আলোচিত-১০ (১১ ফেব্রুয়ারি)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার

সম্পর্কিত খবর

১০-১৫ শতাংশ হারে কমিশন গ্রহণ, শেখ সেলিমের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
১০-১৫ শতাংশ হারে কমিশন গ্রহণ, শেখ সেলিমের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

দেশের বিভিন্ন স্থানের ১৩০০ কোটি টাকার কাজে পছন্দের ঠিকাদারের কাছ থেকে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ হারে কমিশন গ্রহণ করার সুনির্দিষ্ট একটি অভিযোগ আমলে নিয়ে গোপালগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রবিবার (১৬ মার্চ) এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত শেখ হাসিনার প্রথম শাসনামলে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। এরপর টানা চারটি সংসদে ছিলেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি।

শেখ মুজিবের ভাগনে হওয়ার সুবাদে মন্ত্রিত্ব না থাকলেও স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকার, সড়ক পরিবহনসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঠিকাদারি কাজের বড় অংশ ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। বিশেষ করে বৃহত্তর ফরিদপুর, খুলনা, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ অঞ্চলের সব উন্নয়নকাজ ভাগবাটোয়ারা করতেন তিনি। বিনিময়ে মিলত ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কমিশন।

দুদক সূত্রে জানা যায়, সরকারি কাজের নিয়ম অনুযায়ী কোনো কাজের দরপ্রস্তাবের তথ্য গোপন থাকে।

 প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বাইরে অন্য কারো এটি জানার কথা নয়। কিন্তু শেখ সেলিম প্রতিটি উন্নয়নকাজের জন্য দরপ্রস্তাব জমা দেওয়া ঠিকাদারদের আর্থিক প্রস্তাবের তথ্য পেয়ে যেতেন এবং এরপরই কাজ দেওয়া ও কমিশন নেওয়ার সিন্ডিকেট তৈরি করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। গত ৫ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর বনানীতে শেখ সেলিমের বাসায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের পর ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে প্রায় ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ঠিকাদারি কাজের হিসাব মিলেছে। বনানীর বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া ওই নথিতে গোপালগঞ্জের ১১টি, চুয়াডাঙ্গার একটি, হবিগঞ্জের একটি, টাঙ্গাইলের একটি, ময়মনসিংহের একটি, ফরিদপুরের একটি, নাটোরের একটি, খুলনার তিনটি এবং রাজশাহীর দুটি প্যাকেজের দরপত্রের বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ রয়েছে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
 নথির পাতায় পাতায় বিভিন্ন সংকেতের মাধ্যমে নির্বাচিত ঠিকাদার, কাজ শেষ করার সময় ও কমিশনের হার উল্লেখ রয়েছে। ওই নথির অনুলিপিসহ একটি অভিযোগ দুদকে জমা হয়েছে।

মন্তব্য

সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিমানবাহিনী প্রধান
ফাইল ছবি

বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। শনিবার (১৫ মার্চ) তিনি যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে রওনা দেন।

বিমানবাহিনী প্রধান আগামী সোম ও মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্র সফর করবেন। আজ রবিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।

আইএসপিআর জানায়, সফরকালে বিমানবাহিনী প্রধান জাতিসংঘের সঙ্গে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সমন্বয় ও সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর মোতায়েনকৃত ইউনিটের কার্যক্রম ও সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা এবং ভবিষ্যতে জাতিসংঘে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর অবদান বৃদ্ধির লক্ষ্যে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও আলোচনা করবেন।

আইএসপিআর আরো জানায়, বিমানবাহিনী প্রধানের এই সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে জাতিসংঘের মধ্যে বিদ্যমান সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হবে। যা পেশাগত খাতে পারস্পরিক সহযোগিতার পরিধি সম্প্রসারিত করবে। সফর শেষে আগামী ২১ মার্চ দেশে প্রত্যাবর্তন করবেন তিনি।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবে চীনের লঙ্গি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবে চীনের লঙ্গি
ছবি : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

