যাভিলিয়ন তাদের র্যাকে বই গুছিয়ে ফেলেছে।

বইমেলা পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব ড. সরকার আমিন জানান, গতবারের মতোই অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে বইমেলার বিন্যাস। তবে এবার কিছু আঙ্গিকগত পরিবর্তন আনা হয়েছে। টিএসসি, দোয়েল চত্বর, এমআরটি বেসিং প্লান্ট এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন অংশে মোট চাটি প্রবেশ ও বাহির পথ থাকবে। খাবারের স্টলগুলো ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনের সীমানা ঘেঁষে সুবিন্যস্ত করা হয়েছে।

নারী-পুরুষের জন্য পৃথক নামাজের স্থান, ওয়াশরুমসহ অন্যান্য পরিষেবা এবারও থাকছে। এ ছাড়া শিশুচত্বর মন্দির গেটে প্রবেশের ঠিক ডান দিকে বড় পরিসরে রাখা হয়েছে, যেন শিশুরা অবাধে বিচরণ করতে পারে এবং তাদের কাঙ্ক্ষিত বই সহজে সংগ্রহ করতে পারে।
 
বইমেলার সময়সূচি 
আজ থেকে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে বইমেলা। রাত সাড়ে ৮টার পর নতুন করে কেউ মেলা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারবেন না। ছুটির দিন বইমেলা চলবে সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত।
৮ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি ছাড়া প্রতি শুক্র ও শনিবার মেলায় সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ‘শিশুপ্রহর’ থাকবে। ২১ ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে মেলা শুরু হবে সকাল ৮টায়। চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত।

মেলায় যেন উসকানিমূলক বই না আসে
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ‘প্রতিবছর বইমেলায় কিছু লেখক বা প্রকাশনী উসকানিমূলক কিছু বই প্রকাশ করে। বাংলা একাডেমির কর্মকর্তাদের আমরা বলেছি, যেন কোনো ধরনের উসকানিমূলক বই এবারের মেলায় না আসে। তারা যেন বই স্ক্যানিং করে মেলায় পাঠায়।’
মাসব্যাপী একুশে বইমেলা ঘিরে গতকাল শুক্রবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ডিএমপির নেওয়া নিরাপত্তাব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

এবারের একুশে বইমেলার নিরাপত্তা ব্যবস্থা তুলে ধরে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা প্রতিবারের মতো এবারও কন্ট্রোলরুম স্থাপন করেছি। এখানে সব সময় আমাদের কর্মকর্তারা থাকবেন। সার্বক্ষণিক নিরাপত্তাব্যবস্থা তদারকি করবেন রমনা থানার ডিসি। এ ছাড়া র্যাব, সিটিটিসি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন সহযোগিতা করবেন।’

তিনি বলেন, বইমেলা এলাকা সিসিটিভি দিয়ে নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্যে আনা হয়েছে। সিসিটিভির মাধ্যমে এলাকাটি তদারকি করা হবে। আজ (গতকাল) থেকে ম্যানুয়ালি মানুষের দেহতল্লাশি চলবে, কেউ যেন মাদক বা কোনো ধরনের বিস্ফোরক দ্রব্য সঙ্গে নিয়ে মেলা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে না পারে। এ ছাড়া ডগ স্কোয়াড থাকবে।

মেলায় ট্রাফিক ব্যবস্থার বিষয়ে তিনি বলেন, পুরো মাস টিএসসি থেকে দোয়েল চত্বরের ক্রসিংটি বন্ধ থাকবে। কেবল মেলা চলাকালে বন্ধ থাকবে। দর্শনার্থী যাঁরা আসবেন, তাঁরা দোয়েল চত্বর হয়ে তিন নেতার মাজারের সামনে পর্যন্ত আসতে পারবেন। 

বইমেলা ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, ‘সার্চলাইট বসানো হয়েছে, যেন কোনো ঘটনা বা দুর্ঘটনা ঘটলে আমাদের নিরাপত্তা জোরদার থাকে। ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কোনো ভারী যান চলাচল করবে না।’

বইমেলার ভেতরে ফুডকোর্ট দেওয়া হয়েছে। ফুডকোর্টের দোকানগুলো যেন অতিরিক্ত দাম না নিতে পারে, সে জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নজদারির মধ্যে রাখার আহ্বান জানান তিনি।

শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, বইমেলা যেন বাণিজ্যমেলার মতো না হয়। বাণিজ্যমেলায় সব কিছুর তিন গুণ দাম রাখা হয়। এটি তো ঠিক নয়। পাঁচ টাকার একটি জিনিসের দাম ছয়-সাত টাকা হতে পারে, ১৫ টাকা নেওয়া অগ্রহণযোগ্য। সরকারের অনেক বিভাগ আছে, তারাও যেন তদারকি করে।

