<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের খরচ নির্বাহ ও উন্নয়নে মালয়েশিয়ান সরকার ১২০ মিলিয়ন রিঙ্গিত বরাদ্দ দিয়েছে। দ্য ডিপার্টমেন্ট অব ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট মালয়েশিয়া (জাকিম) এই অর্থ বরাদ্দ পেয়েছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে নিবন্ধিত সারা দেশের এক হাজার ৫৫৩টি ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে এই অর্থ বণ্টন করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সিনেটর দাতুক ড. মুহাম্মদ নাঈম মুখতার বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয় এ বছরের জন্য জাকিমকে ১২০ মিলিয়ন মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত বরাদ্দ দিয়েছে, যা সর্বোচ্চ ১৫০ মিলিয়নে পৌঁছার অবকাশ রয়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">জাকিম এই অর্থ পোনদুক (আবাসিক ধর্মীয় বিদ্যালয়), হিফজুল কোরআন মাদরাসা, ধর্মীয় স্কুল, আল-কোরআন ও ফরজ শিক্ষা কার্যক্রমের (কেএএফএ) জন্য ব্যয় করবে। দেশটির হাজারো শিক্ষার্থী ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা লাভে এসব প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য এই বিপুল পরিমাণ বরাদ্দ ধর্মীয় শিক্ষার উন্নয়ন ও প্রসারে, ধর্মীয় শিক্ষার পরিবেশ নিরাপদ করতে এবং আরো সৎ ও দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সরকারের আন্তরিকতার সাক্ষ্য বহন করে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">মালয়েশিয়ার ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো ঐতিহাসিকভাবে মালয় মুসলিম সমাজের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার মেরুদণ্ড হিসেবে ভূমিকা রাখছে। এর দ্বারা কয়েক প্রজন্মের শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবার উপকৃত হয়েছে। তবে এগুলোর নানা ধরনের আর্থিক সীমাবদ্ধতা আছে। ফলে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যক্তিগত ও সামাজিক দানের ওপর নির্ভর করতে হয়েছিল। জাকিমের আর্থিক সহায়তা প্রতিষ্ঠানগুলোর পথকে মসৃণ করে। ১১৯ মিলিয়ন আরএম বরাদ্দের ফলে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, অগ্নিনিরাপত্তা ও আরামদায়ক আবাসনের দিকে মনোযোগ দিতে পারবে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সূত্র : বার্নামা</span></span></span></strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"> ডটকম</span></span></span></span></span></p> <p> </p>