ঢাকা, বুধবার ১৯ মার্চ ২০২৫
৫ চৈত্র ১৪৩১, ১৮ রমজান ১৪৪৬
দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর জমজমাট লড়াই

ব্যাংকে মোস্তাকের আছে ১০ হাজার সালাউদ্দিনের তিন লাখ টাকা!

তোফায়েল আহমদ, কক্সবাজার
তোফায়েল আহমদ, কক্সবাজার
শেয়ার
ব্যাংকে মোস্তাকের আছে ১০ হাজার সালাউদ্দিনের তিন লাখ টাকা!

কক্সবাজার জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুই প্রার্থীর লড়াই বেশ জমে ওঠেছে। মোস্তাক আহমদ চৌধুরী পরিষদের বিদায়ী প্রশাসক এবং এ এইচ সালাউদ্দিন মাহমুদ এরশাদ সরকারের আমলের চেয়ারম্যান ছিলেন।

আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাকের প্রতীক আনারস এবং জাতীয় পার্টি (মঞ্জু) সমর্থিত সালাউদ্দিনের প্রতীক মোটরসাইকেল। আগামীকাল বুধবার ভোটগ্রহণ।

মোস্তাক আহমদ চৌধুরী আওয়ামী লীগ নেতা এবং এ এইচ সালাউদ্দিন মাহমুদ জাতীয় পার্টির (মঞ্জু) নেতা। দুজনের মধ্যে বেশ কিছু মিল রয়েছে। দুজনই মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। কারো নামে নেই কোনো ফৌজদারি মামলা।

দুই প্রার্থীই ব্যাংকের কাছে ঋণী। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় তাঁরা এসব তথ্য উল্লেখ করেছেন।

আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোস্তাক আহমদ চৌধুরী তিনবার সংসদ সদস্য ছিলেন। অন্যদিকে এরশাদের আমলে কক্সবাজার জেলার সর্বোচ্চ রাজনৈতিক ক্ষমতাধর ব্যক্তি ছিলেন জাতীয় পার্টি (মঞ্জু) সমর্থিত প্রার্থী সালাহউদ্দিন মাহমুদ।

ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য। এছাড়া উপমন্ত্রীর পদমর্যাদায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মনোনীত হয়েছিলেন তিনি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দুই প্রার্থীই নির্বাচনী হলফনামায় সত্যকে আড়াল করার চেষ্টা করেছেন। মোস্তাক আহমদ চৌধুরী ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় এসএসসি পাস উল্লেখ করেছিলেন। কিন্তু এবারের হলফনামায় উল্লেখ করেছেন তিনি স্বশিক্ষিত।

দুজনই কৃষিখাত থেকে তাঁদের আয় দেখিয়েছেন। যা বর্তমান বাজারদরের চাইতে অনেক কম। মোস্তাক চৌধুরীর নামে আছে পাঁচ একর কৃষিজমি। তাঁর কৃষিখাত থেকে আয় মাত্র ৫৫ হাজার টাকা।

অন্যদিকে, সালাহউদ্দিন মাহমুদের নামে পাঁচ একর এবং স্ত্রীর নামে ১০ একরসহ যৌথ মালিকানায় দুই একর মিলিয়ে মোট ১৭ একর (সাড়ে ৪২ কানি) কৃষিজমি আছে। তিনি সেই জমি বর্গা দিয়ে আয় করেন মাত্র ১৫ হাজার টাকা!

হলফনামায় মোস্তাক চৌধুরী উল্লেখ করেন, তাঁর স্ত্রীর কাছে ৩০ ভরি স্বর্ণ আছে। আর সালাহউদ্দিন মাহমুদের স্ত্রীর আছে ১০ ভরি। স্বর্ণের বাজারমূল্য কোনো প্রার্থীই উল্লেখ করেননি।

মোস্তাক চৌধুরীর নামে ব্যাংক হিসাবে জমা রয়েছে মাত্র ১০ হাজার টাকা! আর সালাহউদ্দিন মাহমুদের ব্যাংক হিসাবে আছে তিন লাখ টাকা। কৃষিজমি ছাড়া মোস্তাক চৌধুরীর উল্লেখযোগ্য কোনো আয় নেই। কক্সবাজারের ঈদগাঁও, চৌফলদণ্ডি ও খুরুশকুল ইউনিয়ন এবং কক্সবাজার শহরজুড়ে বিপুল পরিমাণ ভূ-সম্পত্তির মালিক মোস্তাক চৌধুরী।

চৌফলদণ্ডির বিখ্যাত জমিদার খান বাহাদুর মোজাফ্ফর আহমদ চৌধুরীর একমাত্র নাতি খান বাহাদুর মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর ব্যাংক হিসাবে মাত্র ১০ হাজার টাকা জমা থাকা নিয়ে এলাকার মানুষ হতবাক।

