৩১৩ জনকে ডিঙিয়ে আগাম জামিন পেলেন সেই সাজ্জাদের স্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
৩১৩ জনকে ডিঙিয়ে আগাম জামিন পেলেন সেই সাজ্জাদের স্ত্রী
সংগৃহীত ছবি

চট্টগ্রামের কুখ্যাত সন্ত্রাসী সাজ্জাদ যিনি কিছুদিন আগে গ্রেপ্তার হয়েছেন এবং গ্রেপ্তার পরবর্তী সময়ে তার স্ত্রী শারমীন আক্তার তামান্না ‘কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে আদালত ও জামিন’ কিনে নেওয়ার কথা বলে দেশের আইন ও নিরাপত্তা সংস্থাকে রীতিমতো অপমানের চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীতি করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন সাংবাদিক জুলকার নাইন সায়ের। উপস্থাপিত তথ্য-প্রমাণে দেখা গেছে, ৫৪৭টি মামলার আগাম জামিনের শুনানিতে বিচারক ১৫০ নম্বর পর্যন্ত শুনানির পর ৩১৩ জনকে ডিঙিয়ে ৪৬৩ নম্বরে থাকা তামান্না শারমিনের সিরিয়ালে চলে যান।

বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে সায়ের এ কথা জানান। সায়ের তার পোস্টে বলেন, তামান্নাকে আজ আগাম জামিন দিয়েছে হাইকোর্ট।

আরো পড়ুন

বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন চায় ইসলামী আন্দোলন

বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন চায় ইসলামী আন্দোলন

 

তিনি তার পোস্টে আরো বলেন, আশ্চর্যের বিষ‍য় হলো আজ বিজয় ৭১ ভবনের ২৫ নম্বর কোর্টে (৯ম তলায়, বিচারপতি মো. মাহবুব উল আলম এবং বিচারপতি মো. হামিদুর রহমান পরিচালিত) ৫৪৭টি মামলার আগাম জামিনের শুনানি থাকলেও দুপুর ১.১৫ মিনিট পর্যন্ত সিরিয়াল নম্বর ১৫০ পর্যন্ত শুনানি চলে এবং তারপরই বিচারক, সাজ্জাদের স্ত্রী 'শারমীন আক্তার তামান্না'র মামলায় চলে যান এবং ১ মিনিটের মধ্যেই জামিন মঞ্জুর করে দেন। এরপর তিনি দ্রুততার সঙ্গে আরো কয়েকটি মামলার শুনানি শেষ করেন।

হাইকোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য বলছে, এই কোর্ট ৫৪৭টির মধ্যে মাত্র ৬৩টি মামলার শুনানি করেন আজ এবং ২০ এপ্রিলের আগে আজই কোর্টের শেষ কার্যদিবস ছিল। একই আদালত আজ আওয়ামী লীগের উল্লেখযোগ‍্যসংখ‍্যক নেতাকর্মীকেও আগাম জামিন দেন বলে সূত্রের বরাতে জানা যায়।

আরো পড়ুন
সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে আটক করল বিএসএফ

সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে আটক করল বিএসএফ

 

সাধারণত আদালত গুরুত্ব বিবেচনায় অর্থাৎ সচরাচর কারো জটিল রোগ বা আপনজন মারা গেলে তখল মূল সিরিয়াল ভেঙে যেকোনো একটি সিরিয়ালের মামলা ধরতে পারে। কিন্তু ১৫০'র পর, ৪৬৩ নম্বরে থাকা তামান্না পারভিনের মামলা ঠিক কোন যৌক্তিকতায় ১ মিনিটে শুনানি শেষ করে আগাম জামিনের সিদ্ধান্ত দিয়ে দেওয়া হলো?
 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ছাত্র প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে মিডিয়া ট্রায়ালের অভিযোগ তুহিন ফারাবীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ছাত্র প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে মিডিয়া ট্রায়ালের অভিযোগ তুহিন ফারাবীর
সংগৃহীত ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুহাম্মদ তুহিন ফারাবী অভিযোগ করেছেন, একটি সুপরিকল্পিত চক্র ছাত্র উপদেষ্টা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে জনমনে আস্থা নষ্ট করার উদ্দেশ্যে ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ এবং ‘হিংসাত্মক প্রপাগান্ডা’ চালাচ্ছে। 

