<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রাজধানীর মুগদা এলাকায় তুচ্ছ বিষয় নিয়ে কোন্দলে তিন ভাইসহ মোট চারজন ছুরিকাঘাতের শিকার হয়েছেন। এতে আশিক এলাহি শাকিল (২৮) নামের এক ভাইয়ের মৃত্যু হয়। পেশায় তিনি একজন এলপিজি গ্যাস ব্যবসায়ী। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শুক্রবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে মুগদা থানাধীন কাজিবাড়ী মসজিদসংলগ্ন প্রধান সড়কে এই ঘটনা ঘটে। শাকিল মুগদা উত্তর মাণ্ডা ছাতা মসজিদ এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা ওমর ফারুকের ছেলে। ছুরিকাঘাতে আহতদের মধ্যে রয়েছে শাকিলের অন্য দুই ভাই আশিক পারভেজ সুজন (৩৮) ও  আশিক শামস এবং প্রতিবেশী ইকবাল (৩০)। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসা চলছে। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">নিহতের বাবা ওমর ফারুক জানান, রাত ১০টার দিকে আশিক পারভেজ সুজনের দোকানের কর্মচারী খোকনের গ্যাস বহনকারী ভ্যানগাড়ির সঙ্গে একই এলাকার আরাফাতের (২০) মোটরসাইকেলে ধাক্কা লাগে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষে তর্ক-বিতর্কের সৃষ্টি হয়। বাগবিতণ্ডার এক পর্যায়ে আরাফাত, তার বাবা আসাদ এবং চাচা তারেক ইকবালসহ স্থানীয় ১৫-২০ জন লোক শাকিল, তাঁর দুই ভাই এবং প্রতিবেশীর ওপর এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। মারাত্মক আহত অবস্থায় তাঁদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এ সময় কর্তব্যরত চিকিত্সক আশিক এলাহি শাকিলকে মৃত ঘোষণা করেন। বাকিরা এখনো চিকিৎসাধীন। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক। তিনি জানান, মৃতদেহটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। </span></span></span></span></span></p> <p> </p>