অপরদিকে, সালাহউদ্দিন মাহমুদ ব্যবসা থেকেই বছরে ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা আয় করেন। সালাহউদ্দিন মাহমুদ যাঁদের ওপর নির্ভরশীল (সাধারণত স্ত্রী, ছেলে ও মেয়েদের নির্ভরশীল বলা হয়) তাঁরা বছরে চার লাখ টাকা আয় করেন। বিষয়টি তিনি হলফনামায় উল্লেখ করেন। আর মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর ছেলে ও মেয়ে বিদেশে অবস্থান করলেও তিনি তাঁদের আয়ের বিষয়টি হলফনামায় এড়িয়ে গেছেন।

সালাউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘আমি জমিদার নই, ব্যবসায়ীও নই। কিছু কৃষিজমি ও মাছের খামার আছে। সেখান থেকে যা আয় হয় তা দিয়েই চলে সংসার। মাঝে মধ্যে খরচ কমিয়ে কিছু টাকা ব্যাংকে জমাই দুর্দিনের সম্বল হিসেবে।’

মোস্তাক চৌধুরী বলেন, ‘বাপ-দাদা জমিদার হলেও আমি জমিদার নই। মানুষ রাজনীতি করে সম্পদশালী হতে। আর আমি জমি বিক্রি করেই রাজনীতি করছি। জনগণই আমার সম্পদ।’

প্রসঙ্গত, আসন্ন নির্বাচনে জেলার ৭১ ইউনিয়ন, চার পৌরসভা ও আট উপজেলার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মোট ৯৯৯ জন ভোটার রয়েছেন। ইতোমধ্যে কক্সবাজার জেলা পরিষদের ১৫টি সাধারণ ওয়ার্ডের সদস্যের মধ্যে তিনজন এবং সংরক্ষিত নারী সদস্যের পাঁচটি আসনে একজন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সাধারণ সদস্যের অপর ১২টির জন্য ৫১ জন এবং চারটি নারী আসনের জন্য ১৫ প্রার্থী লড়ছেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ফেনীতে সেপটিক ট্যাংকের গ্যাসে দুই শ্রমিক নিহত

ফেনী প্রতিনিধি
ফেনী প্রতিনিধি
শেয়ার
ফেনীতে সেপটিক ট্যাংকের গ্যাসে দুই শ্রমিক নিহত

ফেনীর ছাগলনাইয়া পৌরসভার থানা পাড়া এলাকায় সেপটিক ট্যাংকের বিষাক্ত গ্যাসে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে থানাপাড়া এলাকায় কুয়েত প্রবাসী শহিদুলের নির্মাণাধীন ভবনে এ ঘটনা ঘটে। মৃতরা হলেন-বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার সাংদিয়া গ্রামের রবীন্দ্র দাশের ছেলে বিকাশ চন্দ্র দাশ আকাশ, খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় থানার করইয়া বাগান এলাকার ছেরাজুল হকের ছেলে মাইন উদ্দিন। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গত শুক্রবার বিকেল থেকে ওই দুইজনের মোবাইলে কল দেন স্বজনরা।

এসময় সাড়া না পেয়ে ঠিকাদারকে জানায় তারা। গতকাল সকালে ঠিকাদার তাদের খোঁজ করতে ঘটনাস্থলে গেলে মেঝে তাদের স্যান্ডেল দেখতে পায়। তাৎক্ষণিক খোঁজাখুঁজির পর সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে তাদের মৃতদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। সেপটিক ট্যাংকটি এক মাসের বেশি বন্ধ থাকায় সেখানে বিষাক্ত গ্যাসের সৃষ্টি হয়।
এই কারণে দুই শ্রমিক কাজ করার জন্য ট্যাংকের ভেতরে প্রবেশ করলে বিষাক্ত গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে তাঁদের মৃত্যু হয়।

গতকাল তাঁরা ভবনের সেপটিক ট্যাংকের ছাদে সেন্টারিং খুলতে ট্যাংকের ভেতরে প্রবেশ করে এ সময় জমে থাকা গ্যাসে দম বন্ধ হয়ে সেখানেই মারা যান। ছাগলনাইয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে সেপটিক ট্যাংকের ছাদ ভেঙে তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

মন্তব্য
সংক্ষিপ্ত

চট্টগ্রামে সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গু রোগী ৩৮৯২

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
চট্টগ্রামে সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গু রোগী ৩৮৯২

চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন হাসপাতালে আরও ১৪৩ জন ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে গত নয় মাসে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৯ হাজার ৬৭৯ জন। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টার হিসাবে নগর ও জেলার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসাধীন আছে ৩৯৩ জন। গতকাল শনিবার চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন কার্যালয়ের দৈনিক প্রতিবেদন থেকে ডেঙ্গুর এসব তথ্য পাওয়া যায়।