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ অভিযোগ করেন।

আরো পড়ুন
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে ফ্যাসিবাদ আর ফিরবে না : এ্যানি (ভিডিওসহ)

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে ফ্যাসিবাদ আর ফিরবে না : এ্যানি (ভিডিওসহ)

 

তুহিন ফারাবীর ভাষ্য মতে, ‘জনগণের ওপর থেকে ছাত্র উপদেষ্টা ও ছাত্র প্রতিনিধিদের আস্থা নষ্ট করতেই একটি চক্র সুপরিকল্পিতভাবে আমাদেরকে মিডিয়া ট্রায়াল ও হিংসাত্মক প্রপাগান্ডার সম্মুখীন করছে। ছাত্রদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করে নেতৃত্ব দুর্বল করার অপচেষ্টা চলছে।

তিনি আরো বলেন, ‘গত কয়েক মাসে কিছু স্বার্থান্বেষী নেতা আমাদের সামনে অযৌক্তিক শর্ত রেখেছিলেন। আমরা যদি তাদের ইচ্ছানুযায়ী চলতাম, হয়তো দলগতভাবে এই প্রপাগান্ডার মুখোমুখি হতাম না।’

স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘শুরুতে আমাদেরকে জামায়াত-শিবিরপন্থী বলে অপপ্রচার চালানো হয়েছিল। বলা হয়েছিল, আমরা নাকি তাদের বেশি সুযোগ দিয়েছি।

এসব সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং প্রয়োজনে আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সামনে আনব ইনশাআল্লাহ।’

প্রপাগান্ডার জবাবে তুহিন ফারাবী বলেন, ‘ভালো-মন্দ সব কিছু আল্লাহর ওপর সোপর্দ করলাম। এসব প্রপাগান্ডার সামান্যতম সত্যতা থাকলে, আমি চাই আমাকে বায়তুল মোকাররমের সামনে প্রকাশ্যে ফাঁসি দেওয়া হোক।’

আরো পড়ুন
যুবলীগ নেতার নাম প্রস্তাব করায় ওয়ার্ড বিএনপির কাউন্সিল স্থগিত

যুবলীগ নেতার নাম প্রস্তাব করায় ওয়ার্ড বিএনপির কাউন্সিল স্থগিত

 

তুহিন ফারাবী দেশের সৎ ও তথ্যনির্ভর সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আশা করি, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আমার বিষয়ে যথাযথ তদন্ত করবে।

৫ আগস্টের পর আমার কোনো সম্পদ অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে কি না, সেটি খতিয়ে দেখা হোক।’

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র রাজনীতির ভূমিকাকে কেন্দ্র করে বিতর্ক ও সমালোচনা চলছে। বিভিন্ন পক্ষের অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগের মধ্যেই ছাত্রনেতাদের ভূমিকা নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে মুহাম্মদ তুহিন ফারাবীর এই বক্তব্যকে অনেকে ছাত্ররাজনীতির স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতার পক্ষে শক্ত বার্তা হিসেবে দেখছেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ফেসবুক আইডি ফিরে পেলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফেসবুক আইডি ফিরে পেলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
সংগৃহীত ছবি

জনপ্রিয় অ্যাক্টিভিস্ট ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক পিনাকী ভট্টাচার্য সম্প্রতি তার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজটি পুনরুদ্ধার করেছেন। কয়েক দিন আগে অজ্ঞাত কারণে তার পেজটি ডিজেবল হয়ে যায়, যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা হয়।

