<p style="text-align:justify">সাম্প্রতিক ফর্ম বিবেচনায় ফেভারিট ছিল ফ্রান্স। তারপর আবার খেলাও তাদের ঘরের মাঠে। নেশনস লিগে ইতালির বিপক্ষে মাত্র ১৩ সেকেন্ডে গোল করে এমবাপ্পে–গ্রিজমানরা  শুরুটাও করেছিল হারানোর বার্তা দিয়ে। কিন্তু সেই ম্যাচে আজ্জুরিরা দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে ম্যাচ জিতে নেয় ৩–১ গোলে।</p> <p style="text-align:justify">প্যারিসে খেলা শুরুর কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ব্রাডলি বারকোলার গোলে এগিয়ে যায় ফ্রান্স। তবে ৬ মিনিটের মাথায় সমতার সুযোগ পেয়েছিল ইতালিও। ডেভিড ফ্রাত্তেসির হেড পোস্টে লেগে গোলবঞ্চিত হয় তারা। তবে শুরুতে সমতায় ফেরাতে ব্যর্থ হলেও ৩০ মিনিটে ফেদেরিকো ডিমারকোর দারুণ এক গোলে সমতায় ফেরে তারা। </p> <p style="text-align:justify">সমতায় শেষ হওয়া প্রথমার্ধের পর ৫০ মিনিটে অসাধারণ ফিনিশিংয়ে ইতালিকে এগিয়ে দেন ফ্রাত্তেসি। এরপর ৭৪ মিনিটে গিয়াকোমো রাসপাদোরির গোলে জয় নিশ্চিত করে ইতালি।</p> <p style="text-align:justify">অন্য ম্যাচে ইসরায়েলকে ৩–১ গোলে হারিয়েছে বেলজিয়াম। জোড়া গোল করেছেন ব্রুইনা। তবে তুরস্ক ও ওয়েলশের ম্যাচ গোলশূণ্য ড্র। এবং অস্ট্রিয়া- স্লোভিয়া ম্যাচ ১–১ গোলে ড্র।</p>