ঢাকা, সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫
৩ চৈত্র ১৪৩১, ১৬ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫
৩ চৈত্র ১৪৩১, ১৬ রমজান ১৪৪৬

প্রথমার্ধে তিন গোল বাংলাদেশের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
প্রথমার্ধে তিন গোল বাংলাদেশের
দুই গোলদাতা শেখ মোরসালিন ও রাকিব হোসেন।

১৪ বছরের অপেক্ষা শেষ করার হাতছানি। অথচ শুরুটা হলো হতাশায়। বঙ্গবন্ধু সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের আজকের ম্যাচে প্রথমে গোল করে এগিয়ে গেলো ভুটান। কিন্তু এরপরই যেন জেগে উঠলো বাংলাদেশ।

 শুরুটা করলেন মোরসালিন, বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত এক গোলে। এরপর আরও দুই গোল দিয়ে সাফের সেমিতে এক পা দিয়ে রেখেছে হাভিয়ের ক্যাবরেরা শিষ্যরা।

জামালদের শুরুটা ছিল দুঃস্বপ্নের। ম্যাচের ১২ মিনিটে গোল হজম করে বসে তারা।

নামগিলের গোলে ভুটান শুরুতে এগিয়ে গেলেও বাংলাদেশ মোরসালিনের গোলে সমতা ফেরায় ২২ মিনিটে। ৩০ মিনিটে ভুটানের আত্মঘাতী গোলে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। তৃতীয় গোলটিও পেয়ে যায় ৩৬ মিনিটে। বাংলাদেশ এগিয়ে ৩-১ ব্যবধানে।
 

ম্যাচের শুরুতে আক্রমণে গিয়ে গোলের সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় মিনিটে শেখ মোরসালিনের কাটব্যাক থেকে সোহেল রানা জোরালো শট নিয়েছিলেন। কিন্তু গোলকিপার গেইলশেন জাংপো জায়গায় দাঁড়িয়ে এক ড্রপে সেটি তালুবন্দি করলে হতাশ হতে হয় তাদের। ৯ মিনিটে ভুটানও আক্রমণে গিয়েছিল। কিন্তু ডি বক্সের প্রান্ত থেকে শেরুব দর্জির জোরালো শট শুয়ে পড়ে তালুবন্দি করেছেন গোলকিপার জিকো।

তার পর ১২ মিনিটে ভুটানের এগিয়ে যাওয়া। বক্সের বাইরে থেকে তপু বর্মণকে কাটিয়ে তিশেল থ্রিম নামগিল জোরালো শটে জিকোকে পরাস্ত করেছেন। ১৮ মিনিটে দ্বিতীয় গোলও পেতে পারতো ভুটান। নিমা ওয়াংদি দু’জনকে কাটিয়ে বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শট নিলেও সেটি ক্রসবারে লেগে প্রতিহত হয়েছে।

বাংলাদেশ সমতা ফেরায় ২২ মিনিটে। আগের ম্যাচের তৃতীয় গোলদাতা শেখ মোরসালিন দারণ এক শটে দলকে ম্যাচে ফিরিয়েছেন। রাকিবের পাসে বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া মোরসালিন বাঁ পায়ের বুলেট গতির শট মুহূর্তেই ভুটানের জাল কাঁপিয়েছে। আক্রমণে যাওয়া বাংলাদেশ এগিয়ে যায় ৩০ মিনিটেই। এই গোলটিরও নেপথ্যেও ছিলেন মোসরাসিল। মোরসালিনের ক্রসে রাকিবের রিসিভ করার পর ভুটানের মান্থশো জিগমের শরীরে লেগে জড়িয়ে যায় জালে।
 
৩৬ মিনিটে রাকিবের দুর্দান্ত গোলে ব্যবধান বাড়ে আরও। একক প্রচেষ্টায় বক্সে ঢুকে প্রায় বাইলাইনের কাছাকাছি থেকে শট নিয়েছিলেন তিনি। পরে তা বাম প্রান্তের পোস্টের ভেতরে লেগে জড়িয়ে যায় জালে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

হামজাকে দেখতে ছুটে এসেছেন তারা

রানা শেখ, সিলেট থেকে
রানা শেখ, সিলেট থেকে
শেয়ার
হামজাকে দেখতে ছুটে এসেছেন তারা
সংগৃহীত ছবি

এর আগেও তিনি এসেছেন। তবে নিরবে-নিভৃতে সময় কাটিয়ে আবার ফিরে গেছেন ইংল্যান্ডে। কিন্তু এবার তার আগমণ ঘটা করে, ঘোষণা দিয়েই। তাই হামজা চৌধুরীকে বরণ করতে হবিগঞ্জের বাহুবলের স্নানঘাট গ্রামে এখন সাজ সাজ রব।

