১১ বছরে বিএসএফের হাতে ২৮৯ বাংলাদেশি নিহত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
১১ বছরে বিএসএফের হাতে ২৮৯ বাংলাদেশি নিহত

গত ১১ বছরে বাংলাদেশের সীমান্তগুলোয় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে ২৮৯ বাংলাদেশি প্রাণ হারিয়েছেন। মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক) গত ১১ বছরের বার্ষিক সীমান্ত সংঘাতের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

আসক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০১৪-২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের সীমান্তগুলোয় বিএসএফের গুলিতে ২৮৯ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ২০১৮-২০২৪ সাল পর্যন্ত সাত বছরে পিটিয়ে ২৮ বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে বিএসএফ।

এ ছাড়া গত চার বছরে বিএসএফের ধাওয়ায় পালাতে গিয়ে ছয়জন প্রাণ হারিয়েছেন। 

আরো পড়ুন
‘বড় ভাইদের দিনে একাধিকবার সালাম দিতে হবে’, বাকৃবির ২৭ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

‘বড় ভাইদের দিনে একাধিকবার সালাম দিতে হবে’, বাকৃবির ২৭ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

 

আসকের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে, গত ১১ বছরে সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো থেকে ধান কাটা, গরু চরানো, মাছ মারা ও গৃহস্থালির কাজ করা অবস্থায় ৩১৯ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ। তাদের মধ্যে গত চার বছরে ফিরে এসেছেন মাত্র সাতজন। অন্যদের ভাগ্যে কী ঘটেছিল, তা জানা যায়নি।

এ সময়ে আরো ১৭ জন বাংলাদেশি নাগরিককে বাংলাদেশ থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়। 

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের এমন পরিস্থিতির নেপথ্য কারণ হিসেবে বিগত ক্ষমতাসীনদের নতজানু অবস্থানকে দায়ী করেছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আব্দুল হামিদ। বাংলাদেশ হাইকমিশন দিল্লিতে ২০১৪ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ডিফেন্স অ্যাডভাইজার (সামরিক উপদেষ্টা) হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন এই সামরিক কর্মকর্তা।

আরো পড়ুন
এবার আলোচনায় টিউলিপের বন্ধু সালমানপুত্র শায়ান এফ রহমান

এবার আলোচনায় টিউলিপের বন্ধু সালমানপুত্র শায়ান এফ রহমান

 

তিনি বলেন, ‘এটা আসলে বিগত সরকারের সময় দুই দেশের যে সম্পর্ক ছিল।

সেই সম্পর্কের আওতায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এ ধরনের বর্ডার কিলিং বা ফেলানী হত্যা— এসব বিষয়ে কোনো ধরনের জোরালো প্রতিবাদ করা হয়নি। তবে সাধারণ মানুষের ভেতরে সেই রক্তক্ষরণ ছিল, আছে। সাধারণ মানুষ এ ধরনের ঘটনায় অনেক ক্ষেত্রে প্রতিবাদ করতে চেয়েও প্রতিবাদ করতে পারেনি। প্রতিবাদ করতে গিয়ে তারা বিভিন্ন ধরনের দমন-পীড়নে পড়েছে।’
 

মন্তব্য

ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রশাসক হবেন যিনি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রশাসক হবেন যিনি

ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রশাসক হবেন যিনিসাত কলেজ নিয়ে গঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেছেন, সাত কলেজ নিয়ে যে বিশ্ববিদ্যালয় গঠিত হবে সেটির নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক থাকবেন। সেটি হবেন সাত কলেজের অধ্যক্ষের একজন।

রবিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন উপ-প্রেস সচিব।

আবুল কালাম আজাদ বলেন, সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ২৮টি টিম গঠন করা হয়। তারা নিজেরা আলোচনা করে কয়েকটি নাম প্রস্তাব করেছিল। আজ সেই টিম লিডারদের সঙ্গে ইউজিসি আলোচনা করে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ নামটি চূড়ান্ত করেছে।

তিনি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় কীভাবে পরিচালিত হবে তার একটি রূপরেখা তৈরি করেছে ইউজিসি। সেই রূপরেখা শিক্ষা মন্ত্রণালয় হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে।

উপ-প্রেস সচিব বলেন, রূপরেখায় এই বিশ্ববিদ্যালয় অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে পরিচালনার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক থাকবেন। সেটি হবেন সাত কলেজের অধ্যক্ষের একজন।

‘ইউজিসি ইতোমধ্যে সব অধ্যক্ষের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। তাদের মধ্যে যেই কলেজের অধ্যক্ষ  মনোনীত হবেন সেই কলেজ হবে অন্তর্বর্তীকালীন পরিচালনা কমিটির হেডকোয়ার্টার্স। এছাড়াও সাতটি কলেজ কো-অর্ডিনেশন ডেস্ক তৈরি করা হবে, সেই ডেস্কের কো-অর্ডিনেশনের দায়িত্বে থাকবেন সেই অধ্যক্ষ।’