পেজ ফিরে পাওয়ার পর এক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন :
‘যতবারই হত্যা করো
আবার জন্মাব
লিখব নতুন ইতিহাস।’

তারপর যোগ করেন, ‘ফিরে এসেছি আবার’ এবং স্লোগান ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’।

পিনাকী ভট্টাচার্য তার বিশ্লেষণধর্মী পোস্ট, সরকার ও সমাজ নিয়ে সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি এবং সক্রিয় অনলাইন উপস্থিতির জন্য পরিচিত। তার ফেসবুক পেজে লক্ষাধিক অনুসারী রয়েছে, যারা নিয়মিত তার লেখালেখি ও লাইভ ভিডিওর মাধ্যমে মতামত জানতে উৎসাহী।

পেজ ডিজেবল হওয়ার ঘটনায় অনেক অনুসারী উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। তবে এখন তিনি আবার সক্রিয়ভাবে লিখতে শুরু করেছেন, যা তার সমর্থকদের মাঝে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে।

মন্তব্য

সন্তোষ শর্মা ইস্যুতে যে ‘নসিহত’ রফিকুল মাদানীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সন্তোষ শর্মা ইস্যুতে যে ‘নসিহত’ রফিকুল মাদানীর
সংগৃহীত ছবি

জেলখানায় আলেমদের ব্যাপারে খোঁজখবর এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে বিশেষ অবদান রাখায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও এর ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রশংসা করেছেন তরুণ আলেম রফিকুল ইসলাম মাদানী। তবে চলমান সন্তোষ শর্মা ইস্যুতে দলটিকে পরামর্শ দিয়ে কিছু কথা বলেছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে রফিকুল ইসলাম মাদানী তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে করা এক পোস্টে এসব কথা বলেন। তার পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

আমি যখন জেলখানায় ছিলাম, সেই সময় যেই দল বা দলের লোকেরা আমার ও আমার পরিবারের সবচেয়ে বেশি খোঁজখবর রেখেছে, সেই দলটির নাম জামায়াতে ইসলামী।

শুধু আমি নই, অনেক মজলুম আলেমের খোঁজখবর রাখার এবং সহযোগিতা করার সাক্ষী আমি নিজে। জেলে আমি ও আমিরে জামায়াত কাছাকাছি ছিলাম। তিনি মাঝে মাঝে আমার রুমে হাদিয়া পাঠাতেন—এটা ছিল আমাদের প্রতি তাদের ভালোবাসা। আমি হেফাজতের আলেমদের বলতাম, ‘দেখেছেন জামায়াতের দূরদৃষ্টি!’

যে যতটুকু করেছে, ততটুকু বলাটা আমার নৈতিক দায়িত্ব; এখানে আমার কোনো দ্বিধা নেই।

যারা ২৪-এর বিপ্লবের প্রকৃত চিত্র জানে, তারা নিশ্চয়ই স্বীকার করবে যে শাহাদাত পিয়াসী ছাত্রশিবিরের অবদান ছিল সবচেয়ে বেশি। অন্য ছাত্রসংগঠনগুলোর অবদান অবশ্যই আছে, তবে শেষ সময়ের মূল চ্যালেঞ্জটা ছাত্রশিবির নিয়েছিল। জামায়াতে ইসলামী এই জাতিকে সাদিক কায়েমের মতো তরুণ তুর্কি উপহার দিয়েছে। সেই জায়গা থেকেই আপনাদের মঙ্গল কামনায় কথাগুলো বলছি।

আরো পড়ুন
মুসলিম সভ্যতার ১০ প্রাচীন নগরী

মুসলিম সভ্যতার ১০ প্রাচীন নগরী

 