যেন উৎসবের আমেজ। ইংল্যান্ড থেকে আজ সোমবার সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে নেমে হামজা সরাসরি চলে যাবেন হবিগঞ্জে। যেকারণে সিলেটে তার নেই কোনো কার্যক্রম। তাই বলে ভক্তকুল তো বসে রইবে না! বিমানবন্দরে হামজাকে বরণ করতে দূর-দুরান্ত থেকে ফুটবলপ্রেমীরা হাজির হয়েছেন সিলেট জেলা শহরে।
কাছ থেকে দেখার সুযোগ লুফে নিতে চান তারা।

সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে সরব বাংলাদেশ ফুটবল আল্ট্রাস গ্রুপ। দেশের মাটিতে বাংলাদেশের খেলা হলেই গ্যালারিতে তাদের উন্মাদনা দেখা যায়। হামজাকে এয়ারপোর্টে বরণ করতে গ্রুপের সদস্যরা দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সিলেটে এসেছেন আগেভাগেই।

সিলেটে অনেক স্থানীয় ফুটবল সমর্থকও তাদের গ্রুপের সদস্য। সোমবার সকালে অন্তত এক শ সমর্থক নিয়ে এয়ারপোর্টে যাবে গ্রুপটি। 

গ্রুপের একজন বলেছেন, ‘আমরা অনেক আগে থেকেই পরিকল্পনা করেছিলাম। এ জন্য রবিবার সকাল বেলা রওনা দিয়ে আগেভাগে সিলেট এসেছি। এত বড় তারকাকে একনজর দেখার জন্য আমরা বিভিন্ন জেলা থেকে এসেছি।

কেউ ঢাকা, কেউ কিশোরগঞ্জ আবার কেউ এসেছে নরসিংদী থেকে।’

হামজার আগমণে সিলেটের স্থানীয়দের মধ্যে রোমাঞ্চের ঢেউ খেলে যাচ্ছে। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা ফুটবলার যে তাদের সিলেটে পা রেখে তারপর হবিগঞ্জে যাবেন। একসময় আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ ও মুক্তিযোদ্ধা ক্রীড়া সংসদের গোলরক্ষকের দায়িত্ব পালন করা সিলেটের খালেদ আহমেদ বলেছেন, ‘সরাসরি হবিগঞ্জে চলে যাবে তাই সিলেটে কোনো আয়োজন নেই। তবে মানুষের মধ্যে আগ্রহ আছে। দেখবেন অনেকেই এয়ারপোর্টে চলে যাবে তাকে দেখতে। এই সুযোগ তো কেউ হাতছাড়া করতে চাইবে না। তবে এখানে কোনো কার্যক্রম থাকলে আমাদের ভালো লাগতো।’

হামজা এবার আসছে বাংলাদেশের একজন হয়ে। ফুটবলের সবুজ গালিচায় দাপিয়ে বেড়াবেন লাল-সবুজের জার্সি গায়ে। আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা। ২৫ মার্চ শিলংয়ে ভারতের বিপক্ষে প্রথমবার বাংলাদেশের হয়ে খেলবেন তিনি। তার আগে আজ সোমবার থেকেই শুরু হচ্ছে হামজার অভিষেকের দিন গণনা।

মন্তব্য

চেলসিকে হারিয়ে লিভারপুলের সঙ্গে ব্যবধান কমাল আর্সেনাল

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
চেলসিকে হারিয়ে লিভারপুলের সঙ্গে ব্যবধান কমাল আর্সেনাল
আর্সেনালের জয়ের নায়ক মিকেল মেরিনো। ছবি : এক্স থেকে

বল পজিশনের সঙ্গে পাসেও এগিয়ে ছিল চেলসি। তবে ম্যাচ জিততে যা প্রয়োজন সেই গোলটাই করতে পারেনি ব্লুজরা। ফল হিসেবে তাই আর্সেনালের কাছে ১-০ ব্যবধানের পরাজয় দেখতে হয়েছে তাদের।

এতে প্রিমিয়ার লিগে সর্বশেষ তিন ম্যাচে জয় না পাওয়া আর্সেনাল জয়ে ফিরেছে।

এ জয়ে শীর্ষ থাকা লিভারপুলের সঙ্গে পয়েন্টের ব্যবধান ১২ তে নামিয়ে এনেছে গানাররা। সমান ২৯ ম্যাচে লিভারপুলের ৭০ পয়েন্টের বিপরীতে ৫৮ পয়েন্ট কোচ মিকেল আর্তেতার দলের। অন্যদিকে সবমিলিয়ে সর্বশেষ ৪ ম্যাচে জয় পাওয়া চেলসির পয়েন্ট ৪৯।

