বিভিন্ন কাজের জন্য যে মহাকাশযান আমাদের পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে থাকে, তাকে স্যাটেলাইট বলা হয়। পৃথিবীর প্রাকৃতিক উপগ্রহ চাঁদ। যন্ত্রগুলো চাঁদের মতোই পৃথিবীর চারপাশে ঘোরে। স্যাটেলাইটকে বাংলায় বলা হয় কৃত্রিম উপগ্রহ।
স্যাটেলাইট
- অষ্টম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ বইয়ের দ্বিতীয় অধ্যায়ে তোমরা স্যাটেলাইট সম্পর্কে জেনেছ। বিজ্ঞানের অন্যতম আবিষ্কার এই মহাকাশযান—

স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণে ব্যবহৃত হয় রকেট। কাঙ্ক্ষিত উচ্চতায় পৌঁছানোর পর রকেট থেকে স্যাটেলাইট আলাদা হয়ে যায়। তখন পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ বলের প্রভাবেই সেটি কক্ষপথে ঘুরতে থাকে। জরুরি প্রয়োজনে অল্পবিস্তর নাড়ানোর প্রয়োজন হলে স্যাটেলাইটের মধ্যে থাকা ক্ষুদ্র আকৃতির বুস্টার ইঞ্জিন ব্যবহৃত হয়।
টেলিযোগাযোগ, টেলিভিশন ও অন্যান্য সিগন্যাল সম্প্রচার, আবহাওয়ার গতিবিধির ওপর নজর রাখা, ক্যামেরার মাধ্যমে পৃথিবীর ছবি তোলা ও অবস্থান নির্ণয় থেকে শুরু করে টেলিস্কোপের মাধ্যমে মহাবিশ্ব গবেষণার কাজেও ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের স্যাটেলাইট। এগুলো ছোটখাটো জুতার বাক্স থেকে শুরু করে বড়সড় গাড়ির আকৃতিরও হয়ে থাকে। স্যাটেলাইটের কাজের ধরন এবং এতে ব্যবহৃত প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করে এর ওজন এবং আকৃতি।
বিশ্বের প্রথম সফল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপিত হয়েছিল ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর, তৈরি করেছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন।
আমাদেরও নিজস্ব একটি স্যাটেলাইট আছে, নাম বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১। টেলিযোগাযোগের জন্য তৈরি স্যাটেলাইটটি ২০১৮ সালের ১২ মে যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। উৎক্ষেপণের জন্য স্পেসএক্সের তৈরি ফ্যালকন ৯ রকেট ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৫ হাজার ৭৮৬ কিলোমিটার উচ্চতায় পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। এখন স্যাটেলাইটটির মাধ্যমে বিভিন্ন টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেলের সম্প্রচার কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
♦ এস এম তাহমিদ
সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
- অনামিকা মণ্ডল, সহকারী শিক্ষক, পাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাজিরপুর, পিরোজপুর

