<p style="text-align:justify"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মিসরের জন্য বরাদ্দ করা ৯৫ মিলিয়ন ডলার সামরিক সহায়তা লেবাননকে দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ব্যাপারে অবগত একটি সূত্র আল অ্যারাবিয়া ইংরেজিকে এ তথ্য জানিয়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সৌদি মালিকানাধীন গণমাধ্যমটি গতকাল মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে বলেছে, কংগ্রেসে প্রস্তাবটি অনুমোদনের প্রয়োজন হবে। তবে এই প্রস্তাব খুব সহজেই পাস হবে বলে সূত্র মনে করছে। বাইডেন প্রশাসন ২০২৩ সালে এমনই আরেকটি পদক্ষেপ নিয়েছিল। তখন মিসরের জন্য বরাদ্দ করা ৩০ মিলিয়ন ডলার সামরিক সাহায্য লেবাননকে দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, লেবানন আর্মড ফোর্সেসকে (এলএএফ) সহায়তা করা যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সহায়তা লেবাননের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি হিজবুল্লার বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অবশ্য সমালোচকরা বলেছেন, ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে এলএএফ আরো পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ সরকারের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই হিজবুল্লাহ প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। এ ছাড়া লেবাননে ফিলিস্তিনি উপদলের বাইরে হিজবুল্লাহই রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা একমাত্র সশস্ত্র সংগঠন। যদিও ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এলএএফ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। সূত্র : আল অ্যারাবিয়া নিউজ</span></span></span></span></span></p>