<p>ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে সভা করবে অন্তর্বর্তী সরকার। এ সভার জন্য পাঁচ কোটি টাকা ব্যয় হবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এর পর থেকে ব্যয় নিয়ে শুরু হয় আলোচনা সমালোচনা।</p> <p>আগামীকাল শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) এই সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা হচ্ছে না বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। শহীদদের তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পরই এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে শায়খ আমহাদুল্লাহর স্ট্যাটাস" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/09/13/1726231960-3515677305470cf338711821a36cddad.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে শায়খ আমহাদুল্লাহর স্ট্যাটাস</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/09/13/1425075" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এবার সভার ব্যয় নিয়ে কথা বলেছেন নাহিদ ইসলাম। তিনি আজ শুক্রবার দুপুরে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনাকালে বলেন, ‘এই অনুষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ পাঁচ কোটি টাকা। এর মধ্য অধিকাংশ টাকা খবচ হবে শহীদদের পরিবারকে ঢাকায় আনা-নেওয়া এবং তাদের আবাসন ব্যবস্থায়। মূলত এই খরচের কারণে ব্যয় পাঁচ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।’</p> <p>এখন পর্যন্ত ৭২৮ জন শহীদের তালিকা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে আহতের সংখ্যা ২০ হাজার ২৬৩ জন।</p> <p>তিনি বলেন, ‘নিহত ও আহতদের তালিকাটি চূড়ান্ত হলে শহীদদের স্মরণসভাটি আয়োজিত হবে। এখন পর্যন্ত ৭২৮ জন শহীদের তালিকা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক পাওয়া গেছে। তাদের ঠিকানা খুঁজে তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। এগুলো ভেরিফাই করা হচ্ছে এবং জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যাতে আগামী রবিবারের মধ্যেই একটা চূড়ান্ত তালিকা পাওয়া যায়।’</p> <p>প্রশাসনের বিষয় নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রশাসনে স্থবিরতা আছে। বিভিন্ন জায়গা থেকে অসহযোগিতা পাচ্ছি এবং যেহেতু অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে আমরা কাজ করছি, সমস্যা আসছে, আন্দোলন আসছে, দাবিদাওয়া আসছে। সেগুলো পর্যালোচনা করা হচ্ছে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রশাসনের স্থবিরতা কেটে যাবে।’</p>