বিশ্বের বৃহত্তম সৌর প্যানেল প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান লঙ্গি বাংলাদেশে কার্যালয় চালু করার পাশাপাশি বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ রবিবার বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এ তথ্য জানিয়েছেন।

রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘ডিসেম্বরে বেশ কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় চীনা সৌর প্যানেল প্রস্তুতকারক বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা যাচাই করে দেখতে জন্য বাংলাদেশ সফর করেছেন।’

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দেশকে অর্থনৈতিক কেন্দ্রে পরিণত করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস চীনা কম্পানিগুলোকে তাদের উৎপাদন কেন্দ্র স্থানান্তরের জন্য আমন্ত্রণ জানানোর পর তারা এই সফর করেন।

রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘লঙ্গিসহ কমপক্ষে দুটি চীনা কম্পানি বাংলাদেশে অফিস এবং প্ল্যান্ট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘তারা (চীনা কম্পানি) খুব শিগগিরই বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবে।’

৫ আগস্ট শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসন ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে চীনা কম্পানিগুলো বাংলাদেশে বৃহত্তম বিনিয়োগকারী।

তিনি বলেন, ‘চীনের রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলটি শিগগিরই কার্যকর হওয়ার আশা করা হচ্ছে।

তাই কয়েক ডজন চীনা কম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য দাঁড়িয়ে গেছে।’

ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘চীনে প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন সরকারি সফর হবে দুই বিশ্বস্ত এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধুর মধ্যে ৫০ বছরের দীর্ঘ সম্পর্কের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’

অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগকারীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘যারা পশ্চিমা দেশগুলোতে পণ্য রপ্তানি করতে চান তাদের জন্য বাংলাদেশ একটি শীর্ষ উৎপাদন কেন্দ্র হতে পারে।’

তিনি চীনা হাসপাতালগুলোকে বাংলাদেশে ক্লিনিক স্থাপন বা যৌথ উদ্যোগে স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা তৈরির আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ প্রয়োজন। চীনা হাসপাতাল চেইনগুলোর এখন এখানে হাসপাতাল নির্মাণের অনন্য সুযোগ রয়েছে।’

রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘চীন দক্ষিণ চীনের কুনমিং শহরে চারটি হাসপাতাল বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছে। বাংলাদেশিদের একটি দল গত সপ্তাহে চিকিৎসার জন্য কুনমিং ভ্রমণ করেছে।’

রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বিশ্বের শীর্ষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম পিকিং ইউনিভার্সিটি।

চীন সফরের সময় অধ্যাপক ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করবে ওই ইউনিভার্সিটি। প্রধান উপদেষ্টা বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতাও দেবেন।’

বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ২৮ মার্চ চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দেখা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। বৈঠকের পর দুই দেশ একটি যৌথ বিবৃতি দেবে।

মন্তব্য

এক মাসের মধ্যে ইতালির ভিসা জটিলতা নিষ্পত্তির দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
এক মাসের মধ্যে ইতালির ভিসা জটিলতা নিষ্পত্তির দাবি
ছবি : কালের কণ্ঠ

২০২৩ সাল থেকে শুরু করে পর্যায়ক্রমে সব ভিসার যাচাই এক মাসের মধ্যে সম্পন্ন করার দাবি জানিয়েছেন ইতালির ভিসাপ্রত্যাশীরা।

রবিবার (১৬ মার্চ) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা। এ সময় দাবি পূরণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ইতালির ভিসাপ্রত্যাশীরা। দ্রুত সময়ের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে রেমিট্যান্স শাটডাউন ও আমরণ অবস্থান কর্মসূচি পালন করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ইতালির ভিসাপ্রত্যাশী লোটাস পারভেজ কামাল। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি ইতালির ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার ঢাকায় নিযুক্ত ইতালির রাষ্টদূতের সঙ্গে বসা প্রয়োজন। তাকে সরাসরি বলতে হবে যে  অতি দ্রুত ২০২৩ সাল থেকে শুরু করে পর্যায়ক্রমে সব ভিসার যাচাই এক মাসের মধ্যে সম্পন্ন করে সঠিক ওয়ার্ক পার্মিটে ভিসা প্রদান যেন করে। শুধু বৈঠক নয়, এটি যে করবে তা রাষ্ট্রদূতকে সংবাদ সম্মেলন করে নিশ্চিত করতে হবে।

