<p>স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মটির ডেপুটি মার্কেটিং ডিরেক্টর আবুল খায়ের চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে বেশি জোর দিচ্ছিলেন এই জায়গাতে, ‘বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এই ওটিটি প্ল্যাটফর্মটির জন্ম থেকে শুরু করে এর উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি, সব কিছুই বাংলাদেশীদের হাতে। কাজেই এটি একটি স্থানীয় প্রডাক্ট।’ <br /> তাঁর বক্তব্যের সূত্র ধরে একটু পরেই মঞ্চে ওঠা বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক অস-কেও বলতে শোনা গেল, ‘টফি কিন্তু শতভাগ মেড ইন বাংলাদেশ।’ যেটি বাংলালিংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠানও। বাংলাদেশীদের হাতে গড়া স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম টফি’র পক্ষ থেকে আরেকটি বড় ঘোষণা দিতেই আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর এক অভিজাত হোটেলে জড়ো হয়েছিলেন দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এই অনুষ্ঠানে জন্মের পর থেকে টফির উত্তরোত্তর জনপ্রিয়তার খতিয়ানও তুলে ধরা হয়। যাতে সরাসরি সম্প্রচারিত ২০২২ সালের ফিফা বিশ্বকাপ চুটিয়ে উপভোগ করেছেন ৩ কোটিরও বেশি দর্শক। সবশেষ এশিয়া কাপ এবং ওয়ানডে বিশ্বকাপের সময়ও মোবাইলের টফি অ্যাপে হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলেন দর্শকরা। এবার তারই ধারাবাহিকতায় জুনে যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও সরাসরি সম্প্রচার করার ঘোষণা এসেছে আজকের আয়োজনে।<br />  শুধু তা-ই নয়, ২০২৫ সাল পর্যন্ত আইসিসির মোট ছয়টি আসরের ১৬২টি ম্যাচ টফির মাধ্যমেই দর্শকরা দেখতে পারবেন বলে জানিয়েছেন বাংলালিংকের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত। দীর্ঘকালীন সম্প্রচারের শুরুটা হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়েই। যা তাঁদের ৫০ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবারের পরিবারটিকে আরো বড় করে তুলবে বলে আশাবাদী বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান। প্রসঙ্গত আইসিসির কাছ থেকে সম্প্রচার সত্ত্ব কেনা টোটাল স্পোর্টস মার্কেটিংয়ের (টিএসএম) সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমেই বাংলাদেশে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে এক্সক্লুসিভলি খেলাগুলো দেখানো হবে।      <br />  </p>