<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পেয়েছে নাগরিক ঐক্য এবং গণ অধিকার পরিষদ। মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন নাগরিক ঐক্যকে </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কেটলি</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> প্রতীক এবং ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণ অধিকার পরিষদকে </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ট্রাক</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> প্রতীক দেওয়া হয়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল সোমবার ইসি সচিব শফিউল আজিম স্বাক্ষরিত পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে দুই দলকে নিবন্ধন দেওয়ার বিষয়টি জানানো হয়।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২-এর ৬(ক) অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী প্রধান কার্যালয় ২২/১, তোপখানা রোড, ঢাকা-১০০০-এ অবস্থিত নাগরিক ঐক্যকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন করেছে। এ দলের জন্য কেটলি প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়েছে। নিবন্ধন নম্বর ৫২। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পৃথক প্রজ্ঞাপনে ইসি জানায়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২-এর ৬(ক) অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী প্রধান কার্যালয় আল রাজী কমপ্লেক্স (তৃতীয় তলা), বিজয়নগর, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০-এ অবস্থিত </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গণ অধিকার পরিষদকে (জিওপি)</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন করেছে। দলটির জন্য ট্রাক প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়েছে এবং নিবন্ধন নম্বর ৫১।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আওয়ামী লীগ সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার নিষেধাজ্ঞায় গণ অধিকার পরিষদকে ইসি আগে নিবন্ধন দেয়নি বলে মন্তব্য করেন গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। নিবন্ধন পাওয়ার পর বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারের সামনে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গত বছর ইসিতে ৯২টি দল আবেদন করে। এবি পার্টি ও গণ অধিকার পরিষদ সব শর্ত পূরণ করায় ইসি তাদের নিবন্ধন দেওয়ার বিবেচনায় রাখে। কিন্তু তৎকালীন সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা দল দুটিকে নিবন্ধন দিতে নিষেধ করায় নির্বাচন কমিশন নিবন্ধন দেয়নি।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বর্তমান নির্বাচন কমিশন তৎকালীন সরকারের ২০২৪ সালের </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ভুয়া</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> নির্বাচনের সহযোগী ছিল বলে অভিযোগ করেন নুর। তিনি বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তথ্যের যে ঘাটতি ছিল, সেটার পূর্ণতা সাপেক্ষে আজ আমাদের নিবন্ধন দিয়েছে, এ জন্য আমরা ইসিকে ধন্যবাদ জানাই। এই নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ ছিল, এখনো আছে। গত ১৫ বছরে ফ্যাসিবাদ যেভাবে রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে দখল করেছে, সেখানে প্রতিষ্ঠানের মধ্যে থেকে কাজ করাটা অনেকের জন্য অসম্ভব ছিল এটা সত্য। তার মধ্যেও নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। তাদের স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্র্য ছিল। তারা চাইলে স্বাধীন সিদ্ধান্ত নিতে পারত।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p>