<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ইসরায়েল ও লেবাননের হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর মধ্যে গতকাল রবিবারের পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা দুই পক্ষকে আবারও সর্বাত্মক যুদ্ধের দিকে নিয়ে যাবে কি না, তা নিয়ে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে উদ্বেগ বিরাজ করছে। ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহ নেতারা বলেছেন, তাঁরা আরো একটি পূর্ণ মাত্রার যুদ্ধ চান না। তবে উভয় পক্ষই বলেছে, এমন যুদ্ধের জন্য তারা প্রস্তুত আছে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সংঘাত পুরো অঞ্চলকে একটি সর্বাত্মক যুদ্ধের দিকে টেনে নিয়ে যেতে পারে। তবে হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েল উভয়েই সেটি এড়ানোর চেষ্টা করছে। ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজও অনেকটা একই সুরে কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁরা পূর্ণ মাত্রার যুদ্ধ চান না। তবে তাঁরা রণাঙ্গনে চলমান পরিস্থিতি বুঝে পদক্ষেপ নেবেন। বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করছেন, ইসরায়েল সর্বশেষ হামলার পর যে বক্তব্য দিয়েছে তাতে আত্মরক্ষা এবং ইসরায়েলকে আক্রমণ থেকে রক্ষা করার বিষয়েই নজর দেওয়া হয়েছে। এতে  ইসরায়েল এই মুহূর্তে সংঘাত উত্তেজনা বাড়িয়ে তুলবে না বলেই আভাস মিলছে। গত ৩০ জুলাই হিজবুল্লাহর জ্যেষ্ঠ কমান্ডার ফুয়াদ শোকর বৈরুতে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হন। ৩১ জুলাই হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া ইরানের রাজধানী তেহরানে এক হামলায় প্রাণ হারান। হানিয়া হত্যায় ইসরায়েলের হাত রয়েছে বলে ইরান অভিযোগ তুলেছে। এই দুটিই হামলার পর হিজবুল্লাহ ও ইরানের কাছ থেকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক হামলার আশঙ্কা বেড়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ইরানের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো</span></span> <span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রতিশোধমূলক</span></span> <span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হামলা</span></span> <span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হয়নি।</span></span> <span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তবে ইসরায়েলে গতকালের হামলা হিজবুল্লাহর প্রথম বড় প্রতিশোধমূলক হামলা বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে, গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে পারলে মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা প্রশমিত হতে পারে। এই চুক্তি করতে হামাস ও ইসরায়েলকে চাপ দিচ্ছে তারা। সূত্র : বিবিসি, আলজাজিরা</span></span></span></span></span></p> <p style="margin-left:17px; text-align:left"> </p>