ঢাকা, বুধবার ১৯ মার্চ ২০২৫
৫ চৈত্র ১৪৩১, ১৮ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ১৯ মার্চ ২০২৫
৫ চৈত্র ১৪৩১, ১৮ রমজান ১৪৪৬
এমপি ও নাগরিক সমাজের সংলাপ

শিশুর অধিকার রক্ষায় চাই সম্মিলিত উদ্যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শিশুর অধিকার রক্ষায় চাই সম্মিলিত উদ্যোগ

জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদের ঐচ্ছিক প্রটোকল-৩ স্বাক্ষরে সরকার ও উন্নয়ন সহযোগীদের সম্মিলিত উদ্যোগের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন সংসদ সদস্য ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। তাঁরা বলেছেন, শিশু অধিকার সুরক্ষায় সরকার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ববাহক। প্রটোকল-৩ স্বাক্ষর করলে অধিকার লঙ্ঘন, সহিংসতা ও শোষণের শিকার কোনো শিশু ন্যায়বিচার না পেলে সে বা তার সমর্থনকারী জাতিসংঘে অভিযোগ করতে পারবে। ফলে আন্তর্জাতিকভাবে বিষয়টির সুরাহা নিশ্চিত হবে, যার মাধ্যমে শিশুর অধিকার সুরক্ষিত হবে।

গতকাল মঙ্গলবার পার্লামেন্ট মেম্বার ক্লাবে সংসদ সদস্যদের সঙ্গে শিশু অধিকার ও এর ঐচ্ছিক প্রটোকল বিষয়ক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন তাঁরা। আর্টিকল নাইনটিন ও প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল আয়োজিত সংলাপে সভাপতিত্ব করেন আর্টিকল নাইনটিনের আঞ্চলিক পরিচালক শেখ মঞ্জুর-ই আলম।

আলোচনায় অংশ নেন শিশু অধিকার বিষয়ক সংসদীয় ককাসের সহসভাপতি আরমা দত্ত, সংসদ সদস্য এস এম শাহজাদা, মো. রশীদুজ্জামান, ফরিদা ইয়াসমিন, রুমা চক্রবর্তী ও অনিমা মুক্তি গমেজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ড. জামিল আহমেদ, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মীর মোহাম্মদ আলী, সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক নিখিল চন্দ্র ভদ্র, স্ক্যান সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মুকুল, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালের আমিনা খাতুন মনি ও উম্মে হুসনা শবনম খানম এবং আর্টিকল নাইনটিনের মরিয়ম শেলি ও সালমা পারভীন। 

সংসদ সদস্য আরমা দত্ত বলেন, সংবিধানে শিশু অধিকার সুরক্ষায় বিষয়টি যুক্ত করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টি কার্যকরভাবে এগিয়ে নিতে কাজ করছেন। জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদ বাস্তবায়নে বর্তমান সরকার আন্তরিক।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের হাতে উপহার তুলে দেন পরিবেশ উপদেষ্টা

শেয়ার
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের হাতে উপহার তুলে দেন পরিবেশ উপদেষ্টা
শাহজালাল বিমানবন্দরে গতকাল জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের হাতে উপহার তুলে দেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ছবি : পিআইডি
মন্তব্য

সংস্কারে ১১ দল মতামত দিয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সংস্কারে ১১ দল মতামত দিয়েছে

সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ব্যাপারে আরো চারটি রাজনৈতিক দল তাদের মতামত জানিয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ১১টি দল তাদের মতামত জমা দিয়েছে। এ দলগুলোকে নিয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার ও পরদিন বুধবার নাগাদ আলোচনা শুরু করা হতে পারে। দলগুলোর সঙ্গে আলাদাভাবে এসব আলোচনা জাতীয় সংসদ ভবনে করা হবে।

এর বাইরেও ১৮টি রাজনৈতিক দল পূর্ণাঙ্গ মতামতের জন্য অতিরিক্ত কিছুদিন সময় চেয়েছে সংস্কার কমিশনের কাছে।

গতকাল রবিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানায়, মতামতের বিষয়ে কোনো কিছু না জানানো দলগুলোর সঙ্গে কমিশন পুনরায় যোগাযোগ করছে। এর আগে ৩৮টি রাজনৈতিক দলের কাছে মতামত চেয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

সুপারিশগুলো স্প্রেডশিট আকারে ১৩ মার্চের মধ্যে মতামত পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছিল।

মন্তব্য

জুলাই আন্দোলনে আহতদের পুনাকের আর্থিক সহায়তা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
জুলাই আন্দোলনে আহতদের পুনাকের আর্থিক সহায়তা

বাংলাদেশ পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতি (পুনাক) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে। গতকাল রবিবার বিকেলে পুনাক সভানেত্রী আফরোজা হেলেন জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট হাসপাতাল ও জাতীয় অর্থোপেডিক ইনস্টিটিউট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২৫০ জনকে দেখতে যান। এ সময় তিনি তাঁদের হাতে আর্থিক সহায়তার অর্থ তুলে দেন। তিনি তাঁদের খোঁজখবর নেন এবং চিকিৎসা সম্পর্কে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের সঙ্গে আলাপ করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন পুনাকের সহসভানেত্রী আইরিন রহমান, সাধারণ সম্পাদিকা কানিজ ফাতেমা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদিকা তৌহিদা নূপুর।

মন্তব্য
পিলখানা হত্যাকাণ্ড

২৩৯ বিডিআর জওয়ানের জামিনের বিষয়ে আদেশ আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
২৩৯ বিডিআর জওয়ানের জামিনের বিষয়ে আদেশ আজ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় কারাগারে থাকা ২৩৯ বিডিআর জওয়ানের জামিনের বিষয়ে আদেশের জন্য আজ সোমবার দিন ধার্য করেছেন আদালত। গতকাল রবিবার ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত এ দিন ধার্য করেন। এর আগে বৃহস্পতিবার জামিনের বিষয়ে শুনানি হয়েছিল। ওই দিন শুনানি শেষে আদালত এ বিষয়ে আদেশের জন্য রবিবার দিন ধার্য করেন।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। সে ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