<p>বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজে ইমামতি করাকে কেন্দ্র করে মসজিদের অভ্যন্তরে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে সরকার বদ্ধপরিকর। এদিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ কথা জানিয়েছে।</p> <p>বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, জাতীয় মসজিদে এ ধরনের হামলা ও ক্ষতিসাধনের ঘটনা অত্যন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত, নিন্দনীয় ও জঘন্য অপরাধ।</p> <p>এদিন বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজের ইমামতি কে করবেন তা নিয়ে বিবাদ ও সংঘর্ষে জড়ান মোহাম্মদ রুহুল আমীন ও আবু সালেহ পাটোয়ারীর অনুসারীরা।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="বায়তুল মোকাররমে সংঘর্ষ, যা বললেন দুই খতিব" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/09/20/1726847266-3dd629867da601af03037f5e0aeefb41.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>বায়তুল মোকাররমে সংঘর্ষ, যা বললেন দুই খতিব</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/09/20/1427285" target="_blank"> </a></div> </div> <p>সরকার পতনের পর থেকেই খতিব রুহুল আমিন আত্মগোপনে ছিলেন। তাই এদিন জুমার নামাজের ইমামতির দায়িত্ব দেওয়া হয় সালেহ পাটোয়ারীকে। আগে থেকে দায়িত্ব পাওয়ায় খুতবায় দাঁড়ান তিনি। তবে কিছুক্ষণ পরই সেখানে উপস্থিত হন রুহুল আমীন। এর পরই মিম্বারে (ইমামের দাঁড়ানোর স্থান) অবস্থান নেওয়াকে কেন্দ্র করে বাগবিতণ্ডা দেখা দেয় তাদের সঙ্গে থাকা মুসল্লিদের মধ্যে।</p> <p>সংঘর্ষের কিছু ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। ওই সব ভিডিওতে দেখা যায়, জুতা রাখার বাক্স থেকে জুতা ছুড়ে মারছেন মুসল্লিরা। মসজিদের দরজা-জানালাও ভাঙচুর করা হয়। ভিডিওতে মুসল্লিদের একাংশকে আওয়ামী লীগ বিরোধী স্লোগান দিতে শোনা যায়। মাইকে মসজিদের পবিত্রতা রক্ষার আহ্বানও জানানো হচ্ছিল। পরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অবস্থান নিলে পরিস্থিতি শান্ত হয়।</p>