<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সারা দেশে মোট ৪৫টি পয়েন্টে </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কৃষিপণ্য ওএমএস কর্মসূচি-২০২৪</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> পরিচালনা করছে। এতে দিনে প্রায় ১২ থেকে ১৩ হাজার নিম্ন আয়ের মানুষ কম দামে নিত্যপ্রয়োজনীয় কৃষিপণ্য কিনতে পারছে। সপ্তাহের সাত দিনই এই বিক্রি কার্যক্রম চালু রয়েছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কৃষিপণ্য ওএমএস কর্মসূচির আওতায় ডিম, আলু, পেঁয়াজ, পটোল, পেঁপে, করলা, কচু, শসা, লাউসহ কয়েকটি কৃষিপণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। ক্রেতারা এক ডজন ডিম ১১০ টাকা, এক কেজি আলু ৩০ টাকা, এক কেজি পেঁয়াজ ৭০ টাকা, এক কেজি কাঁচা পেঁপে ১৫ টাকা, এক কেজি পটোল ৩০ টাকা, এক কেজি করলা ৪০ টাকা, এক কেজি শসা ১৫ টাকা, এক কেজি কচু ৩০ টাকা, এক পিস লাউ ২০ টাকা দরে কিনতে পারছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">গতকাল মঙ্গলবার কৃষি মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়, সম্প্রতি অতিবৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় কৃষিপণ্যের মূল্যের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে নিম্ন আয়ের সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দেওয়ার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন কৃষি বিপণন অধিদপ্তর এই কর্মসূচি চালু করেছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রাথমিকভাবে ১৫ অক্টোবর থেকে ঢাকা মহানগরীর ২০টি পয়েন্টে কৃষিপণ্য ওএমএস কর্মসূচির আওতায় ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় কৃষিপণ্য বিক্রি শুরু করা হয়। পরবর্তী সময়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহের ভিত্তিতে ১৮ অক্টোবর থেকে ঢাকা মহানগরীতে আরো ১০টি পয়েন্ট বাড়ানো হয়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বর্তমানে খাদ্য ভবন, রামপুরা, দক্ষিণখান, উত্তরখান, নতুনবাজার, উত্তর মুগদা, বাসাবো, বছিলা, রূপনগর, মিরপুর, কালশী, কামরাঙ্গীর চর, গাবতলী, হাজারীবাগ, রাজারবাগ, মালিবাগ, কাঁঠালবাগান, রায়ের বাজার, পলাশী মোড়, মহাখালী, বেগুনবাড়ি, জিগাতলা, মোহাম্মদপুর, আদাবর, তালতলা, মানিক মিয়া এভিনিউ, বিএডিসিসহ মোট ৩০টি পয়েন্টে ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় কৃষিপণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এর পাশাপাশি ২২ অক্টোবর থেকে চট্টগ্রাম মহানগরীর স্বল্প আয়ের মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে পাঁচটি পয়েন্টে কৃষিপণ্য ওএমএস কর্মসূচির আওতায় ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় কৃষিপণ্য বিক্রির কার্যক্রম শুরু করা হয়। সরকারি এই কর্মসূচি চালুর পর নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে এটি ব্যাপক সাড়া ফেলায় ২৭ অক্টোবর থেকে চট্টগ্রাম মহানগরীতে আরো পাঁচটি পয়েন্ট বাড়ানো হয়। চট্টগ্রাম মহানগরীতে বর্তমানে চকবাজার, দেওয়ানহাট, ষোলশহর, ফিরিঙ্গিবাজার, ফিরোজশাহ, সিটি গেট, হালিশহর, আগ্রাবাদ, বহদ্দারহাট, ফ্রি পোর্টসহ মোট ১০টি পয়েন্টে ভর্তুকি মূল্যে এই কার্যক্রম চলছে।</span></span></span></span></p>