<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জাতিসংঘ জানিয়েছে, ৬০ কোটির বেশি নারী ও কন্যাশিশু যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। গত এক দশকে এই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৫০ শতাংশের বেশি। জাতিসংঘের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের  আশঙ্কা, বিশ্বব্যাপী লৈঙ্গিক সমতা ও নারী অধিকার নিয়ে বাদানুবাদে এই নারীরা বিস্মৃত হয়ে গেছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, গত কয়েক দশকে নারীদের বৈশ্বিক অগ্রগতি ক্রমবর্ধমান সশস্ত্র সংঘাতে অনেকটাই বিলীন হয়ে যাচ্ছে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, শান্তি অর্জনে নারীর নেতৃত্ব এবং অন্তর্ভুক্তির সম্ভাবনা হ্রাস করা হচ্ছে বলে বিভিন্ন অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। শান্তি ও নিরাপত্তাসংক্রান্ত বিষয়ে ক্ষমতা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার এখনো পুরুষদের কাছেই রয়ে গেছে। নিপীড়নমূলক পুরুষতান্ত্রিক কাঠামো ও লিঙ্গবৈষম্য যত দিন অর্ধেক সমাজকে পিছিয়ে রাখবে, তত দিন শান্তি ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাবে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জাতিসংঘের সংস্থা </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ইউএন উইমেন</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">-এর প্রধান সিমা বাহোউস বলেছেন, যুদ্ধের দ্বারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে আক্রান্ত প্রায় ৬১ কোটি নারী ও মেয়ে শিশু শঙ্কিত এই নিয়ে যে এরই মধ্যে বিশ্ব তাদের ভুলে গেছে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এই নারীদের ভীতি দূর করতে আশার বাণী প্রচার করা বিশ্বনেতাদের দায়িত্ব। কিন্তু বাস্তবতা অনেক ভয়াবহ। সংঘাতপ্রবণ দেশগুলোতে প্রতি দুজন নারী ও মেয়ে শিশুর মধ্যে<br /> একজন খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে।<br /> সূত্র : এএফপি</span></span></p>