<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তের মধ্যবর্তী নাফ নদে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল সরকার। দুই মাসের জন্য দেওয়া নিষেধাজ্ঞা সাত বছর ধরে চলছে। এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের দপ্তরে আবেদন করেছিলেন মৎস্যজীবীরা। আবেদনটি ৩০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জনস্বার্থে করা এক রিট আবেদনে প্রাথমিক শুনানির পর গতকাল সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই আদেশ দেন। নাফ নদে মাছ ধরার ওপর চলা নিষেধাজ্ঞা কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী রবিউল আলম সৈকত। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ শফিকুর রহমান।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আইনজীবী রবিউল আলম সৈকত বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ও নিরাপত্তার অজুহাতে</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা সাত বছর ধরে চলছে। নিষেধাজ্ঞার প্রথম দুই মাস নিবন্ধিত মৎস্যজীবীদের ত্রাণ দেওয়া হলেও পরে আর দেওয়া হয়নি। অথচ টেকনাফ উপজেলাসহ সংশ্লিষ্ট এলাকায় ১০ হাজার ৫৮০ জন নিবন্ধিত মংস্যজীবী রয়েছেন। তাঁদের পরিবার-পরিজনসহ কমপক্ষে ৫০ হাজার মানুষের জীবিকা নির্ভর করে মাছ ধরার ওপর।</span></span></span></span></span></p>