পঞ্চম অধ্যায়
জনসংখ্যা
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
[পূর্বপ্রকাশের পর]
৩৫। বাংলাদেশে দিন দিন কৃষিজমি কমে যাওয়ার প্রধান কারণ কোনটি?
ক. নদীভাঙন
খ. বসতবাড়ি নির্মাণ
গ. শিল্প-কারখানা স্থাপন
ঘ. বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ
৩৬। জনসংখ্যা জনশক্তিতে পরিণত হয় কখন?
ক. উন্নত খাবার গ্রহণ করে স্বাস্থ্য ভালো রাখার মাধ্যমে
খ. কারিগরি প্রশিক্ষণ নিয়ে
গ. চলচ্চিত্র দেখে এবং লোকজনকে উদ্বুদ্ধ করে
ঘ. ঘুমিয়ে আরাম-আয়েশে জীবন যাপন করে
৩৭। বাংলাদেশে কোনটির অভাব রয়েছে?
ক. জনসংখ্যা খ. প্রাকৃতিক শ্রমিক
গ. মূলধন ঘ. স্বল্প মূল্যের শ্রমিক
৩৮।
ক. কারিগরি শিক্ষার খ. তত্ত্বগত শিক্ষার
গ. প্রাথমিক শিক্ষার ঘ. উচ্চশিক্ষার
৩৯। জনসংখ্যা কম হলে কিসের গুণগত মান বজায় রাখা যায়?
ক. খাদ্য ও বাসস্থানের
খ. শিক্ষা ও চিত্তবিনোদনের
গ. শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের
ঘ. খাদ্য ও বস্ত্রের
৪০। খাদ্যের অভাব হলে কী দেখা দেয়?
ক. পুষ্টিহীনতা খ. টাইফয়েড
গ. গলগণ্ড ঘ. ডায়রিয়া
৪১। কোনটি আমাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে না?
ক. অনুপযুক্ত বাসস্থান
খ. মানবসম্মত জীবনযাপন
গ. সুষম খাবার ঘ. পুষ্টিকর খাবার
৪২।
ক. অর্থশক্তি খ. জনশক্তি
গ. পেশিশক্তি ঘ. শ্রমশক্তি
৪৩। বাংলাদেশে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করতে পারে—
ক. চিনি রপ্তানি খ. সিমেন্ট রপ্তানি
গ. দক্ষ জনসম্পদ রপ্তানি
ঘ. বেকার জনসম্পদ রপ্তানি
৪৪। মানুষের মৌলিক চাহিদা কয়টি?
ক. তিনটি খ. চারটি
গ. পাঁচটি ঘ. ছয়টি
৪৫। মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ হলে কী হয়?
ক. জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায়
খ. জীবনযাত্রার মান কমে
গ. উৎপাদন বৃদ্ধি পায়
ঘ. জীবনযাত্রার মান বাড়ে
৪৬।
ক. জনগণের সচেতনতা কমাতে হবে
খ. কারিগরি শিক্ষার সংকোচন করতে হবে
গ. উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে
ঘ. বয়স্ক শিক্ষার গুরুত্ব বাড়াতে হবে
৪৭। একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের উপাদান নয় কোনটি?
ক. মানবসম্পদ
খ. প্রাকৃতিক সম্পদ
গ. মূলধন
ঘ. মুদ্রাস্ফীতি
৪৮। অতিরিক্ত জনসংখ্যা কাদের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে?
ক. ধনী জনগণের ওপর
খ. সমগ্র জনগণের ওপর
গ. দরিদ্র জনগণের ওপর
ঘ. মধ্যবিত্ত জনগণের ওপর
৪৯। নিচের কোনটি মৌলিক চাহিদা?
ক. বস্ত্র খ. ভ্রমণ
গ. বিনোদন ঘ. চরিত্র
৫০। কারা মানবেতর জীবনযাপন করে?
ক. গ্রামের কৃষকরা
খ. বেসরকারি স্কুলের শিক্ষকরা
গ. শহরের ছিন্নমূল মানুষরা
ঘ. গরিব তাঁতিরা
উত্তর : ৩৫. খ ৩৬. খ ৩৭. গ ৩৮. ক ৩৯. গ ৪০. ক ৪১. ক ৪২. খ ৪৩. গ ৪৪. গ ৪৫. ঘ ৪৬. গ ৪৭. ঘ ৪৮. খ ৪৯. ক ৫০. গ।

নবম শ্রেণি : বিজ্ঞান
- সাধন সরকার, সহকারী শিক্ষক, লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ

তৃতীয় অধ্যায়
হৃদযন্ত্রের যত কথা
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
[পূর্বপ্রকাশের পর]
২৯। রক্ত কাকে বলে?
উত্তর : প্রাণিদেহের এক ধরনের লাল বর্ণের অস্বচ্ছ আন্তঃকোষীয় লবণাক্ত ও ক্ষারধর্মী তরল যোজক কলাকে রক্ত বলে।
৩০। রক্তকণিকা কাকে বলে?
উত্তর : রক্তরসের মধ্যে ছড়ানো বিভিন্ন রকমের কোষকে রক্তকণিকা বলে।
৩১। প্লাজমা কাকে বলে?
উত্তর : প্রায় ৯০% পানি ও ১০% বিভিন্ন রকমের জৈব ও অজৈব পদার্থসমৃদ্ধ রক্তের তরল অংশকে প্লাজমা বলে।
৩২। সিরাম কাকে বলে?
উত্তর : রক্ত জমাট বাঁধার পর রক্তের জমাট অংশ থেকে যে হালকা হলুদ বর্ণের এক ধরনের স্বচ্ছ রস নিঃসৃত হয়, তাকে সিরাম বলে।
৩৩। রক্তের উপাদান কয়টি?
উত্তর : রক্তে রক্তরস এবং রক্তকণিকা—এই দুটি উপাদান রয়েছে।
৩৪। রক্তকণিকা প্রধানত কয় প্রকার?
উত্তর : রক্তকণিকা প্রধানত তিন প্রকার।
৩৫। হিমোগ্লোবিন কী?
উত্তর : রক্তের লোহিত কণিকায় বিদ্যমান লৌহঘটিত প্রোটিনজাতীয় পদার্থই হলো হিমোগ্লোবিন।
৩৬। লৌহের প্রধান কাজ কী?
উত্তর : লৌহের প্রধান কাজ হলো হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করা।
৩৭।
উত্তর : রক্তকণিকাগুলো রক্তরসের মাঝে ভেসে থাকে।