যে সন্তোষ শর্মা আমাকে, শায়খ হারুন ইজহার হাফিজাহুল্লাহ এবং আরো অনেক আলেমকে রিমান্ডে নির্যাতন করেছে, সে যে বাংলাদেশের এক চিহ্নিত ‘র’-এর এজেন্ট—এটা কে না জানে! তাকে দাওয়াতি সেমিনারে আমন্ত্রণ জানানো হলে, আমাদের মনে কষ্ট আসাটাই স্বাভাবিক। যারা আমাদের সহযোগিতা করেছে, তাদের আমরা যখন আমাদের নির্যাতনকারীদের সম্মানের সঙ্গে ক্তব্য দিতে দেখি, তখন তা অত্যন্ত কষ্টদায়ক হয়—যা সহজে বোঝানো যায় না।

তাই এই সমালোচনাকে বিনা ব্যাখ্যায় মূল্যায়ন করবেন বলে আশা করি। এটাও মনে রাখবেন—এই ভারতীয় গোষ্ঠী কখনো আপনাদের ক্ষমতায় দেখতে চাইবে না। যতই তাদের সঙ্গে মিল দেওয়ার চেষ্টা করেন, কোনো লাভ হবে না।

বরং তাদের সঙ্গে ওঠাবসা আপনাদের প্রতি দেশের মানুষের ভালোবাসা কমিয়ে দেবে। এমনকি আপনাদের দলের অনেকেও এই বিষয়টা সমর্থন করবেন না।

তাই নুরুজ্জামান নোমানী ভাইসহ যারা একপাক্ষিকভাবে এ ধরনের কাজকে সমর্থন করছেন এবং সমালোচকদের বিরুদ্ধে লেখালেখি করছেন—তাদের অনুরোধ করব এসব বন্ধ করুন।

জামায়াত নেতাদের বলছি—সতর্ক থাকুন, এদের থেকে দূরে থাকুন এবং হিতাকাঙ্ক্ষীদের সমালোচনাকে গুরুত্ব দিন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
আসিফ মাহমুদ।

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ভূঁইয়া। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এক ফেসবুক পোস্টে ক্ষমা চান তিনি। এ সময় আসিফ মাহমুদ জানান, তার বাবার নামে করা ঠিকাদারি লাইসেন্সটি বাতিল করা হয়েছে।

ওই ফেসবুক পোস্টে আসিফ মাহমুদ বলেন, আমার বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

গতকাল রাত ৯টার দিকে একজন সাংবাদিক কল দিয়ে আমার বাবার নামে ইস্যুকৃত ঠিকাদারি লাইসেন্সের বিষয়ে জানতে চাইলেন। বাবার সাথে কথা বলে নিশ্চিত হলাম তিনি জেলা পর্যায়ের (জেলা নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ার এর কার্যালয় থেকে ইস্যুকৃত) একটি লাইসেন্স করেছেন।

নিজের বাবার পরিচয় দিয়ে উপদেষ্টা আসিফ বলেন, আমার বাবা একজন স্কুল শিক্ষক। আকুবপুর ইয়াকুব আলী ভুঁইয়া পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।

স্থানীয় একজন ঠিকাদার কাজ পাওয়ার সুবিধার্থে বাবার পরিচয় ব্যবহার করার জন্য বাবাকে লাইসেন্স করার পরামর্শ দেন। বাবাও তার কথায় জেলা নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ার থেকে একটি ঠিকাদারি লাইসেন্স করেন।

তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রের যেকোন ব্যক্তি ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে যেকোন লাইসেন্স করতেই পারে। তবে আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বরত থাকা অবস্থায় বাবার ঠিকাদারি ব্যবসায় জড়ানো স্পষ্টভাবেই কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট।

বিষয়টি বোঝানোর পর আজ বাবার আবেদনের প্রেক্ষিতে লাইসেন্সটি বাতিল করা হয়েছে। বাবা হয়তো কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্টের বিষয়টি বুঝতে পারেন নি, সেজন্য বাবার পক্ষ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

লাইসেন্স গ্রহণ ও বাতিলের মধ্যবর্তী সময়ে উক্ত লাইসেন্স ব্যবহার করে কোনো কাজের জন্য আবেদন করা হয়নি বলে জানিয়েছেন আসিফ মাহমুদ।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