<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মো. রকিবুল সরদার (৩০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তিনি বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গত ২০ জুলাই কোটা আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি হন রকিবুল সরদার। সেই সময় থেকে তিনি ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দীর্ঘ ৩৯ দিন ধরে চিকিৎসার মধ্যে আজ (মঙ্গলবার) সকালে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, রকিবুল ঢাকার উত্তর বাড্ডার একটি দোকানে সোফার কাপড় সেলাইয়ের কাজ করতেন। তিনি সেই এলাকায় বসবাস করতেন। গত ২০ জুলাই উত্তর বাড্ডা এলাকায় কোটা আন্দোলনে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। এই সংঘর্ষের মাঝখানে পড়ে যান রকিবুল সরদার। তখন সংঘর্ষের মধ্যে ছোড়া একটি গুলি রকিবুলের পেটের মধ্য দিয়ে ঢুকে পেছন দিক দিয়ে বেরিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রকিবুলের গ্রামের বাড়ি মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের দক্ষিন কামাইপুর গ্রামে।</span></span></span></span></p>