টিউটরিয়াল : স্পোকেন ইংলিশ
- মো. মশিউর রহমান খান, প্রভাষক (ইংরেজি), জয়পুরহাট বিএড কলেজ, জয়পুরহাট সদর, জয়পুরহাট

পর্ব-৪৩
► Have to/has to
কোনো কাজ করতেই হবে—এমন কথা প্রকাশ করতে তোমরা নিচের Structureটি ব্যবহার করো।
Structure
Subject + have to/has to + verb1 + obj + ext.
Have to/has to দ্বারা বাধ্যবাধকতা বোঝায়। যেখানে বাধ্যবাধকতা আছে, সেখানে তোমরা have to/has to ব্যবহার করবে।
Practice
1. I have to sleep at Noon.
—আমাকে দুপুরে ঘুমাতেই হবে।
2. He/she has to know the matter.
—তাকে ব্যাপারটি জানতেই হবে।
3. They have to speak English.
—তাদের ইংরেজি বলতেই হবে।
4. You have to buy the book.
—তোমাকে বইটি কিনতেই হবে।
5. We have to stand the classroom.
—আমাদের শ্রেণিকক্ষে দাঁড়াতেই হবে।
6. Sami has to go to MR English Institute.
—সামিকে এম আর ইংলিশ ইনস্টিটিউটে যেতেই হবে।
মনে রাখবে, Subject 3rd person singular number nGj has to হবে। বাকি সকল ক্ষেত্রে have to হয়।
► Had to
কোনো কাজ করতে হয়েছিল—এমন কথা প্রকাশ করতে তোমরা নিচের Structureটি ব্যবহার করো।
Structure
Subject + had to + verb1 + obj + ext.
Practice
1. I had to drink water.
—আমাকে পানি খেতেই হয়েছিল।
2. He/she had to break the wall.
—তাকে দেয়াল ভাঙতেই হয়েছিল।
3. They had to bath in the river.
—তাদের নদীতে গোসল করতেই হয়েছিল।
4. You had to join the meeting.
—তোমাকে মিটিংয়ে যোগ দিতেই হয়েছিল।
5. We had to inform him.
—আমাদের তাকে জানাতেই হয়েছিল।

এইচএসসির প্রস্তুতি : হিসাববিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র
- মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, সহকারী অধ্যাপক সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