এ ছাড়া ইতালি রাষ্ট্রদূত কারণ দেখিয়ে অপারগতা প্রকাশ করলে প্রয়োজনে ইতালি সফরের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা নিতে হবে। এ সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে ভিসার যত প্রকার জটিলতা আছে তা সমাধান করতে হবে।’

আরো পড়ুন
রমজানে সড়ক অবরোধ করে জনদুর্ভোগ না সৃষ্টির আহ্বান ডিএমপির

রমজানে সড়ক অবরোধ করে জনদুর্ভোগ না সৃষ্টির আহ্বান ডিএমপির

 

তিনি আরো বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন যেকোনো কর্মসূচি পালন করার আগে তাকে সমস্যার কথাগুলো এবং দাবিগুলো জানাতে, সেগুলো যদি যৌক্তিক দাবি হয়, আর সেই দাবি পূরণ না করলে তখন আন্দোলন করতে। আমরা তাকে দাবিগুলো জানিয়ে রাখলাম।

তিনি যদি দ্রুত দাবি বাস্তবায়ন না করে আমরা প্রবাসী ভাইদের নিয়ে এমন ভয়ংকর কর্মসূচি পালন করব যার প্রভাব বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর পড়বে। আমরা দেশপ্রেমিক এবং বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে কখনোই তা চাই না। কিন্তু যদি আমাদের বাধ্য করা হয় তাহলে সেই কর্মসূচিতে সহযোগিতা করবেন আমাদের প্রবাসী ভাইয়েরা। প্রবাসীদের কর্মসূচির ভয়াবহতা কী হতে পারে তা ২৪-এর গণ-আন্দোলনের স্বৈরাচার সরকার কে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা সব ভুক্তভোগী মনে করি এমন কোনো জটিলতা নেই যার কোনো সমাধান নেই।
এই কূটনৈতিক সমস্যা কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা সম্ভব। দরকার সমাধানের জন্য সঠিক উদ্যোগ গ্রহণ করা। আমাদের জন্য সরকার কাজ করবে সেই আশা প্রধান উপদেষ্টার ওপর রাখতেছি। আমরা কোনো প্রকার রোড ব্লক অথবা আন্দোলন-মানববন্ধন চাই না। আমরা শুধু সুষ্ঠু সমাধান চাই।’

আরো পড়ুন
ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেবে চীনের বিশ্ববিদ্যালয়

ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেবে চীনের বিশ্ববিদ্যালয়

 

সংবাদ সম্মেলনে আরেক ভিসাপ্রত্যাশী রিয়াজ হোসেন বলেন, ‘২০২৩ সালের আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত কোনো প্রকার নিষ্পত্তি ছাড়াই ভিসা আটকে আছে। এলোমেলো ভাবে ভিসা দিচ্ছে দূতাবাস। আমরা এর শান্তিপূর্ণ সমাধান চাই। বাংলাদেশের প্রবাসী কমিউনিটির সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তারা আমাদের এ দুঃসময়ে সহযোগিতা করতে চায়। সরকার দ্রুত সময়ে ভিসা সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ না নিলে রেমিট্যান্স শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করবে প্রবাসীরা। আমরা লক্ষাধিক ভুক্তভোগী এবং তাদের পরিবারকে নিয়ে আমরণ অবস্থান কর্মসূচি পালন করব।’ 

সংবাদ সম্মেলনে ইতালির ভিসাপ্রত্যাশী মাসুদ হাওলাদার, আতিকুর রহমান, আবু সুফিয়ানসহ শতাধিক ভিসাপ্রত্যাশী উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