<p style="text-align:justify">ট্রেনের টিকিট বিক্রিতে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে ট্রেনের টিকিট সংরক্ষণ না রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে এতে।</p> <p style="text-align:justify">আজ রবিবার (৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রাফিক কমার্শিয়াল শাখা থেকে জারি করা টিকিট বিক্রয় ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা পত্রে সহজ-সিনেসিস-ভিনসেন জেভিকে এ নির্দেশনা দেয়া হয়।</p> <p style="text-align:justify">নির্দেশনা পত্রে বলা হয়, গেল ২৯ অক্টোবর রেলভবনে অনুষ্ঠিত টিকিট বিক্রয় ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সভায় আলোচনার ভিত্তিতে চারটি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="একীভূত হচ্ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/11/03/1730640070-88251dcfdda65e66b671d1f6fd54e29f.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>একীভূত হচ্ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2024/11/03/1442319" target="_blank"> </a></div> </div> <p style="text-align:justify">নির্দেশনাগুলো হচ্ছে- কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে কোনো টিকিট সংরক্ষণ না রাখা; রেলওয়ের জন্য রেলপথ মন্ত্রণালয় অনুমোদিত সংরক্ষিত আসন ব্যতীত কোনো টিকিট সংরক্ষণ না করা; রেলওয়ের সংরক্ষিত আসন সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তারা (ডিসিও) তত্ত্বাবধান করবেন; টিকিট সংরক্ষণের ক্ষেত্রে কোনো সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হলে বা অন্য কোনো প্রয়োজনে টিকিট সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে তা অবশ্যই লিখিত নির্দেশনার ভিত্তিতে কার্যকরী করতে হবে।</p> <p style="text-align:justify">পত্রে আরো বলা হয়, আগামী ১০ নভেম্বর থেকে মন্ত্রণালয় অনুমোদিত সংরক্ষিত আসন ছাড়া কোনো টিকিট সংরক্ষণ না রাখা এবং একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ডিসিওদের দালিলিক বা লিখিত নির্দেশনা মোতাবেক সংরক্ষিত আসনের টিকিট রিলিজ এবং তা রেকর্ড হিসেবে সংরক্ষণ করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে অনুরোধ করা হলো।</p>