তিনি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক থাকবেন। সেটি হবেন সাত কলেজের অধ্যক্ষের একজন।

রবিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন উপ-প্রেস সচিব।

আবুল কালাম আজাদ বলেন, সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ২৮টি টিম গঠন করা হয়। তারা নিজেরা আলোচনা করে কয়েকটি নাম প্রস্তাব করেছিল। আজ সেই টিম লিডারদের সঙ্গে ইউজিসি আলোচনা করে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ নামটি চূড়ান্ত করেছে।

তিনি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় কীভাবে পরিচালিত হবে তার একটি রূপরেখা তৈরি করেছে ইউজিসি। সেই রূপরেখা শিক্ষা মন্ত্রণালয় হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে।

উপ-প্রেস সচিব বলেন, রূপরেখায় এই বিশ্ববিদ্যালয় অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে পরিচালনার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক থাকবেন। সেটি হবেন সাত কলেজের অধ্যক্ষের একজন।

‘ইউজিসি ইতোমধ্যে সব অধ্যক্ষের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। তাদের মধ্যে যেই কলেজের অধ্যক্ষ  মনোনীত হবেন সেই কলেজ হবে অন্তর্বর্তীকালীন পরিচালনা কমিটির হেডকোয়ার্টার্স। এছাড়াও সাতটি কলেজ কো-অর্ডিনেশন ডেস্ক তৈরি করা হবে, সেই ডেস্কের কো-অর্ডিনেশনের দায়িত্বে থাকবেন সেই অধ্যক্ষ।’

মন্তব্য

সিপিডির বক্তব্যের সঙ্গে আমরা একমত নই : প্রেসসচিব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সিপিডির বক্তব্যের সঙ্গে আমরা একমত নই : প্রেসসচিব
সংগৃহীত ছবি

মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হলে দেশের জন্য ভালোই হবে বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম।

রবিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন শফিকুল আলম।

এদিকে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, বাংলাদেশ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এখনো প্রস্তুত নয়। গ্র্যাজুয়েশন-পরবর্তী সময়ে শুল্ক সুবিধা না থাকায় বাংলাদেশের রপ্তানি খাতে বছরে ৮ বিলিয়ন ক্ষতি হতে পারে।

এ বিষয়ে প্রেসসচিব বলেন, ‘সিপিডির বক্তব্যের সঙ্গে আমরা একমত নই। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন হলে বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছুই হবে বলে মনে করে সরকার।’

গ্যাসের সরবরাহ বৃদ্ধিতে সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘নতুন দুটি কূপ খননের জন্য শিগগরই চুক্তি হবে। আলোচনা চলছে।

খুব দ্রুত গ্যাসসংক্রান্ত সব সমস্যার সমাধান হবে আশা করছি।’

শফিকুল আলম বলেন, ‘বাজার তদারকি বৃদ্ধি, অনেক পণ্যের ট্যারিফ কমানো, পণ্যের সরবরাহ বৃদ্ধি, স্থানীয় পণ্য বাজারে আসতে যাতে কোনো চাঁদাবাজির মুখোমুখি হতে না হয়, এলসি খুলতে ডলারের সাপ্লাই নিশ্চিত করা সরকারের তৎপরতার কারণে বাজারে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আছে। এই দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখতে আমরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

‘ধর্ষণ’ শব্দের ব্যবহার নিয়ে ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্যের সমালোচনা টিআইবির

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
‘ধর্ষণ’ শব্দের ব্যবহার নিয়ে ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্যের সমালোচনা টিআইবির
সংগৃহীত ছবি

ধর্মান্ধতা ও ধর্মীয় অপব্যাখ্যাকে পুঁজি করে নারী ও কন্যাশিশুর বহুমাত্রিক অধিকার হরণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

তিনি বলেন, ‘আমাদের রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে যারা থাকে, তাদের আচরণে, কথায়-বার্তায়, চর্চায় কিন্তু আমরা নারীবান্ধব অবস্থা দেখতে পাই না। এটা খুবই দুঃখজনক বিষয়।’

রবিবার (১৬ মার্চ) জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে ‘নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা বন্ধ করুন, এখনই!’ শীর্ষক মানববন্ধনে এসব কথা বলেন ড. ইফতেখারুজ্জামান।

 

তিনি অভিযোগ করেন, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী ‘ধর্ষণ’ শব্দটি ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। যে প্রতিষ্ঠানের ওপর সবচেয়ে বেশি নারীর অধিকার হরণের প্রতিরোধ করার দায়িত্ব, সেই আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তথা পুলিশ; পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ‘ধর্ষণ’ শব্দটা ব্যবহার না করতে গণমাধ্যমকে যখন অনুরোধ করেন, তখন আমাদের অবাক হতে হয়। তাদের এই অবস্থানের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করতে হয়। কারণ এর মাধ্যমে ধর্ষকের সুরক্ষা দেওয়ার উপায় সৃষ্টি করে দেওয়া হচ্ছে।

