<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">লেবাননের</span></span> <span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হিজবুল্লাহ</span></span> <span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গোষ্ঠীর</span></span> <span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রধান নির্বাচিত হয়েছেন</span></span> <span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শেখ</span></span> <span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">নাঈম</span></span> <span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কাসেম (৭১)। গতকাল মঙ্গলবার হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে এই ঘোষণা আসে। এর আগে কাশেম গোষ্ঠীটির উপপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গত ২৭ সেপ্টেম্বর বৈরুতে হিজবুল্লাহর আগের প্রধান নেতা হাসান নাসরাল্লাহ ইসরায়েলি হামলায় নিহত হন। নাসরাল্লাহ নিহত হওয়ার পর হিজবুল্লাহর আরেক জ্যেষ্ঠ নেতা হাশেম সাফিয়েদ্দিন গোষ্ঠীটির শীর্ষ নেতা হতে যাচ্ছেন বলে ধরে নেওয়া হয়েছিল। গত ৩ অক্টোবর সাফিয়েদ্দিনও ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় প্রাণ হারান। এ ছাড়া হিজবুল্লাহর আরো অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা ইসরায়েলি হামলার লক্ষ্যবস্তু হন।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল এক বিবৃতিতে হিজবুল্লাহ বলেছে, তাদের শুরা কাউন্সিলের সেক্রেটারি জেনারেল নির্বাচনের জন্য প্রতিষ্ঠিত প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই নাঈম কাসেমকে প্রধান নির্বাচিত করেছে। হিজবুল্লাহর নীতি ও লক্ষ্যের প্রতি নাঈম কাসেমের আনুগত্যের কারণে তাঁকে এই পদে বেছে নেওয়া হয়েছে। বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি যেন তিনি তাঁকে হিজবুল্লাহ ও তার ইসলাম প্রতিরোধ আন্দোলনের এই মহৎ মিশনে পরিচালনা করতে পারেন। ১৯৫৩ সালে লেবাননের রাজধানী বৈরুতে জন্ম হয় কাসেমের। তাঁর পারিবারিক ইতিহাস খুব একটা জানা যায় না। তিনি তাঁর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু করেন লেবানিজ শিয়া আন্দোলন শিয়া আমল মুভমেন্টের সঙ্গে। পরে ১৯৭৯ সালে তিনি শিয়া আমল মুভমেন্ট ছেড়ে দেন। তিনি হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী প্রতিষ্ঠার আগে থেকেই এসংক্রান্ত বৈঠকে অংশ নিতে শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে ১৯৮২ সালে লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসনের জবাব দিতে হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী গড়ে ওঠে। কাসেম ১৯৯১ সালে হিজবুল্লাহর উপপ্রধান নির্বাচিত হয়েছিলেন। কয়েক দশক ধরে হিজবুল্লাহর অন্যতম প্রধান মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন কাসেম। এ সময় বহু বিদেশি গণমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দেন তিনি। ৮ অক্টোবর অজ্ঞাতপরিচয় একটি স্থান থেকে কাসেম বলেছিলেন, হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে একটি যুদ্ধ চলছে এবং হিজবুল্লাহ কখনোই পরাজয় মেনে নেবে না। সূত্র : আলজাজিরা, মিডল ইস্ট আই</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p>