গুম-হত্যার নেপথ্যে কে, জানালেন আইন উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
গুম-হত্যার নেপথ্যে কে, জানালেন আইন উপদেষ্টা
সংগৃহীত ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বিগত সরকারের আমলে সংগঠিত গুম ও হত্যা নিয়ে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়েছেন। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) এ পোস্ট দেন তিনি।

আসিফ নজরুল ওই পোস্টে লেখেন, ‘স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা নিজেই গুম ও হত্যার নির্দেশদাতা ছিলেন। সরাসরি তার নির্দেশে গুম ও হত্যার মতো ঘটনা ঘটেছে।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ) এক প্রতিবেদনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন সব ভয়ংকর তথ্য উঠে এসেছে।’

আরো পড়ুন
যেসব বিভাগে আজ ঝরতে পারে বৃষ্টি

যেসব বিভাগে আজ ঝরতে পারে বৃষ্টি

 

তিনি আরো লেখেন, ‘স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা নিজেই গুম ও হত্যার নির্দেশদাতা ছিলেন। তার সরাসরি নির্দেশে গুম ও হত্যার মতো ঘটনা ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ) এক প্রতিবেদনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন সব ভয়ংকর তথ্য উঠে এসেছে।

মঙ্গলবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এইচআরডব্লিউর এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক ইলেইন পিয়ারসনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন উল্লেখ করে তিনি লিখেন, ‘‘এ সময় তারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই বিপ্লবের ওপর একটি প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন। এই প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এইচআরডব্লিউর প্রতিনিধিদলটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার কর্মসূচি এবং দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি উন্নয়ন প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। এইচআরডব্লিউর এশিয়া প্রধান বলেন, ‘আপনারা এখন পর্যন্ত যে অগ্রগতি করেছেন তাকে আমরা সাধুবাদ জানাই।

’ জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান সময়ের মানবাধিকার পরিস্থিতি তুলে ধরে তিনি জানান, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ এখন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানবাধিকারের গুরুত্ব উপলব্ধি করছে।’’

আরো পড়ুন
স্বামীর গোপনাঙ্গ কর্তন, নির্মম প্রতিশোধের শিকার স্ত্রী

স্বামীর গোপনাঙ্গ কর্তন, নির্মম প্রতিশোধের শিকার স্ত্রী

 

পোস্টে তিনি আরো লিখেন, এইচআরডব্লিউ র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) বিলুপ্ত করার সুপারিশ তুলে ধরে বলেছে, গুম ও হত্যার জন্য দায়ী কর্মকর্তাদের অপরাধের জন্য জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিত। তিনি বলেন, ‘এখানে জবাবদিহিতা থাকা জরুরি।’

স্বৈরাচার শেখ হাসিনার শাসনামলের কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের যে প্রচেষ্টা ছিল- তার প্রশংসা করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘গত ১৬ বছর আপনাদের প্রতিবেদনগুলোতে ১৬ বছরের একনায়ক শাসনামলের ব্যাপক অপরাধ উন্মোচনে সহায়ক হয়েছে। র‌্যাব তাদের অপরাধের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছে, তবে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং গুমের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের ‘বিচারের মুখোমুখি হতে হবে এবং শাস্তি পেতে হবে।

আরো পড়ুন
‘হেডম থাকলে দেশে আসেন’, গোলাম রাব্বানীকে যা বললেন হাসনাত

‘হেডম থাকলে দেশে আসেন’, গোলাম রাব্বানীকে যা বললেন হাসনাত

 

পিয়ারসন বলেন, ‘২০০৯-২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে নিরাপত্তা বাহিনী রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত ছিল এবং তারা শাসক দলের ক্যাডারের মতো আচরণ করত।’তিনি আরও বলেন, ‘এ জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার প্রয়োজন।’

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আমরা উন্মুক্ততা এবং স্বচ্ছতায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সমস্ত সংস্কার সুপারিশ প্রকাশ করছি এবং জনগণকে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার নির্ধারণের সুযোগ দিচ্ছি। ১৬ বছরের দমন-পীড়ন এবং অপরাধের ক্ষতি পূরণ করা একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ হবে।’

আরো পড়ুন
সম্রাট-আরমানের বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

সম্রাট-আরমানের বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

 

এইচআরডব্লিউ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘গুমের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তারা হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে জানিয়েছেন যে শেখ হাসিনা বা সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তারা নিখোঁজ হওয়ার বিষয়ে জানতেন এবং কিছু ক্ষেত্রে হাসিনা সরাসরি গুম ও হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

আসছে নতুন দিবসের ঘোষণা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আসছে নতুন দিবসের ঘোষণা

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। শিগগির ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ দিবসটি পালনের প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। 

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আজই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণার প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি। 
 

মন্তব্য

নারী জেলেরা নিবন্ধন তালিকায় অগ্রাধিকার পাবেন : মৎস উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
নারী জেলেরা নিবন্ধন তালিকায় অগ্রাধিকার পাবেন : মৎস উপদেষ্টা
সংগৃহীত ছবি

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, মৎস্যজীবীদের তালিকায় অনেক অমৎস্যজীবী অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, এটা অন্যায়। তাই তালিকা এমনভাবে হালনাগাদ করা হবে যেন অন্যায়ভাবে কেউ তালিকায় প্রবেশ করতে না পারে। 

আজ রবিবার সকালে ভোলার মনপুরা উপজেলার ঢালচরে জেলেদের সঙ্গে জেলে নিবন্ধন হালনাগাদবিষয়ক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

