<p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সারা দেশে বিভিন্ন থানা থেকে লুট হওয়া ১৮৫টি অস্ত্র এ পর্যন্ত উদ্ধার করেছে যৌথ বাহিনী। এ সময় ৮৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। </span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে যৌথ বাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে।  </span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, ৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে গতকাল পর্যন্ত মোট ১৮৫টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছে ৮৪ জন। উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে রিভলবার ১১টি, পিস্তল ৫৬টি, রাইফেল ১১টি, শটগান ২৫টি, পাইপগান পাঁচটি, শ্যুটারগান ২০টি, এলজি ১৩টি, বন্দুক ২৫টি, একে-৪৭ একটি, গ্যাসগান দুটি, চায়নিজ রাইফেল একটি, এয়ারগান তিনটি, এসবিবিএল চারটি, এসএমজি চারটি, টিয়ার গ্যাস লঞ্চার দুটি ও দুটি থ্রি-কোয়ার্টার।</span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জানা গেছে, অস্ত্র উদ্ধারে যৌথ বাহিনীর অভিযানে রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, কোস্ট গার্ড ও র‌্যাব।</span></span></span></span></p> <p style="text-align:justify"> </p>