জানা যায়, গত মাসে (সেপ্টেম্বর) মোট ভর্তি হওয়া ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে নগরে ৬ হাজার ৭৭৫ জন ও জেলায় ২ হাজার ৯০৪ জন। গত মাসে ২১ জনসহ চলতি বছরের এই পর্যন্ত চট্টগ্রামে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ৭৪ জন। এর মধ্যে শিশু ২৬, নারী ২৫ ও পুরুষ ২৩ জন। সবচেয়ে বেশি মারা গেছে গত আগস্ট মাসে (২৮ জন)।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা কীটতত্ত্ববিদ এনতেজার ফেরদাওচ বলেন, ‘আগস্ট মাসের তুলনায় সেপ্টেম্বরে মৃত্যু কিছুটা কমলেও আক্রান্ত বেশি। আগস্ট মাসে হাসপাতালে মোট ভর্তি হয়েছিল ৩ হাজার ১১ জন। আর সেপ্টেম্বর মাসে ভর্তি হয়েছে ৩ হাজার ৮৯২ জন। আগস্ট মাসে প্রতিদিন গড়ে ৯৭ জন ও সেপ্টেম্বর মাসে প্রতিদিন গড়ে ১৩০ জন ভর্তি হয়।

মন্তব্য
বিজিসি ট্রাস্ট সমাবর্তন অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী

পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে শিক্ষার্থীদের

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেয়ার
পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে শিক্ষার্থীদের

শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যে থিওরিটিক্যাল পড়াশোনা করানো হয় তা চাকরির জন্য পর্যাপ্ত নয়। আমাদের ছেলেদের থিওরিটিক্যাল নলেজ ভরপুর। কিন্তু বাস্তবিক জ্ঞান বা দক্ষতা কম। চাকরির বাজারে গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে হলে বহুমাত্রিক দক্ষতা ও ভাষা জানা জরুরি।

পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সফট স্কিল অর্জন করতে হবে। দক্ষতা অর্জন করে নিজেকে বিশ্ব বাজারের জন্য প্রস্তুত করতে হবে। শিক্ষানবিশ বা বিনা বেতনে হলেও কাজে লেগে যেতে হবে। তাহলে একটা সময় দক্ষতার জোরে বিশ্ববাজারে কদর বাড়বে।

চট্টগ্রামের বেসরকারি বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের গতকাল শনিবার দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়।

চন্দনাইশে নিজস্ব ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত সমাবর্তনে বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর রাষ্ট্রপতি কর্তৃক দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। 

এবারের সমাবর্তনে ৩টি অনুষদের অধীনে ৫টি বিভাগের মোট ৪ হাজার ৬৬৩ জন শিক্ষার্থীকে সনদ প্রদান করা হয়। এরমধ্যে ৫ জনকে চ্যান্সেলর গোল্ডমেডেল, ৪ জনকে ভাইস চ্যান্সেলর গোল্ডমেডেল ও ৬ জনকে চেয়ারম্যান গোল্ডমেডেল প্রদান করা হয়।

সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইমিরেটাস ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী, বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার আফছার উদ্দিন আহমদ ও ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ উদ্দিন আহমদ আসিফ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আওরঙ্গজেব।

মন্তব্য

ছাগল চরাতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরল শিশু

টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
শেয়ার
ছাগল চরাতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরল শিশু

কক্সবাজারের টেকনাফে ওমর সাদেক (৮) নামে এক শিশুর লাশ উদ্ধার হয়েছে। ওই শিশু উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ উত্তর পাড়া এলাকার সব্বির আহমদের ছেলে এবং শাহপরীর দ্বীপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র। গত শুক্রবার রাত ৮টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ নাফনদের বেড়িবাঁধ সংলগ্ন ধানক্ষেতের পাশে তার লাশ পাওয়া যায়। এর আগে শিশু সাদেক দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই স্থানে ছাগল চরাতে যায়।

বিকেলের পর থেকে ছাগল তিনটি পাওয়া গেলেও সাদেক নিখোঁজ ছিল।

টেকনাফ মডেল থানার ওসি মো. জোবাইর সৈয়দ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আট বছরের এক শিশু হত্যার শিকার হয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই আমি একটি টিমসহ ওই শিশুর বাড়িতে এবং ঘটনাস্থলে যাই। পরে তার মৃতদেহ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরিপূর্বক ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।

নিহতের মা ছমিরা বেগম বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ে সাদেক বাসায় ফিরে না এলে অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজি ও মাইকিং করেছি। পরে রাত আটটার দিকে ছাগল চরানোর স্থানে আত্মীয়স্বজনরা খুঁজতে গিয়ে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়। তার গলা রশি দিয়ে বাঁধা ছিল, অণ্ডকোষ ফেটে রক্ত বেরিয়েছে।  নাক থেকেও প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