আজ ঘরের মাঠে শুরুতেই এগিয়ে যায় আর্সেনাল।

এমিরেটস স্টেডিয়ামের সমর্থকদের উল্লাসে মাতান মিকেল মেরিনো। ম্যাচের ২০ মিনিটের সময় তার হেড প্রতিপক্ষের জাল খুঁজে নেয়। গোলটিতে সহায়তা করেন কর্নার কিক নেওয়া আর্সেনালের অধিনায়ক মার্টিন ওডেগার্ড।

ম্যাচে ফিরতে সুযোগ পেয়েছিল চেলসি।

তবে ৩৭ মিনিটে চেলসি সমতাসূচক গোল পেলে সেটার দায় আর্সেনালের গোলরক্ষক ডেভিড রায়ার কাঁধেই পড়ত। কেননা মার্ক কুকুরেয়ার সোজাসুজি শট ধরতে গিয়ে রায়ার ফসকে গিয়েছিল। বলটি দূরের পোস্টের পাশ দিয়ে চলে যাওয়ায় বেঁচে যায় আর্সেনাল।

পরে তেমন কোনো বড় সুযোগ তৈরি করতে পারেনি চেলসি। উল্টো ৬০ মিনিটে আরেকটি গোল হজমের দ্বারপ্রান্তে ছিল।

মেরিনোর ভলি যদি কোনোরকমে সেভ না দিতেন চেলসির গোলরক্ষক রবার্ট সানচেস। সে যাত্রায় চেলসিকে বাঁচালেও হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাকেও।

মন্তব্য

২ বছরের বেশি সময় পর মাঠে নেমে লাল কার্ড দেখলেন ডেলে আলী

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
২ বছরের বেশি সময় পর মাঠে নেমে লাল কার্ড দেখলেন ডেলে আলী
কোমোর হয়ে অভিষেক ম্যাচ খেলতে নেমে লাল কার্ড দেখেছেন ডেলে আলি। ছবি : সংগৃহীত

মাঠে ফিরতে পেরে খুুশি হয়েছেন ডেলে আলি। তবে ফেরাটা কি তার সুখকর হয়েছে। এক শব্দে বললে ‘না’। হবে কী করে? দীর্ঘ ২ বছরের বেশি সময় পর মাঠে নেমে যে লাল কার্ড দেখেছেন ইংল্যান্ডের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার।

গতকাল এসি মিলানের বিপক্ষে মাঠে ফেরেন ডেলে আলী। বদলি নেমে কোমোর হয়ে মাত্র ১০ মিনিট খেলতে পেরেছেন তিনি। ইতালিয়ান ক্লাবের হয়ে অভিষেক ম্যাচ খেলতে নেমে বড় ভুল করে বসেন তিনি। অযথা, ৯০ মিনিটের সময় পেছন থেকে প্রতিপক্ষের মিডফিল্ডার রুবেন লোফটাস-চেকের গোড়ালিতে আঘাত করেন তিনি।

শুরুতে রেফারি হলুড কার্ড দেখালেও পরে ভিএআরে লাল কার্ডে মাঠ ছাড়েন ২৮ বছর বয়সী মিডফিল্ডার।  

ডেলে আলীর লাল কার্ডের সময় ২-১ ব্যবধানে পিছিয়ে ছিল কোমো। পরে তার এমন দুঃসংবাদে ম্যাচে ফেরার আশাও শেষ হয়ে যায়। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে আতাস্পোরের বিপক্ষে বেসিকতাসের হয়ে খেলেন তিনি।

গত দেড় বছরের চুক্তিতে কোমোয় যোগ দেন ডেলে আলী।

অভিষেক ম্যাচ রাঙাতে নেমে লাল কার্ড দেখলেন। লাল কার্ড দেখলেও মাঠে ফিরতে পেরে খুশি হয়েছেন ডেলে আলি। টটেনহামের সাবেক মিডফিল্ডার নিজের সামাজিক মাধ্যম ইস্টাগ্রামে বলেছেন, ‘কোনো না কোনোভাবে ২ বছরেরও বেশি সময় পর মাঠে ফেরার ঘোষণাটা দিতে চেয়েছিলাম। এটি একটা লক্ষ্য নিয়ে হতে পারত।

সে যাই হোক মাঠে ফিরতে ভালো লাগছে।’

মন্তব্য

সোহান-সাদমানের সেঞ্চুরিতে হেসেছে তাদের দলও

ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রীড়া ডেস্ক
শেয়ার
সোহান-সাদমানের সেঞ্চুরিতে হেসেছে তাদের দলও
সোহান-সাদমান আজ দুজনই সেঞ্চুরি পেয়েছেন। সৌজন্য ছবি

সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিলেন নুরুল হাসান সোহান। তার দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতেই আজ জয়ে ফিরেছে ধানমণ্ডি স্পোর্টস ক্লাব। টুর্নামেন্টের তৃতীয় জয় পাওয়ার ম্যাচে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবকে ৯৭ রানে হারিয়েছে ধানমণ্ডি।

বড় জয় পাওয়ার ম্যাচে শুরুটা ভালো ছিল না ধানমণ্ডির।

প্রথমে ব্যাটিং করতে নেমে ৪৫ রানে ৩ উইকেট হারায় দলটি। বিপদটা আরো বাড়ে ওপেনিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করা হাবিবুর রহমান ব্যক্তিগত ৪৫ রানে রান আউট হলে। এতে ৭৬ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে ধানমণ্ডি।

সেখান থেকে দলকে ২৭৭ রানের সংগ্রহ এনে দেন সোহান।

তাকে অবশ্য যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার সানজামুল ইসলাম। স্পিনার পরিচয়কে কিছু সময়ের জন্য আড়ালে রেখে ৪০ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। এতে পঞ্চম উইকেটে ১১৩ রানে জুটি গড়ার সুযোগ পান সোহান। 
সঙ্গী আউট হলেও নিজের সহজাত খেলায় কোনো পরিবর্তন আনেননি সোহান।
শেষ পর্যন্ত ১৩১ বলে ১৩২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন তিনি। ১৩ চার ও ৪ ছক্কার ইনিংসে পরে ম্যাচসেরাও হয়েছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার।

২৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৮০ রানেই অলআউট হয় শাইনপুকুর। প্রতিপক্ষকে অল্পতে অলআউট করতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন ব্যাটিংয়ের সময় ৪০ রান করা সানজামুল। তার ৪ উইকেটের বিপরীতে ৩ উইকেট নিয়েছেন কামরুল ইসলাম রাব্বি।

শাইপুকুরের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রান করেছেন রহিম আহমেদ।

সাদমানের সেঞ্চুরিতে হ্যাটট্রিক জয় অগ্রণী ব্যাংকের

সোহানের মতো অপরাজিত সেঞ্চুরি করেছেন সাদমান ইসলামও। তার সেঞ্চুরিতে আজ হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছে অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব। ৭ উইকেটের টানা তৃতীয় জয়টি এসেছে রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে।

বিকেএসপির ৪ নম্বর মাঠে ২৬১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা দারুণ করেন দুই ওপেনার সাদমান-ইমরানুজ্জামান। ৫২ রানের জুটি গড়েন দুজনে। দ্বিতীয় উইকেটে ইমরুল কায়েসের সঙ্গে ৮৬ রানের জুটি গড়ে দলের জয়ের কাজটা আরো সহজ করেন সাদমান। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে ৬২ রান করেন অধিনায়ক ইমরুল। পরে দ্রুত ফিরে যান ১৫ রান করা অমিত হাসানও।

পরে মার্শাল আইয়ুবকে নিয়ে জয়ের কাজ সারেন সাদমান। মার্শালের ৩৪ রানের বিপরীতে ১১৫ রানে অপরাজিত থাকেন বাঁহাতি ওপেনার। ম্যাচসেরার ইনিংসটি সাজান ১১ চার ও ২ ছক্কায়। তার সেঞ্চুরিতে অমিত মজুমদারের ৮১ রানের ইনিংসটি ম্লান হয়। অমিতের মতো ফিফটি করে ২৬০ রানের সংগ্রহ এনে দেওয়া আসাদুল্লা আল গালিবের ইনিংসটিও কাজে আসেনি রূপগঞ্জের। অগ্রণী ব্যাংকের হয়ে ৩ টি করে উইকেট নিয়েছেন রুয়েল মিয়া ও তাইবুর রহমান।

টানা দ্বিতীয় জয় পেয়েছে গুলশান

লক্ষ্যটা খুব একটা বড় ছিল না পারটেক্স স্পোর্টিং ক্লাবের জন্য। কিন্তু ২২২ রান তাড়া করতে নেমেও বড় হারই দেখতে হয়েছে তাদের। ১৬৪ রানে অলআউট হওয়ায় গুলশান ক্রিকেট ক্লাব ৫৭ রানের জয় পেয়েছে।

গুলশানকে দুই শর ওপরে স্কোর এনে দেন অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিম। ওপেনিংয়ে নেমে ৬২ রানের ইনিংস খেলেন বাঁহাতি ব্যাটার। দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩২ রান করেছেন ইফতিখার হোসেন ইফতি। প্রতিপক্ষের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তৌফিক আহমেদ। 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