কোনো অবস্থায় এটা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। এ বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করা উচিত।

প্রসঙ্গত, গত শনিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে একটি সংবাদপত্রের ভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী গণমাধ্যমে ‘ধর্ষণ’ শব্দটি ব্যবহার না করার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, ‘আমি দুটি শব্দ খুব অপছন্দ করি, এর মধ্যে একটি হলো ‘ধর্ষণ’।

আপনাদের কাছে অনুরোধ, এটা ব্যবহার করবেন না। আপনারা ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নিপীড়ন’ বলবেন। আমাদের আইনেও নারী ও শিশু নির্যাতন বলা হয়েছে। যে শব্দগুলো শুনতে খারাপ লাগে, সেগুলো আমরা না বলি।

খুনিকে চোর বলতে পারবেন না উল্লেখ করে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, পুলিশকে তো আমি আনসার বলতে পারব না।

পুলিশ পুলিশই। পুলিশ যেভাবে কলঙ্কিত করেছে নিজেদের, সে কারণে কি মানুষ বলেছে ‘পুলিশ’ শব্দটা ব্যবহার করা যাবে না? সেই পুলিশ কিভাবে ধর্ষণ শব্দটা ব্যবহার করা যাবে না, এ ধরনের মন্তব্য রাখতে পারে। সেটি আমাদের কাছে বোধগম্য নয়। ধর্ষণ ঘটনা আরো জোরালোভাবে প্রচারের জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পর নতুন বাংলাদেশে অতীতের চর্চার কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে মন্তব্য করেন ইফতেখারুজ্জামান। তিনি বলেন, দেশে নারী ও কন্যাশিশুর নির্যাতন ও ধর্ষণ নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি এর মাত্রা উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে। ঘরে-বাইরে, কর্মক্ষেত্র, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সর্বত্রই কন্যাশিশুসহ সব বয়সী নারী ভয়াবহ সহিংসতার শিকার হচ্ছেন। নৃশংসতার মাত্রা ও সংখ্যা বিবেচনায় নারীর প্রতি সহিংসতায় দেশবাসী আতঙ্কে আছে। এই পরিস্থিতি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

টিআইবির আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশনের সহকারী সমন্বয়ক সাইমুম মৌসুমীর সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরো বক্তৃতা করেন অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম ইন বাংলাদেশের (এএলআরডি) নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, মানবাধিকারকর্মী মহুয়া পাল, নাগরিক উদ্যোগের লাকী আক্তার প্রমুখ।

মন্তব্য

সাশ্রয়ী দামে আধুনিক ফার্নিচার সরবরাহ করবে সরকার : রিজওয়ানা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সাশ্রয়ী দামে আধুনিক ফার্নিচার সরবরাহ করবে সরকার : রিজওয়ানা
সংগৃহীত ছবি

সরকার সাশ্রয়ী দামে টেকসই ও আধুনিক ডিজাইনের ফার্নিচার সরবরাহের উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেছেন, ‘এজন্য বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফআইডিসি) আধুনিকায়ন করা হচ্ছে।’

রবিবার (১৬ মার্চ) সচিবালয়ে বিএফআইডিসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক সভায় এসব কথা জানান তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, ‘করপোরেশনের সব ফার্নিচারের ডিজাইন ও পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে।

ফলে এখন থেকে ক্রেতাদের পছন্দ মতো যেকোনো ডিজাইনের আসবাবপত্র তৈরি করা সম্ভব হবে।’

তিনি বলেন, ‘বিএফআইডিসিকে আধুনিক করতে প্রথমে সীমাবদ্ধতা চিহ্নিত করতে হবে। রাবার গাছের উৎপাদন বাড়াতে উন্নতমানের ক্লোন আনতে হবে। এ ছাড়া সুপারি পাতা, বাঁশ ও বেত দিয়ে পরিবেশবান্ধব পণ্য তৈরি করে সিঙ্গেল-ইউজ প্লাস্টিকের বিকল্প আনতে হবে।

আরো পড়ুন
ধোঁয়াশায় ঢালিউড নায়কদের পারিশ্রমিক

ধোঁয়াশায় ঢালিউড নায়কদের পারিশ্রমিক

 

সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, বিএফআইডিসির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মো. জহিরুল ইসলাম, পরিচালক (উৎপাদন ও বাণিজ্য) সাইফুল ইসলাম, পরিচালক (অর্থ) ড. মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান ভূঁইয়া, এনডিসি ও বিএফআইডিসির সচিব জাহান আরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