নারী মৎস্যজীবীদের তালিকায় অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, নারী জেলেরা যেন দৃশ্যমান হয় তাদের যেন তালিকায় নাম থাকে এবং একই পরিবারে পুরুষ জেলে থাকলেও নারীদের অগ্রাধিকার দিতে চাই।

কোনো অমৎস্যজীবী তালিকায় প্রবেশ করতে না পারে তা কঠোরভাবে দেখা হবে। 

সরকারি চাকরিজীবীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনাদের জন্য প্রত্যন্ত অঞ্চল বলে কিছু থাকতে পারে না। মনপুরার জেলেরা ইলিশ মাছ দেশবাসীকে খাওয়াচ্ছে। আর সরকারি চাকরিজীবীরা এ অঞ্চলের মানুষদের সেবা দিবেন না তা হতে পারেনা।

 

প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, মহিষ অত্যন্ত মূল্যবান প্রডাক্ট। মহিষের মাংস গরুর মাংসের ঘাটতি পূরণ করতে পারে। মহিষ, ভেড়া লালন-পালনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন প্রয়োজনে এ অঞ্চলে ভেটেরিনারি চিকিৎসকদের মাধ্যমে পশু পাখির চিকিৎসা দেওয়া হবে। 

মৎস্য উপদেষ্টা বলেন, পানি থাকলে মাছ থাকবে।

নদী-নালা, খাল-বিল খননের অভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু খনন করার দায়িত্ব মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নয়। আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করব, তারা যেন খনন করে মৎস্যসম্পদকে রক্ষা করে। 

উপদেষ্টা বলেন, আমরা গবেষণা করে দেখেছি, আমাদের ব্যান পিরিয়ডে ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের ভূখণ্ডে প্রবেশ করে ইলিশ মাছ ধরছে। অথচ আমাদের জেলেরা ওই সময় বসে থাকে।

আর এই নিষেধাজ্ঞা এমনভাবে করা হচ্ছে, যেন ভারতীয় জেলেরা কোনোভাবেই আমাদের দেশ থেকে ইলিশ ধরতে না পারে। আর সেজন্যই নিষেধাজ্ঞা সময় ৫৮ দিন করা হয়েছে। 

তিনি আরো বলেন বেকার সমস্যা দূরীভূত করতে শুধু মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় একা পারবে না। সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তরুণরা আমাদের নতুন বাংলাদেশ দিয়েছে; আমরা যেন বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারি তার জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। 

নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্হান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ঢালচরের মানুষের কষ্টের কথা বিবেচনা করে এখানে ঘাট তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে এ অঞ্চলের মানুষ বিশেষকরে মৎস্যজীবীরা অনেক উপকৃত হবেন। 

তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারণা হলো, প্রত্যন্ত এলাকার উন্নয়ন। ঢাকায় বসে উন্নয়নের কথা বললে হবে না। যখন প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের মুখে হাসি ফোটানো যাবে তখনই হবে টেকসই উন্নয়ন। 

পরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা এবং নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা মনপুরার বিভিন্ন চরাঞ্চালের নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যে নিবন্ধিত কার্ড বিতরণ করেন।

মনপুরা উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মৎস্য দপ্তর আয়োজনে মনপুরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিখন বনিকের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) সুরাইয়া আখতার জাহান, মৎস্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক জিয়া হায়দার চৌধুরী, কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের বিএন স্টাফ অফিসার (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট সাব্বির আহমেদ, মৎস্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় উপপরিচালক নৃপেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, মৎস্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, মনপুরা উপজেলার মৎস্যজীবী ও মৎস্যজীবী প্রতিনিধি এসময় উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

এবার ৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
এবার ৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
ফাইল ছবি

এবার বাংলাদেশ পুলিশের চার ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। আজ রবিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পৃথক প্রজ্ঞাপন থেকে তাদের অবসরে পাঠানোর তথ্য জানা গেছে। এসব প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি।

পৃথক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন)-এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে এই চারজনকে অবসর প্রদান করা হলো।

অবসরে পাঠানো চার ডিআইজি হলেন- এন্টি টেররিজম ইউনিট কর্মরত ডিআইজি মো. নিশারুল আরিফ, নৌ পুলিশের কর্মরত ডিআইজি মো. আব্দুল কুদ্দুছ আমিন, হাইওয়ে পুলিশে কর্মরত ডিআইজি মো. আজাদ মিয়া, এনডিসি ও আমেনা বেগম।

তারা বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এর আগে এর আগে দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা তিন সচিব ও ২১ অতিরিক্ত সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার।

মন্তব্য

সচিব পদে পদোন্নতি পাচ্ছেন আরো ৯ কর্মকর্তা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সচিব পদে পদোন্নতি পাচ্ছেন আরো ৯ কর্মকর্তা
ফাইল ছবি

আরো ৯ কর্মকর্তাকে সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান। আগামী দু-একদিনের মধ্যে তাদের পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হবে।

আজ রবিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সিনিয়র সচিব এ কথা জানান।

তিনি বলেন, ‘আগামী এক-দুদিনের মধ্যে আরও ৯ জন কর্মকর্তাকে সচিব নিয়োগ দিয়ে ফাঁকা মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করা হচ্ছে।

অবসরে পাঠানো ডিসিদের মধ্যে আর্থিক কেলেঙ্কারি থাকলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবে বলেও জানিয়েছেন মো. মোখলেস উর রহমান। তিনি বলেন, যারা অর্থনৈতিক অপরাধ করেছেন বলে অভিযোগ আছে, সে ব্যাপারে বিভিন্ন সংস্থা এবং নিজস্ব ব্যবস্থায় যদি দেখা যায় ঘটনা সত্যি সত্যি ঘটেছে, শুধু সেই অভিযোগগুলো দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) পাঠানো হবে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