অষ্টম অধ্যায়
মজুদ পণ্যের হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
[পূর্বপ্রকাশের পর]
৭। একটি কারখানার উৎপাদিত পণ্যের প্রারম্ভিক মজুদ, শেষ মজুদ ও বিক্রয় করা পণ্যের ব্যয় যথাক্রমে ৪০০ টাকা, ৭০০ টাকা ও ৩,৪০০ টাকা হলে নিট ক্রয়ের পরিমাণ কত?
ক. ৩,১০০ টাকা খ. ৩,৭০০ টাকা
গ. ৩,৮০০ টাকা ঘ. ৪,৫০০ টাকা
৮। পচনশীল পণ্যের মাল খতিয়ানের জন্য কোন পদ্ধতি উপযোগী?
ক. FIFO পদ্ধতি
খ. সরল গড় পদ্ধতি
গ. ভারযুক্ত গড় পদ্ধতি
ঘ. LIFO পদ্ধতি
৯। মাল খতিয়ান কোথায় সংরক্ষণ হয়?
ক. গুদামে
খ. উৎপাদন ব্যয় হিসাব বিভাগে
গ. অফিসে
ঘ. ব্যবস্থাপকের কাছে
১০।
ক. মাল খতিয়ান খ. সাধারণ খতিয়ান
গ. বিন কার্ড ঘ. সহায়ক খতিয়ান
১১। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের মজুদ মাল নিয়ন্ত্রণে প্রধান কৌশল কোনটি?
ক. মাল খতিয়ান খ. ABC বিশ্লেষণ
গ. EOQ ঘ. বিন কার্ড
১২। নিচের কোনটি বিন কার্ডের বৈশিষ্ট্য নয়?
ক. গুদামে রক্ষিত থাকে
খ. মালের পরিমাণ উল্লেখ থাকে
গ. মালের মূল্য জানা যায়
ঘ. সমাপনী মজুদ মালের মূল্য জানা যায়
১৩। গুদামে কাঁচামাল রাখার পাত্রে বা স্থানে কাঁচামালের তালিকাসহ একটি কার্ড লাগানো থাকে।
ক. বিন কার্ড খ. জব কার্ড
গ. সময় কার্ড ঘ. মাল খতিয়ান
১৪। নিচের কোনটির জন্য মজুদ মূল্যায়ন গুরুত্বপূর্ণ?
ক. মজুদ নিয়ন্ত্রণের জন্য
খ. সঠিক জাবেদা দাখিলা নির্ণয়
গ. সঠিক খতিয়ান উদ্বৃত্ত নির্ণয়
ঘ. সঠিক বহির্দায়ের পরিমাণ নির্ণয়
১৫। নিম্নের কোনটি মাল খতিয়ানের বৈশিষ্ট্য নয়?
ক. মালের প্রাপ্তি ও নির্গমন সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়।
খ. মজুদ মালের ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়।
গ. হিসাবরক্ষকের বেতন সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়।
ঘ. মজুদ মালের দর, মূল্য ও উদ্বৃত্তের পরিমাণ জানা যায়।
১৬। প্রারম্ভিক মজুদ মাল ৫০,০০০ টাকা, ক্রয় ১,০০,০০০ টাকা, বিক্রয় ১,২০,০০০ টাকা। বিক্রয়ের উপর মুনাফা ২০% হলে সমাপনী মজুদের পরিমাণ কত?
ক. ৫৪,০০০ টাকা খ. ২৪,০০০ টাকা
গ. ২০,০০০ টাকা ঘ. ১০,০০০ টাকা
১৭।
ক. FIFO পদ্ধতি খ. LIFO পদ্ধতি
গ. ভারযুক্ত গড় পদ্ধতি ঘ. সাধারণ গড় পদ্ধতি
১৮। ওঅঝ-২ অনুযায়ী কোন পদ্ধতিতে মজুদ মূল্যায়ন করা উচিত?
ক. FIFO পদ্ধতি
খ. LIFO পদ্ধতি
গ. শেষে আসলে আগে যায় পদ্ধতি
ঘ. গড় মূল্য পদ্ধতি
১৯। মজুদ পণ্যকে কী হিসেবে বিবেচনা করা হয়?
ক. আয় খ. ব্যয়
গ. দায় ঘ. সম্পদ
২০। কোন পদ্ধতিতে পণ্যের ইস্যুকৃত মূল্য ও বাজার মূল্য সমান থাকে?
ক. FIFO পদ্ধতি খ. LIFO পদ্ধতি
গ. গড় মূল্য পদ্ধতি ঘ. মোট মূল্য পদ্ধতি
২১। ধারে ক্রয়-বিক্রয়ের শর্ত ‘২/১০, EOM’ অর্থ কী?
ক. বিক্রয়ের ০২ দিনের মধ্যে মূল্য পরিশোধ করলে ১০% বাট্টা মঞ্জুর হবে
খ. বিক্রয়ের ১০ দিনের মধ্যে মূল্য পরিশোধ করলে ২% বাট্টা মঞ্জুর হবে
গ. চালান তৈরির পরবর্তী ১০ দিনের মধ্যে টাকা পরিশোধ করলে ২% বাট্টা মঞ্জুর হবে
ঘ. চালান তৈরির মাস শেষ হওয়ার পরবর্তী ১০ দিনের মধ্যে টাকা পরিশোধ করলে ২% বাট্টা মঞ্জুর করা হবে
২২। ২০১৮ সালের ১ জুন ‘২/১০, নিট/৩০’ শর্তে ১,৫০,০০০ টাকার পণ্য বিক্রয় হলো। বিক্রয় শর্তানুযায়ী বাট্টার পরিমাণ কত হবে?
ক. ১৫,০০০ টাকা খ. ৩,০০০ টাকা
গ. ৫০০ টাকা ঘ. ২৫০ টাকা
২৩। ‘FOB-Shipping point’ শর্তে ভাড়া পরিশোধ করে কে?
ক. বিক্রেতা খ. প্রতিনিধি
গ. পাওনাদার ঘ. ক্রেতা
২৪। ছোট আকারের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ক্রয়ের জন্য মজুদ পণ্যের হিসাব সাধারণত কোন জাতীয় পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হয়?
ক. কালান্তিক মজুদ পদ্ধতি
খ. নির্দিষ্ট ব্যয় শনাক্তকরণ পদ্ধতি
গ. নিত্য মজুদ পদ্ধতি
ঘ. ন্যূনতম মজুদ পদ্ধতি
২৫। বড় আকৃতির প্রতিষ্ঠান যারা বেশি মূল্যবান পণ্যের ব্যবসায় করে তারা কোন হিসাব পদ্ধতির মাধ্যমে মজুদ পণ্যের হিসাব সংরক্ষণ করে?
ক. অবিরত মজুদ পদ্ধতি
খ. নির্দিষ্ট ব্যয় শনাক্তকরণ পদ্ধতি
গ. কালান্তিক মজুদ পদ্ধতি
ঘ. ন্যূনতম মজুদ পদ্ধতি
উত্তর : ৭. খ ৮. ক ৯. খ ১০. ক ১১. ক ১২. গ
১৩. ক ১৪. ক ১৫. গ ১৬. ক ১৭. ক ১৮. ক ১৯. ঘ ২০. খ ২১. ঘ ২২. খ ২৩. ঘ ২৪. ক ২৫. ক।