মন্তব্য

আলোচিত-১০ (৩১ জানুয়ারি)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

বাংলাদেশের উন্নয়ন ব্যয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবদান ‘নগণ্য’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাংলাদেশের উন্নয়ন ব্যয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবদান ‘নগণ্য’
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশের উন্নয়ন ব্যয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবদান নিয়ে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করছে কিছু ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে লিখেছে, বিশ্বব্যাপী মার্কিন সহায়তা বন্ধ করার বিষয়ে কিছু ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘মিথ্যাচার ও অপতথ্যের ক্যাম্পেইন’ চালাচ্ছে।

‘এই সিদ্ধান্ত ভারত ও বাংলাদেশসহ সব দেশের জন্যই প্রযোজ্য। ভারতীয় সংবাদপত্রগুলো একটা বিষয় জানে না, বা ক্রমাগতভাবে এড়িয়ে যাচ্ছে, সেটা হল যুক্তরাষ্ট্রের যে সহায়তা, তা বাংলাদেশের উন্নয়ন ব্যয়ের খুবই নগণ্য একটা অংশ।

পোস্টে বলা হয়েছে, অন্যান্য দ্বিপক্ষীয় এবং বহুপাক্ষিক ঋণদাতার তুলনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার আপেক্ষিক আকারের ওপর তথ্য সংকলন করা। বাংলাদেশ সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ কর্তৃক গৃহীত তথ্যসমূহ তুলে ধরা হয়েছে ওই পোস্টে।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) বরাতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের হিসাব দেখা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ইউএসএআইডি’র অধীনে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের ১৮ কোটি ১৭ লাখ ডলারের বেশি দেওয়ার তথ্য রয়েছে।

12এর বিপরীতে জাপানের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা জাইকা থেকে এসেছে ১৯১ কোটি ১১ লাখ ডলার।

আর বিশ্বব্যাংক থেকে প্রায় ২২৪ কোটি ৭৮ লাখ ডলার এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ২১৫ কোটি ১৩ লাখ ডলারের বেশি অর্থ এসেছে।

প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ডলারের হিসাবে ওই সময়ে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে ব্যয় হয়েছে এক হাজার ৬৯৭ কোটি ৬৬ লাখ ডলার। এই হিসাবের তুলনায় ইউএসএআইডির হিস্যা ১ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।

ইআরডির হিসাবে, ইউএসএআইডির অর্থায়ন জাইকার তুলনায় মাত্র ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ, বিশ্ব ব্যাংকের তুলনায় ৮ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ এবং এডিবির তুলনায় ৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

মন্তব্য

ভারত আশা করে দ্বিপক্ষীয় সব চুক্তির প্রতি সম্মান দেখাবে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভারত আশা করে দ্বিপক্ষীয় সব চুক্তির প্রতি সম্মান দেখাবে বাংলাদেশ
সংগৃহীত ছবি

আশা করি ভারতের সঙ্গে হওয়া দ্বিপক্ষীয় সব চুক্তির প্রতি বাংলাদেশ যথাযথ সম্মান দেখাবে বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সাপ্তাহিক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

বাংলাদেশের সাথে সীমান্ত সমস্যা নিয়ে চলতি মাসের মাঝামাঝি নয়াদিল্লিতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ডিজি পর্যায়ের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘আমরা আশা করি পারস্পরিক সব চুক্তির প্রতি বাংলাদেশের শ্রদ্ধা থাকবে।

কারণ এগুলো দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের ভিত্তি।’

‘প্রকৃতপক্ষে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে কাঠামোগত সম্পর্কের ভিত্তি তৈরি করে এমন সবগুলো চুক্তির প্রতিই সম্মান রাখা হবে বলে আশা করি,’ বলেন তিনি।

সীমান্ত ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে কিছু চুক্তি ‘অসম’ বলে সম্প্রতি মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এ বিষয়ে জানতে চাইলে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘আগামী ১৭-২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে ডিজি পর্যায়ের বৈঠকে সীমান্ত-সম্পর্কিত সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

‘এই চুক্তিগুলো ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সীমান্তে পারস্পরিক নিরাপত্তা, বাণিজ্য ও অবকাঠামো তৈরিতে সহায়তা করে,’ বলেন তিনি।

সম্প্রতি পাকিস্তানি সামরিক প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশ সফর সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র বলেন, ‘আশেপাশের সবগুলো বিষয়ে আমরা সর্বদা কড়া নজর রাখি এবং যথাযথ ব্যবস্থা নিই।’

এর আগে, গত সপ্তাহের ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বাংলাদেশের সাথে একটি অপরাধমুক্ত সীমান্ত নিশ্চিত করার জন্য ভারতের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছিলেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