<p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">নিউজিল্যান্ডের সরকারি ও চার্চের আশ্রয়শিবিরে অত্যাচারের ঘটনা ঘটেছে ৭০ বছর ধরে। দেশটির সরকারের গঠন করা একটি কমিশনের এই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ক্ষমা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টোফার লুক্সন। </span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল মঙ্গলবার নিউজিল্যান্ডের পার্লামেন্ট কানায় কানায় ভর্তি ছিল। গ্যালারিতে বসেছিলেন অসংখ্য সাধারণ মানুষ। যাঁদের অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ করেছেন</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">, আশ্রয়হীন হয়ে অথবা মানসিক সহায়তার প্রয়োজনে রাষ্ট্র বা চার্চের কাছে সাহায্য চাইতে গিয়ে তাঁরা হেনস্তার শিকার হয়েছেন। তাঁদের ওপর অত্যাচার হয়েছে।</span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span dir="ltr" lang="BN" style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">নিউজিল্যান্ডের সরকার এই অভিযোগ নিয়ে একটি কমিশন গঠন করেছিল। কমিশনের প্রতিবেদনে ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে। বলা হয়েছে</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">, প্রতি তিনজনের মধ্যে একজন অত্যাচার বা হেনস্তার শিকার হয়েছেন। এর পরই পার্লামেন্টে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। দেশটির প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টোফার লুক্সন নিজের এবং সাবেক সরকারের তরফ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তিনি বলেছেন, এমন ঘটনা যাতে আর কখনো না ঘটে, সেদিকে নজর দেওয়া হবে। যে ঘটনা ঘটেছে, তার তদন্ত হবে। </span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সূত্র : ডয়চে ভেলে</span></span></span></span></p>