<p>স্থানীয় সরকার বিভাগকে পরিচ্ছন্ন করার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই মেয়র, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা চেয়ারম্যানদের অপসারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ।</p> <p>তিনি বলেন, পুরনো শাসকের সঙ্গে সম্পর্কিত কাউকে না রাখার যে দাবি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সে প্রত্যাশার পরিপ্রেক্ষিতে এ রদবদল। পুরো স্থানীয় সরকার বিভাগকে পরিচ্ছন্ন করার একটা প্রক্রিয়া। পরে প্রয়োজন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।</p> <p>সোমবার (১৯ আগস্ট) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="১২ সিটির দায়িত্ব পেলেন যারা" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/08/19/1724062702-2819e292b44e171ab17f0cd0ccdf12c9.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>১২ সিটির দায়িত্ব পেলেন যারা</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/08/19/1416541" target="_blank"> </a></div> </div> <p>উপদেষ্টা বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদে এখন হাত দিচ্ছি না। যাচাই-বাছাই করে দেখা যাক সেখানে কার্যক্রম কী রকম আছে, যদি পরবর্তীকালে প্রয়োজন হয় বা প্রয়োজনের তাগিদে কোনো পদক্ষেপ নিতে হয় সেটি নেওয়া হবে। আর জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনসহ অন্য যে কাজগুলো দৈনন্দিন করতে হয়, সেগুলো যেন চালু থাকে এবং গ্রামীণ পর্যায়ের উন্নয়ন কার্যক্রম যেন চলমান থাকে সে জন্য প্রথম দিকেই স্থানীয় যারা সরকারি কর্মচারী আছেন, তাদের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে।’</p> <p>সিটি করপোরেশনের মেয়রদের অপসারণ করে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পৌরসভা, উপজেলা ও জেলা পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।</p> <p>উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘ছাত্র-জনতা যে দাবিদাওয়া কার্যকরের জন্য আমাদের ওপর বিশ্বাস রেখেছে সেটার প্রতিনিধি হিসেবে আমরা কাজ করছি।’</p>